বিনামূল্যে আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করুন!

আমরা'স্প্যাম এর বিরুদ্দে অঙ্গীকারবদ্দ !

Showing posts with label ওডেস্ক. Show all posts
Showing posts with label ওডেস্ক. Show all posts

Saturday, September 6, 2014

কি কি কারণে ওডেস্কের আ্যাকাউন্ট ব্যান হতে পারে

বার দেখা হয়েছে

কি কি কারণে ওডেস্কের আ্যাকাউন্ট ব্যান হতে পারে
  • ১. একই পি সি থেকে একাধিক একাউন্ট করলে আইডি ফ্ল্যাগ হতে পারে। সেক্ষেত্রে আইডি ভেরিফিকেশন করে নিলে সমস্যা হবে না।
  • ২. ওডেস্ক অ্যাকাউন্ট ব্যান হওয়ার আরেকটি বড় কারণ কাভার লেটার স্প্যামিং, যেটির কারণ মূলত কপি পেস্ট। অন্যের কাভার লেটার তো কপি করবেনই না, বরং নিজের কাভার লেটারও বারংবার কপি না করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে লিখুন।
  • ৩. কাভার লেটারে কোন প্রকার কন্টাক্ট ইনফরমেশন দিবেন না। কন্টাক্ট ইনফরমেশন দিলে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যান হয়ে যাবে এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
  • ৪. যারা ওডেস্কের বায়ার তাদের জন্য একটা কথা নিজের টিম মেম্বার কে হায়ার করলে অ্যাকাউন্ট ব্যান হবে না।
  • ৫. বায়ার যদি আপনার সাথে কোন রকম ২ নাম্বারি করে তাহলে নিজে আ্যকশনে যাবার কোন দরকার নেই। বায়ারের সাথে কোন রকম বাকবিতন্ডা করবেন না। কারণ বায়ারের নেগেটিভ কমপ্লিমেন্ট আপনার ক্ষতির কারণ হতে পারে। তাই এক্ষেত্রে আপনি বায়ারের সকল উল্টা পাল্টা কর্মকান্ডের স্ক্রীনশট, তথ্য প্রমানাদি সংরক্ষন করুন এবং ঠান্ডা মাথায় ওডেস্ক কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে দিন। তাহলে ওডেস্কই বায়ারকে ভাল উত্তম মধ্যম দিবে।
  • ৬. কখনই অন্যের প্রোফাইলের জিনিসপত্র আপনার প্রোফাইলে বসাবেন না, সোজা বাংলায় নকল করবেন না। নকল করলেন তো মরলেন। একটা কথা মনে রাখবেন, ভাল একজন ফ্রিল্যান্সারের প্রোফাইলের অনুকরণ নয়, অনুসরণই আপনাকে সঠিক গন্তব্যে পৌছাতে সাহায্য করতে পারে।
  • ৭. আপনি কখনই অন্যের পোর্টফোলিও নিজের নামে চালাতে যাবেন না। যদি এ কাজটি করেন তাহলে ফলাফল নগদেই হাতে হাতে পেয়ে যাবেন্।

ওডেস্কে কাজ করতে চান? কি শিখবেন? কিভাবে শিখবেন?

বার দেখা হয়েছে

ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করা এখন যে আর কাল্পনিক কিছু নয় সেটি ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে।
হাজার হাজার ছেলে মেয়ে এখন ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঙ্গে যুক্ত। এ কাজটি করার মাধ্যমে তারা নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলেছে সেই সঙ্গে দেশকেও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে। অনলাইনে বেশ কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তন্মধ্যে ওডেস্ক রয়েছে সবার উপরে। ওডেস্কে প্রতিদিন বিভিন্ন বিষয়ের উপর হাজার হাজার কাজ জমা পড়ছে। আর সে কাজগুলি করেই বিভিন্ন বিষয়ের দক্ষ ফ্রিল্যান্সারগণ নিজেদেরকে করে তুলেছে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন। এ কথা থেকে সহজেই অনুমেয় যে ওডেস্কে কাজ পেতে হলে দক্ষতার কোন বিকল্প নেই।কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি কাজ করবেন বা কোন বিষয়ে দক্ষ হবেন। এটি আসলে নির্ভর করে কোন ব্যক্তির কোন বিষয়ের কাজ ‍করার যোগ্যতা রয়েছে। যেমন কোন ব্যক্তি যদি শুধু টাইপিংয়ের কাজ জানে তাহলে তার উচিত হবে ডাটা এন্ট্রির কাজের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা।তো বন্ধুগণ এমনিভাবে আজ আমরা আলোচনা করব ফ্রিল্যান্সিংয়ের সফল হওয়ার জন্য কী কাজ শিখবেন এবং সেটি কীভাবেই বা শিখবেন?

কাজ পাওয়ার জন্য কী শিখবেন

কাজ পেতে হলে কিছু বিষয় অবশ্যই আপনার আয়ত্তে আনতে হবে। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কী শিখবেন?
● ইংরেজীর গুরুত্ব নিশ্চয় আপনাকে বোঝানো লাগবে না। সুতরাং ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতার জন্য ইংরেজী শিখুন।
● ৩) এরপর নিচের যেকোনটা  বেছে নিন , তবে যত বেশি জানবেন ততই লাভ,
ডাটা এন্ট্রির জন্য-অফিস প্যাকেজ, ওয়েব রিসার্চ, আর্টিক্যাল রাইটিং, ইউটিউব ডিটেইলস ইত্যাদি।
গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর জন্য- ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর,কোরেল ড্র, ইনডিজাইন শিখুন।
ওয়েব ডিজাইনিং এর জন্য-ফটোশপ, HTML, CSS, Javascript, JQuery,
ওয়েব ডেভেলপিং এর জন্য-HTML, CSS,পিএইচপি
কনটেন্ট ম্যানেজমেন্টের জন্য – ওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা (ব্যাসিক ও আ্যডভান্স)

কাজ কীভাবে শিখবেন, কোথা থেকে শিখবেন?

● অনলাইনে যেকোন কাজ আপনি খুব সহজেই শিখতে পারেন বিভিন্ন টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে। টিউটোরিয়াল খুজে পেতে গুগলের সহায়তা নিন।
●  ভিডিও দেখে শিখবেন। ইউটিউব ছাড়াও লিন্ডা ইত্যাদির ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে। বাংলায়  ভিডিও টিউটোরিয়াল দেখেও শিখতে পারেন।

কিছু স্যাম্পল কাজ আগেই করে রাখুন

আপনি কোন কাজ করতে পারেন সেটি বায়ারকে শুধু মুখে বললেই তো আর কাজ পাওয়া যাবে না। বরং ঐ ধরনের কিছু কাজ আগে থেকে করে রেডি রাখুন এবং বায়ারকে দেখান। তবে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। তাছাড়া বাংলা প্রবাদটি তো আপনারও জানা যে “শুকনো কথায় চিড়া ভিজে না”।

কাজ পাওয়ার পূর্বশর্ত

ফ্রিল্যান্সিং ই এখন অনেকের মূল পেশা। আবার অনেকেই রয়েছেন অল্প কিছুদিন কাজ পাওয়ার চেষ্টা করে কাজ না পেয়ে হতাশাগ্রস্থ হয়ে ফ্রিল্যান্সিং-ই ছেড়ে দিয়েছেন।বিপরীতভাবে অনেকেই রয়েছেন যারা ধৈর্যের সাথে নিয়মিত চেষ্টা করে গেছেন এবং পরবর্তীতে কাজও পেয়ে গেছেন। এখন তারাই সফল ফ্রিল্যান্সার। সুতরাং একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিম্নোক্ত কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে।
● আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। খুব সহজেই হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়া চলবে না।
● আপনি যে ধরনের কাজ করতে চান সেসব কাজের কিছু স্যাম্পল আগেই তৈরী করে পোর্টফোলিওতে রাখতে হবে।
● আপনার দক্ষতাগুলি প্রকাশ পায় এমনভাবে সুন্দর একটি কাভার লেটার তৈরী করতে হবে।
● আপনি যে ধরনের কাজ করেন সে কাজের নিত্য নতুন ট্রেন্ডের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে এবং সেগুলি শিখে আপনার আয়ত্তে রাখতে হবে।
আসুন জেনে নেই ওডেস্ক থেকে কাজ না পাওয়ার কিকি কারন
১। প্রোফাইল কমপ্লিটনেস ১০০% না করা
ওডেস্ক থেকে কাজ পাওয়ার পূর্ব শর্ত হোল প্রোফাইল কমপ্লিটনেস ১০০% করা। আমরা অনেকেই আমাদের প্রোফাইল ১০০% পূর্ণ না করেই জবে বিড করতে শুরু করি ফলে বায়াররা আমাদের শুরুতেই আমাদের অ্যাপ্লিকেশন বাতিল করে দেয়। সে জন্য আপনার প্রোফাইল ১০০% পূর্ণ করুন তারপর জবে বিড করুন।
২। পোর্টফলিও যুক্ত না করা।
আপনি যে বিষয়ে কাজের জন্য বিড করবেন সেই ধরনের একটি কাজ আগে করে আপনার পোর্টফলিওটে যুক্ত করে রাখুন। কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে পোর্টফলিও ভালো ভুমিকা রাখে। এটি ছাড়া অনেক সময় কাজ পেতে দেরি হয়।
৩।স্কিল টেস্ট না দেওয়া।
স্কিল টেস্ট না দিয়ে ওডেস্ক থেকে কাজ পাওয়া একেবারেই অসম্ভব।আমরা ওডেস্ক স্কিল টেস্ট না দিয়েই কাজে বিড করার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়ি ফলে আমরা কাজ পাই না। ধরুন আপনি এক্সেলের একটি কাজের জন্য বিড করতে যাচ্ছেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই এক্সেলের উপর স্কিল টেস্ট দিতে হবে ও এভারেজ মার্কস পেয়ে পাস করতে হবে।
৪।কভার লেটার প্রাসাঙ্গিক না হয়া।
কভার লেটার দ্বারাই একজন বায়ার প্রথমেই আকৃষ্ট হয়, তারপর প্রোফাইল চেক করে। আমরা অনেকেই জানি না কিভাবে কভার লেটার লিখতে হয়, ফলে আমরা কাজ উল্টো-পাল্টা কভার লেটার লিখে কাজ পাওয়ার বৃথা চেস্টা করি। কভার লেটার হবে পরিমিত, মার্জিত ও সংক্ষেপ।
আপনি উপরের সমস্যা গুলো সমাধান করতে পারেন তাহলে তাহলে আপনি কাজ পাবেনই।
অনেকে ওডেস্কে কাজ করার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন কিন্তু উপরের সমস্যা গুলো কোন ভাবে সমাধান করতে পারছেন না।কিভাবে প্রফাইল ১০০% করতে হবে, কিভাবে স্কিল টেস্টে পাস করতে হবে, কি ভাবে সুন্দর করে কভার লেটার লিখতে হবে,কি ভাবে ওডেস্কে বিড করতে হবে কোন গাইড লাইন পাচ্ছেননা তাদের জন্য নিচের পোস্ট টি পড়ার জন্য  অনুরধ করা হোল।

আগে কাজ করুন, টাকা এমনিতেই পাবেন

আমাদের দেশ থেকে এখন লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার ওডেস্কে কাজ করছে এবং কোন ঝামেলা ছাড়াই তাদের টাকা হাতে পেয়ে যাচ্ছে। সুতরাং টাকা পাওয়ার ব্যাপারে দুঃচিন্তা না করলেও চলবে। তবে আপনাকে যেটি নিয়ে চিন্তা করতে হবে সেটি হচ্ছে বায়ারের রেটিং এবং কাজটি কিভাবে পাওয়া যায়। কারণ বায়ারের রেটিং ভালো হলে টাকা পাওয়ার ব্যাপারটি নিয়ে বিন্দুমাত্র ঝামেলার আশঙ্কাও নেই। আর কাজটি পেয়ে আপনি সঠিকভাবে করে দিতে পারলে পেওনার, মানিবুকার, চেক, ওয়ার ইত্যাদি অনেক উপায়েই আপনি টাকা তুলতে পারবেন। সুতরাং টাকা কিভাবে পাবেন সে চিন্তা না করে বরং কোন কাজ কীভাবে পাবেন এবং সেটি কীভাবে করবেন সেটি চিন্তা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

ওডেস্ক আমার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চলেছে… আপনি কেন অপেক্ষা করছেন?

বার দেখা হয়েছে


আমি মনে করি ওডেস্ক এমন একটি ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেখানে সব ধরণের কাজ রয়েছে। এমন কি আপনি যদি ভাবেন বা মনে করেন আপনি মুভি দেখা ছাড়া আর কিছুই করেন না, আমি বলবো, ওডেস্কে মুভি দেখার জন্যও জব রয়েছে। ঘরে বসে মুভি দেখবেন আর এই মুভি দেখা শেষ হলে জাস্ট ২০০/৩০০ শব্দের একটা রিভিউ লিখে দেবেন। এজন্যও আপনি পেমেন্ট পাবেন।
ওডেস্ক কী?
ওডেস্ক একটি ওয়েবসাইট। যেখানে বিভিন্ন কাজের বিজ্ঞপ্তি দেয়া থাকে এবং আপনি আপনার পছন্দসই কাজ করতে পারেন তাদেরকে নির্দিষ্ট একটা চার্জ দিয়ে। অর্থাৎ ওডেস্ক হলো একটা মিডিয়া। আপনার এবং কাজদাতার মধ্যে পরিচয়, পারস্পরিক লেন-দেন করে দেয়ার একটা মিডিয়া সাইট হলো ওডেস্ক। এরকম সাইট আরও অনেক রয়েছে। তবে ওডেস্ক-ই হলো সর্বেসর্বা বা সর্বশ্রেষ্ঠ।
আমি ওডেস্কে কাজ করার উপযোগী?
হ্যাঁ, আশা করি এটা এতক্ষণে বুঝে গেছেন প্রাথমিক কথাটুকু পড়েই। এমন কোনো কাজ নেই যেটা ওডেস্কে নেই। সব ধরণের কাজ রয়েছে। হয়তো আপনি সারাদিন ফেসবুক নিয়ে পড়ে থাকেন। আপনি হয়তো জানেনও না এই পড়ে থাকাটাই মূল্যবান করে তুলতে পারেন আপনি।
কীভাবে ওডেস্ক থেকে কাজ পাবো?
প্রথমে আপনাকে ওডেস্কে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করতে কোনো ফি প্রদান করতে হয় না অর্থাৎ সম্পূর্ণ ফ্রি। সুতরাং এখন-ই একটি একাউন্ট ওপেন করতে পারেন। একাউন্ট ওপেন করার পর আপনার একটি প্রোফাইল তৈরি করতে হবে চমৎকারভাবে। কারণ প্রাথমিকভাবে এই প্রোফাইল দেখেই কাজদাতারা আপনাকে কাজ দেবেন। প্রোফাইল ১০০% হলে আপনি কাজের জন্য আবেদন করতে পারেন যেটাকে ওডেস্কের ভাষায় বলা হয়- বিড করা।
বিড মানে কি?
ব্যাপারটা সহজ করে বলি- কাজদাতা তার কাজটির জন্য ১০০ ডলার বরাদ্দ করেছে। এর বেশি সে দেবে না। এই টাকার মধ্যেই সে কাজটি করাতে চাচ্ছে। আপনি কাজটি ১০০ ডলারেই করবেন নাকি আরও কমে করবেন? সাধারণত সবাই এর কমেই করতে চায়। এই চাওয়াটা কাজদাতাকে জানিয়ে দেয়াটাই হচ্ছে বিড করা। বিড করার সময় একটি কভার লেটার লিখতে হয়। যেখানে আপনি উল্লেখ করবেন সুন্দর করে- কেন কাজদাতা আপনাকে কাজটি দেবেন?
রেডিনেস টেস্ট কী?
ওডেস্ক-এ কাজ করতে হলে কিছু নিয়ম-কানুন মানতে হয়। ওদের নিয়ম-কানুন ভালো করে পড়েছেন কিনা সেটা শিউর হওয়ার জন্য ওরা একটা টেস্ট-এর ব্যবস্থা করেছে। এই টেস্ট দিলে এখানে কাজ করতে সুবিধা। কী সুবিধা? সুবিধা দুটি-
কাজদাতা খেয়াল করে আপনি এই টেস্ট দিয়েছেন কিনা।
ওডেস্ক-এ প্রতি সপ্তাহে আপনি সর্বোচ্চ ২৫টি বিড করতে পারবেন। কিন্তু শুরুতেই তা পারবেন না। একাউন্ট ওপেন করার সাথে সাথে মাত্র ২টি বিড করার জন্য প্রতি সপ্তাহে সুযোগ পাবেন। রেডিনেস টেস্ট দিলে ১০টি হবে। কোনো কাজ পেলে ১৫টি হবে। কোনো কাজ শেষ হলে এবং ফিডব্যাক পেলে ২০টি হবে। আপনার এড্রেস ভেরিফাইড হলে ২৫টি হবে।
রেডিনেস টেস্ট দেয়া খুবই সহজ। ওডেস্ক এর বিভিন্ন স্কিল টেস্ট পাস করে আজই কাজ পেতে চেষ্টা করুন
অন্যান্য টেস্ট
ওডেস্ক-এ প্রায় পাঁচশ’ মতো টেস্ট রয়েছে বিভিন্ন কাজের জন্য। আপনি যে কাজ করবেন সে কাজের রিলেটেট টেস্ট দিয়ে যদি ভালো স্কোর পান তাহলে কাজ পেতে সুবিধা হয়।
কাজ পাওয়া কি খুব কঠিন?
মোটেও না। একেবারেই কঠিন না। আপনার চেষ্টা, আগ্রহ যদি থাকে এবং আপনি যদি সত্যিই কাজ জানেন তাহলে অবশ্যই কাজ পাবেন। এবং খুব দ্রুত পাবেন। এটা ঠিক, প্রথম কাজটার জন্য আপনাকে একটু পরিশ্রম বেশি-ই করতে হবে। তবে আপনি যদি একটানা ১০ দিন লেগে থাকতে পারেন তাহলে আপনার সাফল্য নিশ্চিত।
বিড করতে করতে হয়রান, কাজ পাচ্ছি না…
আমি বলবো, কথাটা মোটেও ঠিক না। আমি অনেককেই জানি, যারা মাত্র ২/৩ দিন বিড করেই তাদের প্রথম কাজটা পেয়ে গেছে। আপনি হয়রান হবেন না যদি আপনি সত্যিই কাজ করতে চান।
নিজের প্রোফাইলটা দেখুন- এবং নিজেকেই প্রশ্ন করুন- আপনি যদি কাজদাতা হতেন তাহলে আপনার কাজের জন্য এই প্রোফাইলটাকে মনোনীত করতেন কিনা? নিজের কাছে নিজে সৎ থেকে বুঝতে চেষ্টা করুন।
কাজ পাওয়ার কৌশল
বিড করে কাজ পাওয়ার নানা কৌশল আছে। এখানে আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। আশা করছি এগুলো আপনাদের কাজে লাগবে, যারা নতুন।
কৌশল-০১
নতুন কাজে বিড করুন। একটা নতুন জব পোস্ট হওয়ার ৩০ মিনিটের মধ্যে বিড করতে পারলে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতায় দেখেছি- কাজদাতা সাধারণত তাকেই সিলেক্ট করে যে সবার আগে বিড করেছে। তবে ব্যতিক্রমও আছে।
কৌশল-০২
এমন কোনো কাজে বিড করবেন না যে কাজের জন্য কাজদাতা কাউকে ইন্টারভিউতে কল করেছে। কারণ সাধারণত কাউকে ইন্টারভিউতে কল করার অর্থ-ই হচ্ছে কাজটা তাকে দিয়ে দেওয়া। সাধারণত এটাই হয়।
কৌশল-০৩
সুন্দর, সিম্পল এবং শর্ট কভার লেটার লিখুন। কাজদাতার রিক্রয়ারমেন্টসগুলো ভালোভাবে পড়ুন। এবং রিপ্লাই করুন পয়েন্ট বাই পয়েন্ট। কেন আপনি এই কাজের উপযোগী, কেন আপনাকে হায়ার করবে সে কথা ক্লিয়ার করে লিখুন। আগে এরকম সাইট করেছেন, যদি স্যাম্পল থাকে তাহলে স্যাম্পল লিংক দিন কভার লেটারে। ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যম ব্যাবহার করবেন না।
কৌশল-০৪
১০০ ডলারের কাজের জন্য বিড করুন ৬০ ডলারের মধ্যে। কেন কম বিড করেছেন সেটা কাজদাতাকে কভার লেটারে লিখুন। বলুন- আপনি নতুন ওডেস্কে। আপনি অনেক কাজ জানেন এবং অভিজ্ঞ। কিন্তু যেহেতু নতুন তাই এই মুহূর্তে আপনার টাকার চেয়ে ভালো কিছু ফিডব্যাক দরকার। তাই কম টাকা বিড করেছেন। দেখবেন সহজেই ইন্টারভিউতে কল পাবেন। ইন্টারভিউতে কল পাওয়ার অর্থ কাজদাতা আপনার কাছে আরও কিছু জানতে চাচ্ছে। যা জানতে চাচ্ছে তা ক্লিয়ার জবাব দিন। বাড়তি কথা বলবেন না। নিজের কাছে নিজে সৎ থাকবেন। এবং বলবেন- আপনি পরিশ্রমী, অভিজ্ঞ এবং সৎ।
কৌশল-০৫
বাংলাদেশ টাইম সকাল ৪টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ে বিড করুন। আমি মনে করি এই সময়ে ওডেস্কে সবচেয়ে বেশি জব পোস্ট হয় এবং বিডকারীর সংখ্যা তুলনামূলক কম থাকে। এই সময়ে বিড করলে ইন্টারভিউতে দ্রুত কল পাওয়া যায়।
সর্বশেষ কথা
আসলে সর্বশেষ বলতে কোনো কথা নেই। আপনার আগ্রহ, চেষ্টা আপনাকে সাফল্য দেবেই। সুতরাং অপেক্ষায় না থেকে এখনই শুরু করুন। ওডেস্ক বিষয়ক যেকোনো প্রয়োজনে যোগাযোগ করুন, হেল্প পাবেনই। আরও সাহায্য পেতে ফেসবুকের ওডেস্ক হেল্প গ্রুপে যোগ দিন। এখানে অনেকেই আছেন যারা মাসে হাজার ডলারের বেশি আয় করেন এবং আপনাকে সাহায্য করার জন্য অপেক্ষা করছেন।
লেখার মাঝে কোন ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমা করবেন ।

ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য সেরা ৫টি ওয়েব সাইট

বার দেখা হয়েছে

ডাটা এন্ট্রি এমন একটি কাজ যেটি সবাই করতে পারে কারন এর জন্য অভিঙ্গতা প্রয়োজন নেই বললেই চলে। আমাদের দেশে ডাটা এন্ট্রি কাজ করার লোকের অভাব না থাকলেও কাজ পাওয়া যায় এমন সাইটের অনেক অভাব। যার ফলে অনেকেই কাজ করতে আগ্রহী থাকলেও কাজ পান না। তাছাড়া ফটকা কোম্পানির ঢোকায় পড়ে অনেকেই ডাটা এন্ট্রি কাজ করার আগ্রহ হারিয়েছেন। যাইহোক এখানে আমি ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য সেরা ৫টি ওয়েব সাইট লিষ্ট করেছি যেগুলোতে আপনি নিশ্চিন্তে কাজ করতে পারেন।
ডাটা এন্ট্রি
ডাটা এন্ট্রি
Keyforcash: আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই সাইটটিকেই সবার উপরে রাখব কারন, ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য এটি সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সাইট। এখানে কন্ট্রাকটররা Keyer নামে পরিচিত। তবে কাজ পাবার জন্য আপনাকে একটি assessment test পাশ করতে হবে।
oDesk Corporation: এই সাইটটি সম্পর্কে আপনারাই আমার চেয়ে অনেক বেশি জানেন। এখানে ডাটা এন্ট্রি কাজের পাশাপাশি অন্যান্ন কাজও পাওয়া যায়।
Freelancer.com: এটি oDesk এর মতই একটি জনপ্রিয় সাইট এবং এখানেও অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায়। এখানে আপনি মাসে ১০ টার বেশি কাজের জন্য বিড করতে পারবেন না। তবে একাউন্ট আপগ্রড করলে আনেক কাজের জন্য বিড করতে পারবেন, সেজন্য টাকা খরচ করতে হবে।
DionData: এটিও USAর একটি ডাটা এন্ট্রি কোম্পানি। এখানে ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য আপনাকে টাইপিং এক্সপার্ট হতে হবে। প্রতি মিনিটে নুন্যতম ৬০ word টাইপ করতে হবে।
CloudCroud Servio Inc: এটি উপরের সাইটগুলো থেকে একটু আলাদা। এখানে একাউন্ট খুলতে হলে অবশ্যই একটি ফেসবুক একাউন্ট থাকতে হবে। এখানেও কাজ পাবার জন্য আপনাকে কিছু টেষ্ট পরীক্ষাই পাশ করতে হবে।
আপনারা যারা ফ্রিল্যান্স কাজ করতে আগ্রহী তারা উপরোক্ত সাইট গুলোতে চেষ্টা করে দেখতে পারেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

ফ্রীল্যান্স কভার লেটার: ৩ টিপস দ্রুত কাজ পাবার

বার দেখা হয়েছে

আমি কোন ফ্রীল্যান্স কভার লেটারের উদাহরণ দিব না। শুধু আন্তরিকতার সহিত জানাতে চাই আপনি অবশ্যই সেই সব কভার লেটার ব্যবহার করবেন না যেগুলো ইন্টারনেটে পাওয়া যায়, যখন আপনি oDesk এ একজন ফ্রীল্যান্সার হিসেবে কাজ করছেন।৫ বছর ফ্রীল্যান্সার হিসেবে কাজ করার পর এখন Hiring Manager হিসেবে কাজ করছি। যাই হোক এই ছোট্ট আর্টিকেলটি সামান্য পরিমানে হলেও oDesk এ দ্রুত একটি কাজ পেতে আপনাকে সাহায্য করবে বলে আমার মনে হয়।
একই কভার লেটার বারবার সেন্ড করা থেকে বিরত থাকুন:
একটি কভার লেটার লিখে সেভ করে রেখে প্রতিটি জবে এপ্লাই করবেন না। যে প্রজেক্টর জন্য এপ্লাই করছেন সেই প্রজেক্টর জন্যই কভার লেটার লিখবেন। এমন ভাবে লিখবেন যেন অন্য কারও সাথে মিলে না যায়। কভার লেটারে আপনার লাইফ হিস্টোরি বা টোটাল জব হিস্টোরি না লিখে শুধু সেই কাজের জন্য যা জানা আছে তাই লিখুন।
সব সময় ক্লায়েন্ট এর নির্দেশনা অনুসরন করুন:
যদি ইতোমধ্যে আপনি oDesk, Elance, Guru বা অন্য কোন ফ্রীল্যান্স সাইটে এপ্লাই করে থাকেন তাহলে নিশ্চয় দেখেছেন ক্লায়েন্ট এপ্লাই করার সময় কভার লেটারের আগে কিছু কোড বা ওয়ার্ড লিখতে বলেন। এটা দ্বারা সহজেই আনাড়ি, অদক্ষ বা স্পামারদের আলাদা করা যায়। তাই কখনোই এরকম ভুল করবেন না।
যদি কোন প্রশ্ন করা থাকে তাহলে যথা সম্ভব উত্তর দিন:
অনেক সময় সময় কমানোর জন্য ক্লায়েন্ট প্রজেক্ট রিলেটেড কিছু প্রশ্ন করে থাকেন। চেষ্টা করুন খুব ভালোভাবে উত্তর দিতে। মনে করবেন এটিই আপনার ইন্টারভিউ। এতে কাজ পাবার সম্ভাবনা ৮০ শতাংশ বেড়ে যায়।