বিনামূল্যে আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করুন!

আমরা'স্প্যাম এর বিরুদ্দে অঙ্গীকারবদ্দ !

Showing posts with label ফেইসবুক টিপস. Show all posts
Showing posts with label ফেইসবুক টিপস. Show all posts

Friday, December 12, 2014

আপনার ফেসবুক ফটো ভেরফিকেশন থেকে মুক্তি পেতে হলে সহজে ট্যাগ হওয়া ছবিগুলো রিমুভ করে ফেলুন।

বার দেখা হয়েছে

কি খবর সবার? শীত কেমন উপভুগ করছেন? ঢাকায় তেমন ঠাণ্ডা নেই কিন্তু যারা গ্রামে আছে তাদের জন্য বেশি। যতই ঠাণ্ডা হোক ইন্টারনেট ছাড়বেন না যেন 
ফেসবুক নতুন নতুন অনেক সুবিধা অ্যাড করছে যা হয়তো আপনাদের চোখে পরে না। আমার কাজ হল কিছু উপকারি ফিচার আপনাদেরকে দেখিয়ে দেওয়া। আজকে যে জিনিষটা দেখাবো সেটা পুরনো কিন্তু আমি জানি যে বেশিরভাগই এটা সম্পর্কে জানেন না।
আজকাল ফটো ট্যাগ নিয়ে অনেকেই অশান্তিতে আছেন। যা খুশি তা-ই ট্যাগ করে দেয় মানুষ। আসলে অনেকে জানেই না ট্যাগ করার মানে কি। এক সময় আমিও এই কাজটা করতাম কিন্তু যখন বুঝতে পেরেছি যে এটা অন্যের ক্ষতি করে তখন থেকে বন্ধ্য করে দিয়েছি। ছবিতে যে যে আছে তাকে শুধু ট্যাগ করবেন। আপনার ছবিতে লাইক পাওয়ার জন্য যদি অন্যকে ট্যাগ করেন তাহলে আপনার কোন ক্ষতি হবে না কিন্তু যে বেচারাকে ট্যাগ করেছেন সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আমরা ফেসবুক ব্যাবহার করি কিন্তু ফেসবুকের নিতিমালা অমান্য করে, যেমন আমরা অপরিচিত মানুষকে ফ্রেন্ড বানাতেই বেশি পছন্দ করি (মেয়ের আইডি পাইলে তো কপাইয়া ফ্রেন্ড রেকুয়েস্ট :P)। কাউকে ব্লক করা হলে যখন ফটো ভেরিফিকেশন দেওয়া হয়, বেশিরভাগ ছবিতে কোন ফেস থাকে না আর যে কয়টায় থাকে তদেরকে তো চেনার প্রশ্নই উঠে না!

ফটো ভেরিফিকেশন থেকে বাচার উপায়ঃ

ফটো ভেরিফিকেশন চাইলে পরে বেশিরভাগ মানুষই পার হতে পারে না যারা পারে তাদের ভাগ্য ভালো। এই বিপদ থেকে বচার জন্য আগে থেকে সতর্ক হওয়াটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
যারা অনেক বেশি ছবিতে ট্যাগ হয়েছেন তাদের জন্য একটা একটা রিমুভ করা অনেক কঠিন কাজ তাই আমি একটা সহজ পদ্ধতি দেখাবো একটু তাড়াতাড়ি রিমুভ করার।
আপনার প্রোফাইলে গিয়ে Activity Log এ ক্লিক করুন।
বাম পাশ থেকে Photos এ ক্লিক করুন।
তারপর Photos এর সাব-ডিরেক্টরি থেকে Photos of You তে ক্লিক করুন।
এবার ট্যাগ হওয়া ছবির লিস্ট আসবে। প্রত্যেকটা ছবির বাম পাশে মার্ক করার অপশন থাকবে। একসাথে ১০ টা ছবি মার্ক করা যাবে। সবগুলো মার্ক করে উপরে ডান কোনা থেকে Report/Remove Tags এ ক্লিক করে প্রথম অপশনটা সিলেক্ট করে Untag Photos এ ক্লিক করুন।
লক্ষ্য করবেন যে Untag Photos এ ক্লিক করার পরও ছবিগুলো যাচ্ছে না, পেজ লোড দিলেই এগুলো চলে যাবে। তাড়াতাড়ি করার জন্য একবার Untag Photos এ ক্লিক করে পেজ না লোড করে উপরে Deselect All এ ক্লিক করে আগের গুলো বাদ দিয়ে নিচে থেকে নতুন ছবি মার্ক করে আগের প্রসেসটা আবার করুন। এভাবে যতক্ষণ ছবি থাকে করতে থাকুন।

[যারা এই পদ্ধতিটা আগে থেকে জানতেন তারা দয়া করে কমেন্টে লিখবেন না যে আপনি জানতেন, যারা জানে না তাদের জন্য এই পোস্ট।]

অনেকে হয়তো জিজ্ঞেস করবেন সবগুলো একসাথে রিমুভ করার পদ্ধতি বলতে, কিন্তু এরকম কোন পদ্ধতি এখন পর্যন্ত পাওয়া যায় নি। একটা একটা করে রিমুভ করার চাইতে ১০ টা করে রিমুভ করা অনেক সহজ, আমার ৭০০ ছবি রিমুভ করেছি।
পোস্টটি ভালো লাগলে আমার ফেসবুক পেজে গিয়ে আমার গাওয়া গানগুলো শুনে আসবেন। আর পোস্ট খারাপ লাগলে আমারে ধইরা ঘারান (পাইলে তো :D :P)

Sunday, September 14, 2014

জিপি সিম দিয়ে ফ্রী আনলিমিটেড ফেইসবুক চালান।

বার দেখা হয়েছে

ফ্রি শুনে নিশ্চয় দৌড়ায়ে আসলেন?

  • কোন ট্রিক না গ্রামিনফোন (হারামির ফোন) ভাল হয়ে গেছে যদিও সাময়িক সময়ের জন্য
  • এই অফারটি চলবে ১ সপ্তাহ থেকে ১ মাস পর্যন্ত
  • অফারটি পেতে আপনার মোবাইলে কোন না কোন INTERNET PACK  আন থাকতে হবে যদি না থাকে তাহলে *500*0# ডায়াল করে নিন
  • আপননি Opera Mini, Firefox এ ১০০% sure ফ্রিতে চালাতে পারবেন অন্যগুলাতেও চলতে পারে আমি এই দুইটাই test করছি

কিভাবে?

  • M.facebook.com এ যান browse করেন Free
  • আসাকরি সবাই পারবেন :p

সাহায্য লাগলেঃ

  • টিউমেন্ট করেন


Wednesday, September 10, 2014

ফেসবুকের friends & Follow এর পার্থক্য কি জেনে নিন

বার দেখা হয়েছে


হ্যালো, সকল Viewer দের জানাই শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আমি আতিক আবারো হাজির হলাম নতুন এক টিপস নিয়ে। যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চাচ্ছি সেটা অনেক পুরনো ব্যাপার হলেও আজকে নতুন করে আলোচনা করতে চাচ্ছি। আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি আমার মনে হয় প্রায় সবাই ফেসবুক ব্যবহার করি। এই ফেসবুক এ অনেক টার্ম বা ফিচার আছে। অনেকে জেনে ব্যবহার করি আবার অনেকে না জেনে ব্যবহার করি। আজকে তেমনি দুটি ফিচার নিয়ে আলোচনা ও পার্থক্য খুজে বের করার চেষ্টা করবো। নিছে Friends এবং Follow এর কিছু পার্থক্য আলোচনা করার চেষ্টা করছি।
  • ফ্রেন্ড হওয়ার জন্য কাউকে না কাউকে Friend request করতে হয় অন্য দিকে কাউকে Follow করতে চাইলে তার প্রোফাইল এ গিয়ে Follow বাটন এ ক্লিক করতে হয়।
  • কারো ফ্রেন্ড হতে তার অনুমতি লাগে কারন আপনি যখন কাউকে Friend request করবেন তখন সে যদি আপনার Friend request গ্রহন না করে তাহলে আপনি তার ফ্রেন্ড হতে পারবেন না কিন্তু কাউকে Follow করতে তার অনুমতি লাগে না।
  • কেউ আপনার ফ্রেন্ড হওয়ার অর্থ আপনি তাকে Follow করলেন এবং তিনি আপনাকে Follow করলো কিন্তু এই Follow মানে হল সুধু একজন আরেকজনকে Follow করা অপরজন আপনাকে Follow নাও করতে পারে এবং ফ্রেন্ড নাও হতে পারে।
  • কেউ আপনার ফ্রেন্ড হলে আপনি তার প্রোফাইল এবং পোস্টসহ সবকিছুই দেখতে পারবেন যদি Privicy দেয়া না থাকে কিন্তু আপনি যদি কাউকে Follow করেন কিন্তু সে আপনার ফ্রেন্ড না হয় তাহলে আপনি সুধু তার পোস্ট বা স্ট্যাটাস দেখতে পারবেন যদি তার পোস্ট বা স্ট্যাটাস এর privicy Public দেয়া থাকে।
  • সাধারনত Follow করা হয় কোন ব্রান্ড বা ব্যাক্তিকে কিন্তু ফ্রেন্ড এর বেলায় যে কেউ আপনার ফ্রেন্ড হতে পারে।
এখন কথা হল আপনি ভাবতে পারেন ফ্রেন্ড হলেই তো সব হচ্ছে তাহলে Follow এর দরকার কি। দরকার আছে। মনে করেন আপনি একজন ব্যাক্তির ভীষণ ভক্ত। আপনি অনেকবার ফ্রেন্ড রিকুয়েস্টও করেছেন কিন্তু তিনি গ্রহন করছেন না। এমতাবস্থায় আপনি যদি তাকে Follow করেন তাহলে তার স্ট্যাটাস আপনি আপনার নিউজ ফিড এ দেখতে পারবেন।আশা করি Follow এর কাজ বুঝতে পেরেছেন।
আমি ইন্টারনেট ঘেটে যা পেয়াছি সেটাই আমার মতো করে বাংলায় লিখেছি। যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা করে দিবেন এবং কমেন্ট করে জানাবেন যাতে আমিও শিখতে পারি।

Monday, September 8, 2014

ফেসবুক ব্যবহারে সচেতন হউন:: হ্যাকারদের হ্যাকরামি ও বন্ধুদের বাঁদরামি থেকে বাঁচুন

বার দেখা হয়েছে

কয়েকদিন পূর্বে আমি আমার এক বন্ধুর বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। তার পিসি দিয়ে ফেসবুক ব্যবহার করলাম, খানিকক্ষণ গল্প ও জম্পেস খাওয়া দাওয়া করে বাসার দিকে রওনা হলাম। হঠাৎ মনে হল আমি তো ফেসবুক লগ আউট করিনি। একবার মনে হল বন্ধুকে ফোন করে বলে দেই, পরে আবার ভাবলাম পাগলা কে নৌকা ডুবানোর কথা মনে করিয়ে দিয়ে লাভ নাই। কিছুক্ষন পর আমার অফিসের বড় ভাই ফোন দিলেন, জিজ্ঞেস করলেন বাসায় বউ এর সাথে কোন ঝামেলা হচ্ছে কিনা? আমি না বলাতে, উনি বলল তুমি ফেসবুকে কি স্ট্যাটাস দিছ? আমি ফোন রেখে দিয়ে মোবাইল থেকে ফেসবুক ওপেন করে যা দেখলাম তাতে লজ্জায় আমি শেষ। সে লিখেছে " আরেকটা বিয়া করতে মন চায়, প্রতিদিন এক জিনিশ ভালো লাগে না" । এই স্ট্যাটাস এ ততক্ষনে ৫ টা  লাইক আর ০৮ টা কমেন্টস, বুঝুন আমার অবস্থা, সারা  শরীর ঘামছে। আমি পোস্ট টি ডিলেট করে বন্ধুকে ফোন দেওয়ার পর সে  অট্টহাসি দিয়ে বলে "চান্দু এমন ভুল আর কইরো না। এই ভুলটা যদি সাইবার ক্যাফে তে করতা কি হইত বুজছ?" তার কথা শুনে নিজের উপর ই রাগ হল সত্যি অন্য কোথাও এই ভুল করলে এরচে অনেক খারাপ কিছু ও তো শেয়ার করতে পারত। আর আমার কপাল ভালো আমার স্ত্রী এই স্ট্যাটাস টা দেখে নাই।এখন এইরকম বিব্রত পরিস্থিতিতে যেন আপনাদের পরতে  না হয় সেই উপায় শেয়ার করবো। যাতে আপনি দূর থেকেই ওই ডিভাইস এ লগ ইন হয়ে থাকা ফেসবুক আইডি লগ আউট করতে পারেন। আমি ধরা খেয়ে শিখেছি আপনারা ধরা খাওয়ার আগেই শিখেন।

ফেসবুক অটো লগআউট করুন যে কোন পিসি/মোবাইল/ল্যাপটপ থেকে

আপনার মোবাইল ফোন বা অন্য কোন পিসি/ল্যাপটপ থেকে ফেসবুক এ লগ ইন করেন। তারপর নিচের চিত্রের মত প্রথমে Setting, এরপর Security  অবশেষে Where You're Logged In  এ ক্লিক করুন।
এখন আপনি দেখতে পাবেন আপনি কোন কোন ডিভাইস থেকে লগ ইন অবস্থায় আছেন। এর মধ্যে কিছুক্ষন পূর্বে ব্যবহার করা সেই পিসি/ ল্যাপটপ/ মোবাইল ফোন টি ও রয়েছে, ব্যবহার করার সময় ও উল্লেখ করা আছে। এখন আপনি ওই ডিভাইস টি End Activity ক্লিক করে লগ আউট করতে পারেন। ইচ্ছে করলে আপনি End All Activity ক্লিক করে সব ডিভাইস থেকে একেবারে লগ আউট করতে পারেন। এবার Close ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।
আপনার কাজ শেষ। আহ শান্তি :lol:

হ্যাকারদের হাত থেকে চিরতরে মুক্তি

অনেক সময় আমাদের ফেসবুক আইডিটি অনাকাঙ্খিত ভাবেই হ্যাক হয়ে যায়। যার ফলে আমরা নানা রকম সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকি এবং আইডিটি ফিরে পাবার জন্য অনেক চেষ্টা করে থাকি। কিন্তু অধিকাংশ সময়েই আমরা সফল হইনা আর সেই আইডিটি ও ফিরে পাওয়া যায় না। হ্যাকারদের  কাজই হল হ্যাক করা, তাদেরকে ধর্মের কাহিনী শুনিয়ে লাভ নেই।  তাই আমাদের নিজেদেরকেই সচেতন হতে হবে। নাহলে পরে পস্তাতে হতে পারে। আসুন নিচের স্টেপগুলো অনুসরণ করি।
১। Setting       ২। Security        ৩। Login Approvals   ৪। Require a Security Code এ ক্লিক করুন।
৫। Get Started ক্লিক করুন  ৬। Other/ Android আপনার ক্ষেত্রে যেটা প্রযোজ্য সিলেক্ট করুন ৭। Continue এ ক্লিক করুন
৮। আপনার মোবাইল নাম্বার যে নাম্বারটি আপনি সবসময় ব্যবহার করেন নম্বর প্রথম ডিজিট অর্থাৎ শুন্য বাদ দিয়ে লিখুন
৯। Continue এ ক্লিক করুন।
১০। আপনার মোবাইল এ ৬ ডিজিটের একটি সিকিউরিটি কোড গেছে তা লিখুন    ১১। Continue এ ক্লিক করুন
১২। আপনার ফেসবুক লগ ইন এর পাসওয়ার্ড টি টাইপ করুন  ১৩। Submit এ ক্লিক করুন    ১৪। Close এ ক্লিক করুন।
আমাদের কাজ শেষ। এখন আপনি ও যদি অন্য কোন পিসি/ ল্যাপটপ/ মোবাইল থেকে ফেসবুক ব্যবহার করতে চান আপনার মোবাইলে সিকিউরিটি কোড চলে যাবে। সেই কোড না দেওয়া পর্যন্ত আপনি ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন না। এখন হ্যাকারকে কষ্ট করে ফেসবুক আইডি, পাসওয়ার্ড হ্যাক করার পরও কাঁদতে হবে। সেটাই ভালো নয় কি!
আপনি যদি মনে করেন এই সুবিধা আপনি গ্রহন করবেন না (হ্যাকারদের কে খুশি করার জন্য)  তাহলে নিচের চিত্রের মত Require a Security Code থেকে টিকচিহ্ন উঠিয়ে দিয়ে Save Changes এ ক্লিক করুন।
ধন্যবাদ সবাইকে। সবাই ভালো থাকবেন।

Wednesday, September 3, 2014

ফেসবুক প্রোফাইল সুরক্ষার ১০ উপায় !

বার দেখা হয়েছে

যোগাযোগের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে গেছে ফেসবুক। কিন্তু অনেক সময় নিজের ফেসবুক আইডি-র নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হতে হয় অনেক ব্যবহারকারীকে। তবে ভয়ের কোন কারণ নেই। আপনার সঙ্গে রয়েছে শড়ষশধঃধ২৪ী৭.পড়স। এবার জেনে নিন কীভাবে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলকে হ্যাক হওয়ার হাত থেকে বাঁচাবেন-
১. কখনই ভাববেন না আপনার ফেসবুক প্রোফাইল শুধুমাত্র আপনিই দেখছেন। বিশ্বজুড়ে হাজারো মানুষ, সব শ্রেণির মানুষের কাছে আপনার প্রোফাইল নানান তথ্য বিতরণ করছে। আপনার পোস্ট চলে যাচ্ছে এমন অনেক মানুষের কাছে যাদের হয়তো আপনি চেনেনও না। তাই সবসময় কি করছেন, কোথায় যাচ্ছেন-জাতীয় তথ্য ফেসবুকে না দেওয়ায় বুদ্ধিমানের কাজ। গুগল-এর মত সার্চ ইঞ্জিনে শুধু আপনার নাম টাইপ করলেই ফেসবুকের মাধ্যমে আম দুনিয়ার কাছে আপনার যাবতীয় তথ্য ফাঁস হয়ে যাবে।
২. ফেসবুক একটি সোশ্যাল মিডিয়া। আপনাকে জীবনের যাবতীয় তথ্য ফেসবুকে না দিলেও চলবে। আপনার দুধের দাঁত কবে ভাঙল বা আপনার প্রেমিকা কোন অন্য ছেলের সঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছে আপনাকে না জানিয়ে- এইজাতীয় পোস্ট না দেওয়া উচিৎ।
৩. খুব ব্যক্তিগত তথ্য ফেসবুকে দেবেন না। আপনার বাড়ির ঠিকানা, মোবাইল বা বাড়ির ল্যান্ডলাইন নম্বর, আপনার জন্ম তারিখ ফেসবুকে না দেওয়াই ভাল।
৪. বাড়ির ছোট ছেলেমেয়েদের ছবি ফেসবুকে দেওয়ার আগে সতর্ক থাকুন। পাবলিক নয়, শুধুমাত্র বন্ধুরাই যেন সেই ছবি দেখতে পায় এমনভাবে প্রাইভেসি সেভ করুন।

৬. বাড়িতে বা অফিসে নিজের কম্পিউটারে ফেসবুক প্রোফাইল খুলে রেখে কোথাও যাবেন না। অবশ্যই লগ আউট করে তবেই নিজের সিস্টেম ছেড়ে উঠবেন। আপনারই কোনও সহকর্মী আপনার অ্যাকাউন্টকে নানা কু-কাজে ব্যবহার করতে পারে যা আপনি জানতেও পারবেন না।
৫. কোন অচেনা প্রোফাইল থেকে পাওয়া ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট অ্যকসেপ্ট করবেন না। আপনি হয়তো জানেনও না যে আপনাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে সে আসলে কে? শুধুমাত্র সুন্দরী মেয়ে বা মিষ্টি দেখতে কোনও ছেলের ছবি প্রোফাইল পিকচারে দেখে রিকোয়েস্ট অ্যাকসেপ্ট করলে বোকামি করবেন। আজকাল অনেক দুষ্কৃতীও ফেসবুকে প্রোফাইল বানিয়ে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য জানার চেষ্টা করছে অবিরাম। কাউকে বদনাম করতেও ব্যবহার করা হচ্ছে ফেসবুক।
৭. বাড়ির বা অফিসের কম্পিউটারকে সবসময় অ্যান্টি ভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করান। অ্যান্টি ভাইরাস আপডেট করুন।
৮. ‘বাড়িতে একা রয়েছি’-জাতীয় পোস্ট করবেন না কখনই।
৯. নিজের মোবাইল-সহ অন্যান্য অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসকে সিকিওর রাখুন। নিজের মোবাইল ফোন অন্যের হাতে দেবেন না। ফেসবুকে লগ ইন করে যে কোনও অ্যাপস ব্যবহার করার পর অবশ্যই লগ আউট করবেন।
১০. ছেলেমেয়েদের বয়স অন্তত ১৩ না হলে ফেসবুক প্রোফাইল না খোলাই ভালো।