বিনামূল্যে আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করুন!

আমরা'স্প্যাম এর বিরুদ্দে অঙ্গীকারবদ্দ !

Showing posts with label কম্পিউটার টুলস. Show all posts
Showing posts with label কম্পিউটার টুলস. Show all posts

Monday, March 16, 2015

আপনার কম্পিউটারের কি-বোর্ড এর বাটন নষ্ট ? তাহলে সমাধান দেখে নিন।

বার দেখা হয়েছে

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি সবাই ভাল আছেন।
এ পর্বে আপনাদের জন্য রয়েছে , কি-বোর্ড এর কয়েকটি বাটন নষ্ট হয়ে গেলে আপনি নষ্ট কি- গুলি কিভাবে use করবেন।

তো চলুন শুরু করা যাক।
অনেক সময় কি-বোর্ড এর এক বা একাধিক বাটন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
তখন অনেক সমস্যায় পড়তে হয়।
যেমন, কারও ই-মেইল ঠিকানায় বা password এ যদি a থাকে, আর কি-বোর্ড এর a বাটন যদি নষ্ট হয় তাহলে a লেখা যায়না।
তখন অনেক সমস্যা হয়।
এর একটা সমাধান হলো, কোথাও a লেখা থাকলে সেখান থেকে a কপি করে এখানে পেস্ট করতে পারেন বা অন স্ক্রিন কি-বোর্ড খুলে কাজ করতে পারবেন।
কিন্তু এতে অনেক সময় ব্যায় হয়। অনেকেই এতে বিরক্ত হন।
কিন্তু ছোট একটি সফটওয়্যার ব্যাবহার করে আপনি এই সমস্যা থেকে মক্তি পেতে পারেন।
এই সফটওয়্যার টি ইন্সটল করে কি-বোর্ড এর বাটন গুলি change করে ফেলতে পারবেন।
যেমন, আপনার কি-বোর্ড এর a নষ্ট। আপনি ইচ্ছে করলে কি-বোর্ড এর অন্য একটি বাটনকে(যেটি সবসময় কাজে লাগেনা বা যে বাটন কি-বোর্ড এ একাধিক আছে) a বাটনে রুপান্তর করতে পারেন।
সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র ২৩ kb. সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে from key তে কোনো কি চেপে (যে কি- টি ভালো আছে) এবং To key তে নষ্ট কি টি (নষ্ট কি যদি a হয় তাহলে a) চেপে ok করুন।
তাহলে অন্য কি টি a কি তে রুপান্তরিত হবে।
ওই কি টি চাপ দিলে a লিখা যাবে।
সফটওয়্যারটি Download লিংক  এখানে

ইচ্ছে হলে আমার ব্লগ সাইট ঘুরে আসতে পারেন।



Friday, December 12, 2014

আপনার ডেক্সটপে উড়বে পাখি। মাত্র ১৩৫কেবি।

বার দেখা হয়েছে

সবাইকে সালাম। কেমন আছেন সবাই? আজকে আপনাদের সাথে একটা সফটওয়্যার শেয়ার করতে যাচ্ছি। সফটওয়্যারটি অনেক সুন্দর। সাইজ অনেক ছোট কিন্তু আমি সিউর আপনার কাছে ভালো লাগবেই।
সফটওয়্যারটি ওপেন করলে এরকম একটি মাছরাঙা আপনার ডেক্সটপে উড়বে। মজার বিষয় হচ্ছে যেকোনো উইন্ডো আপনি করবেন সেখানেই বসবে পাখিটা। কখনো মাছ ধরবে, সাউন্ডও আছে।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

Wednesday, December 3, 2014

মিনি টিপস- মাত্র ২ সেকেন্ডে শাটডাউন করুন আপনার পিসি!!

বার দেখা হয়েছে

প্রথমেই বলে নেই এই টিপসটি শুধুমাত্র উইন্ডোজ এক্সপির জন্য প্রযোজ্য। চাইলেই আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ হবে সুপার ফাস্ট! এর জন্য  কোন জটিল রেজিস্ট্রি  কিংবা কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করবার প্রয়োজন নেই। শুধু নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন আর দেখুন জাদু!
১. কীবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+Delete চাপুন। টাস্ক ম্যানেজার খুলবে।
২. Shut Down এ ক্লিক করুন।
৩. Ctrl কী চেপে ধরে Turn Off এ ক্লিক করুন।
খেল খতম! এক্সপি হজম!!!

ফোল্ডার লক করার জন্য অসাধারণ পাঁচটি ফোল্ডার লকার-গরম গরম নামিয়ে নিন

বার দেখা হয়েছে

বর্তমান এই প্রযুক্তির যুগে কম বেশি সবাই আমরা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকি। তাই অনেক সময়ে আমাদের ফোল্ডার লক করার প্রয়োজন হয়, কারন ভাইরাস-এর জালায় অথবা ডিলিট হয়ে যাওয়ার ভয়ে। আজ পর্যন্ত কোন অপারেটিং সিস্টেম ফোল্ডার লকার উইন্ডোজ প্যাক এর সাথে দেয়নি। এই কথা বিবেচনা করে আজ আমি আপনাদের জন্য পাঁচটি ফোল্ডার লকার নিয়ে এসেছি।
Folder Lockerz

1.Folder Locker 7

Folder Locker 7
সারা বিশ্বে ফোল্ডার লক করার জন্য “Folder Locker 7” বহুল ব্যবহৃত একটি সফটওয়্যার,কারন এতে ২০টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য আছে। এটি AES Encryption- সবচেয়ে নিরাপদencryption ব্যবহার করে থাকে।

2.Password Folder

“Password Folder”   আপনার কম্পিউটারে ব্যক্তিগত files and folder নিরাপদ করার জন্য একটি সহজ এবং কার্যকর উপায়. এটা আপনার ফাইল বা ফোল্ডার কে লুকিয়ে রাখে আর সেই ফোল্ডার-এ অন্য কোন ফাইল যুক্ত করতে দেয় না, অথবা ফাইল গুলো কেও কপি করতে দেয় না। এটা সব উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চলবে। http://password-folder.en.softonic.com/download

3.Folder Protection

এই সফটওয়্যার টিও আপনার ফোল্ডার এ ফাইল add করতে দেয় না, ফাইল গুলোকেও ডিলিট করতে বা কপি করতে দেয় না। এটি আপনার data প্রটেক্ট করার জন্য strong encryption ব্যবহার করে। http://folder-protection.en.softonic.com/download  

4.Free Hide Folder

“Free Hide Folder”  – এই সফটওয়্যার টি বহু ফোল্ডার একসাথে  Hide করে পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করার জন্য অত্যন্ত কার্যকর একটি সফটওয়্যার। এটা যেকোনো অপারেটিং সিস্টেম-এ চলবে।

5.Lock A Folder

“Lock A Folder” যেকোনো ফাইল বা ফোল্ডার পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ,সোজা ও মারাত্মক একটি সফটওয়্যার। তাহলে আর দেরি করছেন কেন ? এখনি নামিয়ে ফেলুন http://lockafolder.en.softonic.com/download
আজ এতটুকু-ই রইলো, বেচে থাকলে আগামি টিউনে-এ দেখা হবে। ভালো থাকবেন,এই আশা করে বিদায় নিচ্ছি।

জেনে নিন কিভাবে কম্পিউটার ক্রাশ হয় ও এর প্রতিকার কি জেনে নিন l

বার দেখা হয়েছে

কিছুদিন আগেও পিসির আকৃতি ছোট করার আর এটা যাতে সবাই কিনতে পারে সেই দিকেই বেশি গুরুত্ব দেয়া হত। তারা হার্ডওয়্যার তৈরির সময় সবচেয়ে কম দামের পার্টস ব্যবহার করত আর সফটওয়্যার লেখার সময় বিপদজনক শটকাট ব্যবহার করত। তাছাড়া ধীর গতির পিসিতে ভাল পারফরমেন্স
computer-crash-Anytech
পাবার আশায় অপারেটিং সিস্টেম, সকল এপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ও ডিভাইস ড্রাইভার চালানোর জন্য মেইন মেমরির একটি নির্দিষ্ট স্পেস ব্যবহার করত। আর এগুলোর মধ্যে যদি কোন একটিতে ক্ষতিকর বাগ থাকত তাহলে তা পুরা সিস্টেম কে অচল করে দিত। সব সফটওয়্যার নির্দিষ্ট ও অরক্ষিত স্পেস ব্যবহার করত। জার ফলে যেকোনো সফটওয়্যারে একটি সমস্যা থাকলে তা অন্য সফটওয়্যার এ ছড়িয়ে পড়ত। যার ফলে সিস্টেম ক্রাশ হয়ে যেত।
কিন্তু আগেরকালের পিসিগুল যথেষ্ট বিশ্বত ছিল তাদের সহজ ও সরল আর্কিটেকচারের জন্য। আর এখনকার পিসিগুলোতে আগের কালের পিসিগুলোর তুলনায় বেশি ক্রাশ হয়। কারন বর্তমানে পিসির জটিল আকার ধারন করা। আরও কারন আছে ক্রাশ হওয়ার । পিসির বর্তমান অপারেটিং সিস্টেম এর কোড সাইজের স্বাভাবিক বাড়ার কথাই ধরুন। ১৯৯২ সালের উইন্ডোজ এনটি এর অরিজিনাল ভার্সনে সোর্স কোডের সংখ্যা ছিল ৪ মিলয়ন লাইন। আর ১৯৯৬ সালে রিলিজ হওয়া এনটি ৪.০ এ সোর্স কোডের পরিমান দাঁড়িয়েছে ১৬.৫ মিলিয়ন। এর পরে যে উইন্ডোজ এনটি’র ৫.০ ভার্সন বের হলে তাতে সোর্স কোডের পরিমাণ আসল ৩০ মিলিয়ন লাইন । এবার বুঝেন ঠ্যালা শতকরা বাড়ার হার ৬ বছরে ৭০০%।
যদি এখানে কোন ক্ষতিকর বাগ থাকে তাহলে সিস্টেম ক্রাশ হতে কতক্ষণ লাগবে আপনারাই বের করেন? অনেক সময় সফটওয়্যার এর সমস্যার কারনেও এটি হতে পারে । যখন কোন সিস্টেম ক্রাশ করে তখন সফটওয়্যার গুলো ফেইল করে। যদি এটি কোন এপ্লিকেশন হয় তাহলে আপনাকে আনসেভড কাজ গুলা হারাতে হবে। তবে উন্নতমানের অপারেটিং সিস্টেম অবশ্যই অন্যান্য প্রোগ্রামের মেমোরি পার্টিশন রক্ষা করবে। অনেক সময় ক্রাশ করা প্রোগ্রামটি আর অনেক প্রোগ্রাম এ সমস্যা সৃষ্টি করে ফলে পুরা সিস্টেম অচল য়ে যায়। তখন পিসি রিবুট করা ছাড়া উপাই নাই। আবার অপ্রত্যাশিত রিবুট হার্ডডিস্কে নানান জঞ্জাল বানাতে পারে। তার ফলে আপনার হার্ডডিস্ক ক্রাশ করতে পারে। তার পর আপনাকে নতুন হার্ডডিস্ক লাগাতে হবে।
আবার ভাইরাস এর কারনেও সিস্টেম ক্রাশ হতে পারে। আবার নতুন এক ঝামেলা হইল কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার চুরি। বিশেষ করে র‌্যাম চুরি । র‌্যাম চুরির ফলে সিস্টেম অন হওয়ার সময় প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার এর অভাবে আপনার সিস্টেম ক্রাশ করবে।
ক্রাশ প্রতিরোধ এর কিছু উপায় জেনে নিন এক নজরে……..
১) ভাল মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করেন। যেমন, নরটন এন্টিভাইরাস। এন্টিভাইরাস আপনার মেমরির কিছু অংশ হয়ত দখল করবে। কিন্তু এটি আপনার কম্পিউটার কে ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখবে। আর প্রতি ৩ মাস পর পর আপনার এন্টিভাইরাস টি আপডেট দিন। আর মাসে অন্তত আপনার এন্টিভাইরাস দিয়ে সম্পূর্ণ পিসি স্ক্যান করুন। কোন কিছু ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড দেয়ার পর স্ক্যান করে নিন।
২) আপনার কোন গুরুত্বপূর্ণ ফাইল এর ব্যাকআপ করে নিন। যদিও এটি একটি বিরক্তকর জিনিস। কিন্তু সিস্টেম ক্রাশ হলে আপনার অই গুরুত্বপূর্ণ ফাইল টি যদি না খুজে পাওয়া যায় তাহলে ঐটা মনে হয় নষ্ঠ হবে।
৩) সপ্তাহে অন্তত আপনার ড্রাইভ গুলো স্ক্যান ডিস্ক দিয়ে স্ক্যান করিয়ে নিন। এর জন্য আপনার ড্রাইভ এর উপর রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজে এ ক্লিক করুন। তার পর টুলস ট্যাব এ প্রবেশ করে স্ক্যান ডিস্কে ঢুকে আপনার ড্রাইভ টি স্ক্যান করুন। এটি আপনার হার্ডডিস্ক টি চেক করে এরর গুলো রিপেয়ার করে দিবে।
৪) প্রতি মাসে অন্তত একবার আপনার ড্রাইভ গুলো ডিফ্রাগমেন্ট করে নিন। এতে আপনার পিসির পারফরমেন্স বাড়বে।
৫) স্টার্ট আপ থেকে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করে ফেলুন।
৬) অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন না। করা থাকলেও আনইন্সটল করে ফেলুন।
৭) বেশি প্রোগ্রাম একসাথে রান করবেন না। ফলে আপনার মাল্টিটাস্কিং সুবিধা নিতে গিয়ে সিস্টেম রিসোর্চ ঘাটতি ঘটে আপনার সিস্টেম ক্রাশ করবে।
৮) ক্রাশ প্রটেক্টর সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।

কিছু দরকারি উইন্ডোজ শর্টকাট জেনে রাখা ভাল আপনি ও জেনে নিন l

বার দেখা হয়েছে

অনেক সময় আমদের যেকোনো জরুরি ভিত্তিতে বা খুব দ্রুত কাজ সম্পন্ন  করার প্রয়োজন পরে । এর জন্য কিছু shortcut জানা থাকলে কাজ দ্রুত করা যায় । নিচে আমি বেশ কিছু উইন্ডোজ শর্টকাট Post করলাম যা অনেক কাজে আসতে পারে ।
taip
1. CTRL+C (Copy)
2. CTRL+X (Cut)
3. CTRL+V (Paste)
4. CTRL+Z (Undo)
5. DELETE (Delete)
6. SHIFT+DELETE  (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin)
7. CTRL while dragging an item  (Copy the selected item)
8. CTRL+SHIFT while dragging an item  (Create a shortcut to the selected item)
9. F2 key  (Rename the selected item)
10. CTRL+RIGHT ARROW  (Move the insertion point to the beginning of the next word)
11. CTRL+LEFT ARROW  (Move the insertion point to the beginning of the previous word)
12. CTRL+DOWN ARROW  (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph)
13. CTRL+UP ARROW  (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph)
14. CTRL+SHIFT with any of the arrow keys  (Highlight a block of text)
15. SHIFT with any of the arrow keys  (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in a document)
16. CTRL+A (Select all)
17. F3 key (Search for a file or a folder)
18. ALT+ENTER (View the properties for the selected item)
19. ALT+F4 (Close the active item, or quit the active program)
20. ALT+ENTER (Display the properties of the selected object)
21. ALT+SPACEBAR (Open the shortcut menu for the active window)
22. CTRL+F4 (Close the active document in programs that enable you to have multiple documents open simultaneously)
23. ALT+TAB (Switch between the open items)
24. ALT+ESC (Cycle through items in the order that they had been opened)
25. F6 key (Cycle through the screen elements in a window or on the desktop)
26. F4 key (Display the Address bar list in My Computer or Windows Explorer)
27. SHIFT+F10 (Display the shortcut menu for the selected item)
28. ALT+SPACEBAR (Display the System menu for the active window)
29. CTRL+ESC (Display the Start menu)
30. ALT + Underlined letter in a menu name (Display the corresponding menu)
31. F10 key (Activate the menu bar in the active program)
32. RIGHT ARROW (Open the next menu to the right, or open a submenu)
33. LEFT ARROW (Open the next menu to the left, or close a submenu)
34. F5 key (Update the active window)
35. BACKSPACE (View the folder one level up in My Computer or Windows Explorer)
36. ESC (Cancel the current task)
37. SHIFT when you insert a Disk into the CD-ROM drive (Prevent the CD-ROM from automatically playing)

Dialog Box Keyboard Shortcuts

38. CTRL+TAB (Move forward through the tabs)
39. CTRL+SHIFT+TAB (Move backward through the tabs)
40. TAB (Move forward through the options)
41. SHIFT+TAB (Move backward through the options)
42. ALT + Underlined letter (Perform the corresponding command or select the corresponding option)
43. ENTER (Perform the command for the active option or button)
44. SPACEBAR (Select or clear the check box if the active option is a check box)
45. Arrow keys (Select a button if the active option is a group of option buttons)
46. F1 key (Display Help)
47. F4 key (Display the items in the active list)
48. BACKSPACE (Open a folder one level up if a folder is selected in the Save As or Open dialog box)

Microsoft Natural Keyboard Shortcuts

49. Windows Logo (Display or hide the Start menu)
50. Windows Logo+BREAK (Display the System Properties dialog box)
51. Windows Logo+D (Display the desktop)
52. Windows Logo+M (Minimize all of the windows)
53. Windows Logo+SHIFT+M (Restore the minimized windows)
54. Windows Logo+E (Open My Computer)
55. Windows Logo+F (Search for a file or a folder)
56. CTRL+Windows Logo+F (Search for computers)
57. Windows Logo+F1 (Display Windows Help)
58. Windows Logo+ L (Lock the keyboard)
59. Windows Logo+R (Open the Run dialog box)
60. Windows Logo+U (Open Utility Manager)

Accessibility Keyboard Shortcuts

61. Right SHIFT for eight seconds (Switch Filter Keys either on or off)
62. Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (Switch High Contrast either on or off)
63. Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK (Switch the Mouse Keys either on or off)
64. SHIFT five times (Switch the Sticky Keys either on or off)
65.NUM LOCK for five seconds (Switch the Toggle Keys either on or off)
66. Windows Logo +U (Open Utility Manager)
আমার যতটুকু সাধ্য ছিল ততটুকু চেষ্টা করলাম ভাল কিছু পোস্ট করার জন্য । কোন ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । আর ভুলগুলো আমাকে ধরিয়ে দিবেন।

Saturday, November 22, 2014

এখন পেনড্রাইভ থেকে সহজেই সেটআপ করে নিন কম্পিউটার।

বার দেখা হয়েছে

পেনড্রাইভ দিয়েই খুব সহজে যে কোনো ডিভাইসে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে ৭ এবং ৮ এর মতো ওসগুলো সেটআপ দিতে পারবেন। এছাড়া আরো যেসব ওস সেটআপ দেয়া যাবে সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ তালিকা নিচে দেয়া রয়েছে। এর প্রথমেই পেনড্রাইভকে বুটেবল করতে হবে।
যেভাবে বুটেবল করবেনউইন্ডোজ এক্সপির জন্য চার এবং উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এর জন্য কমপক্ষে আট গিগাবাইটের পেনড্রাইভ লাগবে। যে অপারেটিং সিস্টেমটি সেটআপ দেবেন তার আইএসও ফাইলও লাগবে। অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি ও সিডি ছাড়াও নেট থেকেও আইএসও ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
সব কিছু রেডি হয়ে গেলে রুফাস নামের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। মাত্র ৬১৫ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভকে বুটেবল করবে। এবার মূল কাজে আসা যাক। বেশ কয়েকটি ধাপে পেনড্রাইভকে বুটেবল করার পর সেই পেনড্রাইভ থেকেই আপনার পিসিতে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারবেন।
১) প্রথমেই রুফাস চালু করুন। তারপর সব উপরে ডিভাইসের জায়গায় আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করুন।
২) রুফাসে ডিভাইস অপশনের পরই ‘Partition Scheme and target system type’ নামে একটি অপশন পাবেন। এখানে কোনো পরিবর্তন করার দরকার নেই।
৩) তৃতীয় অপশনে এসে আপনাকে ফাইল সিস্টেম সিলেক্ট করতে হবে। রুফাসে ডিফল্ট হিসেবে Fat ৩২ দেয়া থাকবে। এক্ষেত্রে আপনাকে তা NTFS করে নিতে হবে।
৪) Cluster Size যা আছে সেটাই রেখে দিতে হবে। এর পরেই রয়েছে বুটেবল পেনড্রাইভের নাম রাখার অপশন। ইচ্ছামত একটি নাম দিয়ে দিন।
৫) ফরমেট অপশনের প্রথম ধাপটি আনচেক রেখে দিয়ে কুইক ফরমেট সিলেক্ট করতে হবে।
৬) এবার Create a bootable disk using  চেক করে। ডানপাশে আইএসও ইমেজ সিলেক্ট করতে হবে।
৭) এরপর নিচের Creat extend label and icon files সিলেক্ট করতে হবে।
৮) উপরের ধাপগুলো ঠিক মতো অনুসরণ করা শেষ হলে এবার স্টার্ট বাটনে ক্লিক করলে বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি শুরু হবে।
যেভাবে সেটআপ দেবেনপেনড্রাইভ বুটেবল করা শেষ হলে সেটআপ দেয়ার জন্য প্রথমে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে হবে। এরপর বুট অপশনে ঢুকে প্রাইমারি বুট হিসেবে ইউএসবি ডিভাইস সিলেক্ট করতে হবে। এরপর বাকি কাজ আগের ওস সেটআপের মতই।
যেসব ওস সেটা আপ দিতে পারবেন এ পদ্ধতিতে:
Arch Linux, Archbang, BartPE/pebuilder, CentOS, Damn Small Linux, Fedora, FreeDOS, Gentoo, GParted, gNewSense, Hiren’s Boot CD, noppix, KolibriOS, Kubuntu , Linux Mint, OpenSUSE , ReactOS, rEFInd, Slackware, Tails, Trinity Rescue Kit, Ubuntu, Ultimate Boot CD, Windows XP (SP2, SP3), Windows Server 2003 R2, Windows Vista, Windows 7, Windows 8, Windows 8.1

Wednesday, November 19, 2014

আপনার মাদারবোর্ডের ড্রাইভার ডাউনলোড করে নিন এখনি।

বার দেখা হয়েছে

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
ল্যাপটপ আর পিসি জনিত সমস্যা নিয়ে, আর এমন সমস্যা দেখা দেয় তখন Windows না দিয়ে পারা যায় না! আর Windows দিতে গিয়ে তখন পড়ি মহা বিপতে ডাউনলোড করতে হয় ড্রাইভার, বেশির ভাগই লোকই ড্রাইভার সিডি হারিয়ে ফেলেন, আমি আগে3DP Chip দিয়ে ড্রাইভার ডাউনলোড করতাম, আর এই স্ফট দিয়ে কিছু ল্যাপটপ আর পিসির ড্রাইভার ডাউনলোড হয় না । তাই গুগল মামাকে কাজিয়ে লাগিয়ে পেয়ে গেলাম সমাধান তাই আজ পোস্টই লেখা।




 প্রথমে আপনি আপনার পিসি আর ল্যাপটের এর মডেল নাম্বার লিখে রাখুন তারপর এখানে ক্লিক করুন তাহলে নিচের মত আসবে আমি ল্যাপটের এর ড্রাইভার ডাউনলোড করব তাই
 Notebookএর ক্লিক করলাম।

এবার আপনার ল্যাপটের এর ব্যান্ড অনুযায়ী নামে ক্লিক করুন,আমি
 ASUS এর ড্রাইভার নামাব তাই Asus এ ক্লিক করলাম।

এখন আসুসের বিভিন্ন মডেল শো করবে আপনি আপনার মডেলটি খুঁজে ক্লিক করুন।


এবার অপারেটিং সিস্টেম সিলেক্ট করুন যেটি আপনি বর্তমানে ব্যবহার করছেন।

তাহলে নিচে অনেক ড্রাইভার শো করবে আপনার কাঙ্গিত ড্রাইভার টি সিলেক্ট করে Download করে নিন।

ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত।
আল্লাহ হাফেজ।



Monday, November 10, 2014

ডাউনলোড করে নিন ইউএসবি ব্লক 1.6.2 ফুল ভার্শন আর আপনার ইউএসবি কে রাখুন নিরাপদ !

বার দেখা হয়েছে

আসসালামোলাইকুম সবাই কেমন আছেন আশা করি ভাল আছেন । কথা না বাড়িয়ে আজকের পোস্ট শুরু করি।
আজকের পোস্ট ইউএসবি ব্লক
  • Block All Devices :
যেমন ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ, সিডি / ডিভিডি, অ-সিস্টেম ড্রাইভ ও নেটওয়ার্ক ড্রাইভ হিসাবে অননুমোদিত ডিভাইস ব্লক করুন.
  • Prevent Data Leak :
ইউএসবি-ব্লক এর পেটেন্ট পাসওয়ার্ড-সুরক্ষা নিরাপত্তা ব্যবহার করে গোপন তথ্য অ্যাক্সেস বন্ধ রাখুন.
  • Protect Data Theft :
মাল্টি স্তরপূর্ণ নিরাপত্তা মাত্রা তথ্য চুরি অসম্ভব, যার ফলে দূষিত ডিভাইসের সব ধরনের অবরোধ.
  • Protect Data Loss :
ডেটা অত্যাধুনিক হ্যাকিং টুলস থেকে এটা ইমিউন উপার্জন, অবৈধ প্রভাব বিস্তার প্রমাণ এবং হ্যাক-প্রমাণ থাকে.
  • Copy Protection :
এটি একটি মূল্যবান সম্পদ, যার ফলে আপনার ডাটা কুম্ভীলকবৃত্তি, অবৈধ বিতরণ এবং অনুলিপি আটকান.
  • Log Illegal Activity :
অবৈধ লগিন কার্যকলাপ মনিটর ও সময় এবং তারিখ সঙ্গে অননুমোদিত ডিভাইসের নাম সংগ্রহ করা হয়.
  • Compatible :
উদাহরণস্বরূপ উইন্ডোজ 2000 / এক্সপি জন্য, উইন্ডোজ সমস্ত সংস্করণের উপর কাজ করে / ভিস্তা / 7/8
  • Reliable :
পেটেণ্ট মুলতুবি সুরক্ষা পদ্ধতি আপনার তথ্য সব পরিস্থিতির অধীন সুরক্ষিত থাকবে নিশ্চিত.
 ডাউনলোড করার নিয়মঃ 
 
কেমন লাগলো জানাবেন।