বিনামূল্যে আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করুন!

আমরা'স্প্যাম এর বিরুদ্দে অঙ্গীকারবদ্দ !

Showing posts with label কম্পিউটার টিপস. Show all posts
Showing posts with label কম্পিউটার টিপস. Show all posts

Sunday, March 22, 2015

ডাউনলোড করেন নিন AVG Antivirus 2015 With Serial Key

বার দেখা হয়েছে

আমরা যারা ফ্রি এন্টিভাইরাস ব্যবহার করি তারা AVG antivirus এর কথা সবাই জানি ।  আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অনেক দিন যাবত এই ফ্রি এন্টিভাইরাস টি ব্যবহার করে আসছি । যদিও এটি ফ্রি ভার্সন ,কিন্তু সিরিয়াল কি থাকলে অনেক দিন যাবত নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারি । যাইহোক, প্রথমেই AVG এ official site থেকে latest antivirus টি ডাউনলোড করেন নিন ঝটপট । এর পর নিচের  ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে Serial key ডাউনলোড করে করে  registration করে নিন ।


ডাউনলোড লিংক :  AVG Antivirus 2015

ডাউনলোড লিংক :   AVG Serial Key

instructions:

1) Stop the application if started.
2) Install application using provided installer and do not Reboot.
3) Open Serial. Text and use one of serial provided.

ধন্যবাদ সবাইকে। কোন সমস্যা হলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না।

Monday, March 16, 2015

আপনার কম্পিউটারের কি-বোর্ড এর বাটন নষ্ট ? তাহলে সমাধান দেখে নিন।

বার দেখা হয়েছে

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি সবাই ভাল আছেন।
এ পর্বে আপনাদের জন্য রয়েছে , কি-বোর্ড এর কয়েকটি বাটন নষ্ট হয়ে গেলে আপনি নষ্ট কি- গুলি কিভাবে use করবেন।

তো চলুন শুরু করা যাক।
অনেক সময় কি-বোর্ড এর এক বা একাধিক বাটন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
তখন অনেক সমস্যায় পড়তে হয়।
যেমন, কারও ই-মেইল ঠিকানায় বা password এ যদি a থাকে, আর কি-বোর্ড এর a বাটন যদি নষ্ট হয় তাহলে a লেখা যায়না।
তখন অনেক সমস্যা হয়।
এর একটা সমাধান হলো, কোথাও a লেখা থাকলে সেখান থেকে a কপি করে এখানে পেস্ট করতে পারেন বা অন স্ক্রিন কি-বোর্ড খুলে কাজ করতে পারবেন।
কিন্তু এতে অনেক সময় ব্যায় হয়। অনেকেই এতে বিরক্ত হন।
কিন্তু ছোট একটি সফটওয়্যার ব্যাবহার করে আপনি এই সমস্যা থেকে মক্তি পেতে পারেন।
এই সফটওয়্যার টি ইন্সটল করে কি-বোর্ড এর বাটন গুলি change করে ফেলতে পারবেন।
যেমন, আপনার কি-বোর্ড এর a নষ্ট। আপনি ইচ্ছে করলে কি-বোর্ড এর অন্য একটি বাটনকে(যেটি সবসময় কাজে লাগেনা বা যে বাটন কি-বোর্ড এ একাধিক আছে) a বাটনে রুপান্তর করতে পারেন।
সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র ২৩ kb. সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে from key তে কোনো কি চেপে (যে কি- টি ভালো আছে) এবং To key তে নষ্ট কি টি (নষ্ট কি যদি a হয় তাহলে a) চেপে ok করুন।
তাহলে অন্য কি টি a কি তে রুপান্তরিত হবে।
ওই কি টি চাপ দিলে a লিখা যাবে।
সফটওয়্যারটি Download লিংক  এখানে

ইচ্ছে হলে আমার ব্লগ সাইট ঘুরে আসতে পারেন।



Friday, December 12, 2014

আপনার ডেক্সটপে উড়বে পাখি। মাত্র ১৩৫কেবি।

বার দেখা হয়েছে

সবাইকে সালাম। কেমন আছেন সবাই? আজকে আপনাদের সাথে একটা সফটওয়্যার শেয়ার করতে যাচ্ছি। সফটওয়্যারটি অনেক সুন্দর। সাইজ অনেক ছোট কিন্তু আমি সিউর আপনার কাছে ভালো লাগবেই।
সফটওয়্যারটি ওপেন করলে এরকম একটি মাছরাঙা আপনার ডেক্সটপে উড়বে। মজার বিষয় হচ্ছে যেকোনো উইন্ডো আপনি করবেন সেখানেই বসবে পাখিটা। কখনো মাছ ধরবে, সাউন্ডও আছে।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

Wednesday, December 3, 2014

মিনি টিপস- মাত্র ২ সেকেন্ডে শাটডাউন করুন আপনার পিসি!!

বার দেখা হয়েছে

প্রথমেই বলে নেই এই টিপসটি শুধুমাত্র উইন্ডোজ এক্সপির জন্য প্রযোজ্য। চাইলেই আপনার কম্পিউটারটি বন্ধ হবে সুপার ফাস্ট! এর জন্য  কোন জটিল রেজিস্ট্রি  কিংবা কোন সফটওয়্যার ইন্সটল করবার প্রয়োজন নেই। শুধু নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন আর দেখুন জাদু!
১. কীবোর্ড থেকে Ctrl+Alt+Delete চাপুন। টাস্ক ম্যানেজার খুলবে।
২. Shut Down এ ক্লিক করুন।
৩. Ctrl কী চেপে ধরে Turn Off এ ক্লিক করুন।
খেল খতম! এক্সপি হজম!!!

ফোল্ডার লক করার জন্য অসাধারণ পাঁচটি ফোল্ডার লকার-গরম গরম নামিয়ে নিন

বার দেখা হয়েছে

বর্তমান এই প্রযুক্তির যুগে কম বেশি সবাই আমরা কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকি। তাই অনেক সময়ে আমাদের ফোল্ডার লক করার প্রয়োজন হয়, কারন ভাইরাস-এর জালায় অথবা ডিলিট হয়ে যাওয়ার ভয়ে। আজ পর্যন্ত কোন অপারেটিং সিস্টেম ফোল্ডার লকার উইন্ডোজ প্যাক এর সাথে দেয়নি। এই কথা বিবেচনা করে আজ আমি আপনাদের জন্য পাঁচটি ফোল্ডার লকার নিয়ে এসেছি।
Folder Lockerz

1.Folder Locker 7

Folder Locker 7
সারা বিশ্বে ফোল্ডার লক করার জন্য “Folder Locker 7” বহুল ব্যবহৃত একটি সফটওয়্যার,কারন এতে ২০টি নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য আছে। এটি AES Encryption- সবচেয়ে নিরাপদencryption ব্যবহার করে থাকে।

2.Password Folder

“Password Folder”   আপনার কম্পিউটারে ব্যক্তিগত files and folder নিরাপদ করার জন্য একটি সহজ এবং কার্যকর উপায়. এটা আপনার ফাইল বা ফোল্ডার কে লুকিয়ে রাখে আর সেই ফোল্ডার-এ অন্য কোন ফাইল যুক্ত করতে দেয় না, অথবা ফাইল গুলো কেও কপি করতে দেয় না। এটা সব উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে চলবে। http://password-folder.en.softonic.com/download

3.Folder Protection

এই সফটওয়্যার টিও আপনার ফোল্ডার এ ফাইল add করতে দেয় না, ফাইল গুলোকেও ডিলিট করতে বা কপি করতে দেয় না। এটি আপনার data প্রটেক্ট করার জন্য strong encryption ব্যবহার করে। http://folder-protection.en.softonic.com/download  

4.Free Hide Folder

“Free Hide Folder”  – এই সফটওয়্যার টি বহু ফোল্ডার একসাথে  Hide করে পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করার জন্য অত্যন্ত কার্যকর একটি সফটওয়্যার। এটা যেকোনো অপারেটিং সিস্টেম-এ চলবে।

5.Lock A Folder

“Lock A Folder” যেকোনো ফাইল বা ফোল্ডার পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করার জন্য সবচেয়ে নিরাপদ,সোজা ও মারাত্মক একটি সফটওয়্যার। তাহলে আর দেরি করছেন কেন ? এখনি নামিয়ে ফেলুন http://lockafolder.en.softonic.com/download
আজ এতটুকু-ই রইলো, বেচে থাকলে আগামি টিউনে-এ দেখা হবে। ভালো থাকবেন,এই আশা করে বিদায় নিচ্ছি।

জেনে নিন কিভাবে কম্পিউটার ক্রাশ হয় ও এর প্রতিকার কি জেনে নিন l

বার দেখা হয়েছে

কিছুদিন আগেও পিসির আকৃতি ছোট করার আর এটা যাতে সবাই কিনতে পারে সেই দিকেই বেশি গুরুত্ব দেয়া হত। তারা হার্ডওয়্যার তৈরির সময় সবচেয়ে কম দামের পার্টস ব্যবহার করত আর সফটওয়্যার লেখার সময় বিপদজনক শটকাট ব্যবহার করত। তাছাড়া ধীর গতির পিসিতে ভাল পারফরমেন্স
computer-crash-Anytech
পাবার আশায় অপারেটিং সিস্টেম, সকল এপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ও ডিভাইস ড্রাইভার চালানোর জন্য মেইন মেমরির একটি নির্দিষ্ট স্পেস ব্যবহার করত। আর এগুলোর মধ্যে যদি কোন একটিতে ক্ষতিকর বাগ থাকত তাহলে তা পুরা সিস্টেম কে অচল করে দিত। সব সফটওয়্যার নির্দিষ্ট ও অরক্ষিত স্পেস ব্যবহার করত। জার ফলে যেকোনো সফটওয়্যারে একটি সমস্যা থাকলে তা অন্য সফটওয়্যার এ ছড়িয়ে পড়ত। যার ফলে সিস্টেম ক্রাশ হয়ে যেত।
কিন্তু আগেরকালের পিসিগুল যথেষ্ট বিশ্বত ছিল তাদের সহজ ও সরল আর্কিটেকচারের জন্য। আর এখনকার পিসিগুলোতে আগের কালের পিসিগুলোর তুলনায় বেশি ক্রাশ হয়। কারন বর্তমানে পিসির জটিল আকার ধারন করা। আরও কারন আছে ক্রাশ হওয়ার । পিসির বর্তমান অপারেটিং সিস্টেম এর কোড সাইজের স্বাভাবিক বাড়ার কথাই ধরুন। ১৯৯২ সালের উইন্ডোজ এনটি এর অরিজিনাল ভার্সনে সোর্স কোডের সংখ্যা ছিল ৪ মিলয়ন লাইন। আর ১৯৯৬ সালে রিলিজ হওয়া এনটি ৪.০ এ সোর্স কোডের পরিমান দাঁড়িয়েছে ১৬.৫ মিলিয়ন। এর পরে যে উইন্ডোজ এনটি’র ৫.০ ভার্সন বের হলে তাতে সোর্স কোডের পরিমাণ আসল ৩০ মিলিয়ন লাইন । এবার বুঝেন ঠ্যালা শতকরা বাড়ার হার ৬ বছরে ৭০০%।
যদি এখানে কোন ক্ষতিকর বাগ থাকে তাহলে সিস্টেম ক্রাশ হতে কতক্ষণ লাগবে আপনারাই বের করেন? অনেক সময় সফটওয়্যার এর সমস্যার কারনেও এটি হতে পারে । যখন কোন সিস্টেম ক্রাশ করে তখন সফটওয়্যার গুলো ফেইল করে। যদি এটি কোন এপ্লিকেশন হয় তাহলে আপনাকে আনসেভড কাজ গুলা হারাতে হবে। তবে উন্নতমানের অপারেটিং সিস্টেম অবশ্যই অন্যান্য প্রোগ্রামের মেমোরি পার্টিশন রক্ষা করবে। অনেক সময় ক্রাশ করা প্রোগ্রামটি আর অনেক প্রোগ্রাম এ সমস্যা সৃষ্টি করে ফলে পুরা সিস্টেম অচল য়ে যায়। তখন পিসি রিবুট করা ছাড়া উপাই নাই। আবার অপ্রত্যাশিত রিবুট হার্ডডিস্কে নানান জঞ্জাল বানাতে পারে। তার ফলে আপনার হার্ডডিস্ক ক্রাশ করতে পারে। তার পর আপনাকে নতুন হার্ডডিস্ক লাগাতে হবে।
আবার ভাইরাস এর কারনেও সিস্টেম ক্রাশ হতে পারে। আবার নতুন এক ঝামেলা হইল কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার চুরি। বিশেষ করে র‌্যাম চুরি । র‌্যাম চুরির ফলে সিস্টেম অন হওয়ার সময় প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার এর অভাবে আপনার সিস্টেম ক্রাশ করবে।
ক্রাশ প্রতিরোধ এর কিছু উপায় জেনে নিন এক নজরে……..
১) ভাল মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করেন। যেমন, নরটন এন্টিভাইরাস। এন্টিভাইরাস আপনার মেমরির কিছু অংশ হয়ত দখল করবে। কিন্তু এটি আপনার কম্পিউটার কে ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখবে। আর প্রতি ৩ মাস পর পর আপনার এন্টিভাইরাস টি আপডেট দিন। আর মাসে অন্তত আপনার এন্টিভাইরাস দিয়ে সম্পূর্ণ পিসি স্ক্যান করুন। কোন কিছু ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড দেয়ার পর স্ক্যান করে নিন।
২) আপনার কোন গুরুত্বপূর্ণ ফাইল এর ব্যাকআপ করে নিন। যদিও এটি একটি বিরক্তকর জিনিস। কিন্তু সিস্টেম ক্রাশ হলে আপনার অই গুরুত্বপূর্ণ ফাইল টি যদি না খুজে পাওয়া যায় তাহলে ঐটা মনে হয় নষ্ঠ হবে।
৩) সপ্তাহে অন্তত আপনার ড্রাইভ গুলো স্ক্যান ডিস্ক দিয়ে স্ক্যান করিয়ে নিন। এর জন্য আপনার ড্রাইভ এর উপর রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজে এ ক্লিক করুন। তার পর টুলস ট্যাব এ প্রবেশ করে স্ক্যান ডিস্কে ঢুকে আপনার ড্রাইভ টি স্ক্যান করুন। এটি আপনার হার্ডডিস্ক টি চেক করে এরর গুলো রিপেয়ার করে দিবে।
৪) প্রতি মাসে অন্তত একবার আপনার ড্রাইভ গুলো ডিফ্রাগমেন্ট করে নিন। এতে আপনার পিসির পারফরমেন্স বাড়বে।
৫) স্টার্ট আপ থেকে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করে ফেলুন।
৬) অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন না। করা থাকলেও আনইন্সটল করে ফেলুন।
৭) বেশি প্রোগ্রাম একসাথে রান করবেন না। ফলে আপনার মাল্টিটাস্কিং সুবিধা নিতে গিয়ে সিস্টেম রিসোর্চ ঘাটতি ঘটে আপনার সিস্টেম ক্রাশ করবে।
৮) ক্রাশ প্রটেক্টর সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।

Saturday, November 22, 2014

এখন পেনড্রাইভ থেকে সহজেই সেটআপ করে নিন কম্পিউটার।

বার দেখা হয়েছে

পেনড্রাইভ দিয়েই খুব সহজে যে কোনো ডিভাইসে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে ৭ এবং ৮ এর মতো ওসগুলো সেটআপ দিতে পারবেন। এছাড়া আরো যেসব ওস সেটআপ দেয়া যাবে সেগুলোর পূর্ণাঙ্গ তালিকা নিচে দেয়া রয়েছে। এর প্রথমেই পেনড্রাইভকে বুটেবল করতে হবে।
যেভাবে বুটেবল করবেনউইন্ডোজ এক্সপির জন্য চার এবং উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এর জন্য কমপক্ষে আট গিগাবাইটের পেনড্রাইভ লাগবে। যে অপারেটিং সিস্টেমটি সেটআপ দেবেন তার আইএসও ফাইলও লাগবে। অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি ও সিডি ছাড়াও নেট থেকেও আইএসও ফাইল ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
সব কিছু রেডি হয়ে গেলে রুফাস নামের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিতে হবে। মাত্র ৬১৫ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি আপনার পেনড্রাইভকে বুটেবল করবে। এবার মূল কাজে আসা যাক। বেশ কয়েকটি ধাপে পেনড্রাইভকে বুটেবল করার পর সেই পেনড্রাইভ থেকেই আপনার পিসিতে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে পারবেন।
১) প্রথমেই রুফাস চালু করুন। তারপর সব উপরে ডিভাইসের জায়গায় আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করুন।
২) রুফাসে ডিভাইস অপশনের পরই ‘Partition Scheme and target system type’ নামে একটি অপশন পাবেন। এখানে কোনো পরিবর্তন করার দরকার নেই।
৩) তৃতীয় অপশনে এসে আপনাকে ফাইল সিস্টেম সিলেক্ট করতে হবে। রুফাসে ডিফল্ট হিসেবে Fat ৩২ দেয়া থাকবে। এক্ষেত্রে আপনাকে তা NTFS করে নিতে হবে।
৪) Cluster Size যা আছে সেটাই রেখে দিতে হবে। এর পরেই রয়েছে বুটেবল পেনড্রাইভের নাম রাখার অপশন। ইচ্ছামত একটি নাম দিয়ে দিন।
৫) ফরমেট অপশনের প্রথম ধাপটি আনচেক রেখে দিয়ে কুইক ফরমেট সিলেক্ট করতে হবে।
৬) এবার Create a bootable disk using  চেক করে। ডানপাশে আইএসও ইমেজ সিলেক্ট করতে হবে।
৭) এরপর নিচের Creat extend label and icon files সিলেক্ট করতে হবে।
৮) উপরের ধাপগুলো ঠিক মতো অনুসরণ করা শেষ হলে এবার স্টার্ট বাটনে ক্লিক করলে বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি শুরু হবে।
যেভাবে সেটআপ দেবেনপেনড্রাইভ বুটেবল করা শেষ হলে সেটআপ দেয়ার জন্য প্রথমে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে হবে। এরপর বুট অপশনে ঢুকে প্রাইমারি বুট হিসেবে ইউএসবি ডিভাইস সিলেক্ট করতে হবে। এরপর বাকি কাজ আগের ওস সেটআপের মতই।
যেসব ওস সেটা আপ দিতে পারবেন এ পদ্ধতিতে:
Arch Linux, Archbang, BartPE/pebuilder, CentOS, Damn Small Linux, Fedora, FreeDOS, Gentoo, GParted, gNewSense, Hiren’s Boot CD, noppix, KolibriOS, Kubuntu , Linux Mint, OpenSUSE , ReactOS, rEFInd, Slackware, Tails, Trinity Rescue Kit, Ubuntu, Ultimate Boot CD, Windows XP (SP2, SP3), Windows Server 2003 R2, Windows Vista, Windows 7, Windows 8, Windows 8.1

Wednesday, November 19, 2014

আপনার মাদারবোর্ডের ড্রাইভার ডাউনলোড করে নিন এখনি।

বার দেখা হয়েছে

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
ল্যাপটপ আর পিসি জনিত সমস্যা নিয়ে, আর এমন সমস্যা দেখা দেয় তখন Windows না দিয়ে পারা যায় না! আর Windows দিতে গিয়ে তখন পড়ি মহা বিপতে ডাউনলোড করতে হয় ড্রাইভার, বেশির ভাগই লোকই ড্রাইভার সিডি হারিয়ে ফেলেন, আমি আগে3DP Chip দিয়ে ড্রাইভার ডাউনলোড করতাম, আর এই স্ফট দিয়ে কিছু ল্যাপটপ আর পিসির ড্রাইভার ডাউনলোড হয় না । তাই গুগল মামাকে কাজিয়ে লাগিয়ে পেয়ে গেলাম সমাধান তাই আজ পোস্টই লেখা।




 প্রথমে আপনি আপনার পিসি আর ল্যাপটের এর মডেল নাম্বার লিখে রাখুন তারপর এখানে ক্লিক করুন তাহলে নিচের মত আসবে আমি ল্যাপটের এর ড্রাইভার ডাউনলোড করব তাই
 Notebookএর ক্লিক করলাম।

এবার আপনার ল্যাপটের এর ব্যান্ড অনুযায়ী নামে ক্লিক করুন,আমি
 ASUS এর ড্রাইভার নামাব তাই Asus এ ক্লিক করলাম।

এখন আসুসের বিভিন্ন মডেল শো করবে আপনি আপনার মডেলটি খুঁজে ক্লিক করুন।


এবার অপারেটিং সিস্টেম সিলেক্ট করুন যেটি আপনি বর্তমানে ব্যবহার করছেন।

তাহলে নিচে অনেক ড্রাইভার শো করবে আপনার কাঙ্গিত ড্রাইভার টি সিলেক্ট করে Download করে নিন।

ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না, আজ এই পর্যন্ত।
আল্লাহ হাফেজ।



Monday, November 10, 2014

ডাউনলোড করে নিন ইউএসবি ব্লক 1.6.2 ফুল ভার্শন আর আপনার ইউএসবি কে রাখুন নিরাপদ !

বার দেখা হয়েছে

আসসালামোলাইকুম সবাই কেমন আছেন আশা করি ভাল আছেন । কথা না বাড়িয়ে আজকের পোস্ট শুরু করি।
আজকের পোস্ট ইউএসবি ব্লক
  • Block All Devices :
যেমন ইউএসবি ফ্ল্যাশ ড্রাইভ, সিডি / ডিভিডি, অ-সিস্টেম ড্রাইভ ও নেটওয়ার্ক ড্রাইভ হিসাবে অননুমোদিত ডিভাইস ব্লক করুন.
  • Prevent Data Leak :
ইউএসবি-ব্লক এর পেটেন্ট পাসওয়ার্ড-সুরক্ষা নিরাপত্তা ব্যবহার করে গোপন তথ্য অ্যাক্সেস বন্ধ রাখুন.
  • Protect Data Theft :
মাল্টি স্তরপূর্ণ নিরাপত্তা মাত্রা তথ্য চুরি অসম্ভব, যার ফলে দূষিত ডিভাইসের সব ধরনের অবরোধ.
  • Protect Data Loss :
ডেটা অত্যাধুনিক হ্যাকিং টুলস থেকে এটা ইমিউন উপার্জন, অবৈধ প্রভাব বিস্তার প্রমাণ এবং হ্যাক-প্রমাণ থাকে.
  • Copy Protection :
এটি একটি মূল্যবান সম্পদ, যার ফলে আপনার ডাটা কুম্ভীলকবৃত্তি, অবৈধ বিতরণ এবং অনুলিপি আটকান.
  • Log Illegal Activity :
অবৈধ লগিন কার্যকলাপ মনিটর ও সময় এবং তারিখ সঙ্গে অননুমোদিত ডিভাইসের নাম সংগ্রহ করা হয়.
  • Compatible :
উদাহরণস্বরূপ উইন্ডোজ 2000 / এক্সপি জন্য, উইন্ডোজ সমস্ত সংস্করণের উপর কাজ করে / ভিস্তা / 7/8
  • Reliable :
পেটেণ্ট মুলতুবি সুরক্ষা পদ্ধতি আপনার তথ্য সব পরিস্থিতির অধীন সুরক্ষিত থাকবে নিশ্চিত.
 ডাউনলোড করার নিয়মঃ 
 
কেমন লাগলো জানাবেন।

Tuesday, November 4, 2014

এবার আপনার কম্পিউটার বন্ধ হবে আপনাকে ছাড়াই।

বার দেখা হয়েছে

বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের সাথে আমার এক ছোট ভাই মাহফুজুর রহমানের তৈরি করা একটি সফটওয়্যার নিয়ে আলোচনা করব । হয়ত এই জাতীয় সফটওয়্যার নিয়ে এর আগেও টিউন হয়েছে তারপরও আমি আপনাদের সাথে এই সফটওয়্যার শেয়ার করছি কারন সফটওয়্যারটির  মান অনেক ভালো হয়েছে ।Windows-Turn-Off-icon
সফটওয়্যারটির নাম PC Controller । এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে আপনি আপনার বেধে দেওয়া সময়ে আপনার কম্পিউটার বন্ধ করতে পারবেন । মনে করুন আপনি একটি সফটওয়্যার বা কোন ভিডিও  ডাউনলোড করছেন ঠিক সে সময় আপনার বাইরে যাওয়ার দরকার হলো তখন আপনি আপনার কম্পিউটার বন্ধ না করে আপনি এই সফটওয়্যার টিতে একটি সময় বেধে দিবেন ঠিক ততো টুকু সময় যতটা সময় আপনার ঐ সফটওয়্যারটি ডাউনলোড হতে লাগবে দেখবেন যে আপনার বেধে দেওয়া সময়েই কম্পিউটার বন্ধ হয়ে গেছে । সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে । তাহলে আজ এই পর্যন্ত আবার দেখা হবে আগামি টিউনে 

Monday, October 20, 2014

পাওয়ারবাটন ছাড়াই কীবোর্ড দিয়ে কম্পিউটার চালু করুন |

বার দেখা হয়েছে

power_buttonএখন কাজের কথায় আসি। আমরা সবাই জানি CPU চালু করতে হলে পাওয়ার বাটন প্রেস করতে হয়। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়।সেক্ষেত্রে আমরা পাওয়ার বাটন পরিবর্তন করি। কিন্তু আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। আসুন তাহলে জেনে নিই কীভাবে কাজটা করা যায়
  • # প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন ( কোন কোন কম্পিউটারে F2 বাটন ) চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন।
  • # Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন।
  • # এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন।
  • # Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ আপনি যে সুইচ চেপে কম্পিউটার চালু করতে চান সেইটি Set করে নিন। তারপর থেকে আপনি ঐ সুইচটি প্রেস করলেই আপনার কম্পিউটার চালু হবে।
*** কোন কোন মাদারোর্ড এটি সাপোর্ট নাও করতে পারে। তবে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই এটি কার্যকরী ***।***

Sunday, October 19, 2014

ল্যাপটপের যত্নে অসাধারণ কিছু টিপস !!!!!

বার দেখা হয়েছে

ল্যাপটপ খুবই স্পর্শকাতর যন্ত্র। তাই এর নিয়মিত যত্নআত্তি প্রয়োজন। নিচে ল্যাপটপের যত্নে সাধারণ কিছু টিপস দেওয়া হলো-
ধুলোবালিকে না : ধুলোবালি ল্যাপটপের প্রধান শত্রু। চেসিস ও ফ্যানে ধুলো জমে ল্যাপটপের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। এতে যন্ত্রাংশ দ্রুত গরম হয়ে যায়। তাই নিয়ম করে ঝেড়ে-মুছে রাখুন। ব্যবহারের পর ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখুন। বাজারে ল্যাপটপের উপযোগী স্ক্রিন প্রোটেক্টর, কিবোর্ড প্রোটেক্টর ও মিনি ভ্যাকুয়াম ক্লিনার পাওয়া যায়। এ ছাড়া ধুলোবালি পরিষ্কার করতে ক্যানড কম্প্রেসড এয়ার ব্যবহার করতে পারেন।
পরিষ্কারের সঠিক টুলস : ঘর পরিষ্কারের জন্য আমরা অনেক কিছু ব্যবহার করে থাকি। অনেকে একই জিনিস ব্যবহার করেন ল্যাপটপ ও পিসি পরিষ্কারে। এটা ঠিক নয়। ল্যাপটপ খুবই স্পর্শকাতর। বিশেষ করে এর স্ক্রিন ও টার্চ প্যাড। উপযুক্ত উপাদান ব্যবহার করা না হলে এগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই পরিষ্কারের সময় ল্যাপটপের উপযোগী স্ক্রিন ক্লিনার, স্প্রে ও কাপড় ব্যবহার করুন।
কুল রাখুন : ল্যাপটপ অনেক বেশি তাপ উৎপন্ন করে, যা অনেক সময় ক্ষতিকারকও হতে পারে। ল্যাপটপ ঠাণ্ডা রাখতে বাজারে নানা দামের কুলার পাওয়া যায়। এ ছাড়া সবসময় সূর্যালোক, হিটার বা রেডিয়েটর থেকে দূরে রাখুন।
কানেক্টর ব্যবহারে সাবধানতা : ল্যাপটপের চারপাশে অনেক সকেট থাকে। এগুলো সাধারণত ইউএসবি, অডিও ও নেটওয়ার্ক কানেক্টর হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যে কোনো ধরনের কানেক্টর ব্যবহারে সাবধানতা দরকার। অনেক সময় বেশি চাপ দিয়ে কানেক্টর ঢুকাতে গেলে সকেট ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ধূমপান নিষেধ : ধূমপানে আপনি যে ধরনের রসায়ন গ্রহণ করেন, ল্যাপটপও তা গ্রহণ করে। তাই ধূমপান ল্যাপটপের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এর থেকে সৃষ্ট ধোঁয়া ও ধুলো ল্যাপটপের ক্ষতি করে।
রান্নাঘর থেকে দূরে : রান্নাঘর থেকে ল্যাপটপ দূরে রাখুন। নিকোটিনে যে ধরনের সমস্যা, একই ধরনের সমস্যা রান্নাঘরেও। এ ছাড়া রান্নাঘরের বাতাসে প্রচুর জলীয় বাস্প ও চর্বি থাকে, যা ল্যাপটপের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যারা রান্নাঘরে বসে কাজ করতে পছন্দ করেন বা করেত বাধ্য- তাদের উচিত এয়ার ভেন্টস ও ফ্যানের ব্যবস্থা করা। তবে সহজ সমাধান হলো রান্নাঘরে ল্যাপটপ নিয়ে না যাওয়া।
পাওয়ার সকেটের প্রতিরক্ষা : অনেকে ল্যাপটপের পাওয়ার সকেট নিয়ে যত্নবান নন। ব্যবহারের পর যেমন তেমনভাবে ঝটকা মেরে কেবলটি খুলে নেন। এটা ঠিক নয়। এটি যত্নের সঙ্গে ব্যবহার করুন। কেবল ও কানেক্টর পরিষ্কার রাখুন। চার্জ দেওয়ার সময় ফ্লোরের উপর ছড়িয়ে রাখবেন না। চেষ্টা করুন যাতে এর বেশির ভাগ অংশ টেবিলের উপর থাকে। তা না হলে অনেক সময় টান লেগে ল্যাপটপ পড়ে যেতে পারে।
ভাইরাসের প্রবেশ নিষেধ : বাহ্যিকভাবে আমরা নানা ধরনের যত্নআত্তি নিতে পারি। কিন্তু ভেতরে কী করব? এর প্রথম সূত্র হলো সবসময় ল্যাপটপকে ভাইরাসমুক্ত রাখা। অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডাউনলোড ও ইউএসবি ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করুন। প্রয়োজন না হলে ব্লুটুথ ও ওয়াইফাই বন্ধ রাখুন। সব সময় হালনাগাদ অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
ব্যাকআপ ফাইল : আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল ও সফটওয়্যারের ব্যাকআপ রাখুন। দরকার হলে সিডি, ডিভিডি বা এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভ ব্যবহার করুন।
হাইবারনেট চালু করতে পারেন : শাটডাউন ও স্লিপের বদলে হাইবারনেট অপশন ব্যবহার করুন, যা আপনার সে মুহূর্তের কাজগুলো একটি ফাইলে জমা রেখে আপনাকে এমন একটি অবস্থায় নিয়ে যাবে, যা প্রায় বিদ্যুৎ ব্যবহার না করারই সমান। পরবর্তী সময়ে সিস্টেম রিজিউম করলে আপনার সকল কাজ আগের জায়গা থেকে করতে পারবেন।
সিডি ও ডিভিডির ব্যবহার : সব সময় হার্ডডিস্ক থেকে মুভি ও গান চালানোর চেষ্টা করবেন। এতে ডিভিডি রমে চাপ কম পড়ে ও বিদ্যুৎ খরচ কম হয়।

Monday, September 29, 2014

আপনার মাউস নষ্ট lচিন্তা কিসের কিবোর্ড দিয়ে করুন মাউসের সমস্ত কাজ l

বার দেখা হয়েছে

মাউস নষ্ট চিন্তা নেই!!!! কিবোর্ড দিয়ে করুন মাউসের কাজ
কখনো কম্পিউটারে দরকারি কাজ করতে গিয়ে দেখলেন মাউস অচল হয়ে গেছে।মাউস কাজ না করলে কিবোর্ডের বিশেষ কয়েকটি বোতাম ব্যবহার করে সহজেই মাউসের কাজ করা যাবে।এ জন্য প্রথমে সচল যেকোনো মাউস দিয়ে কম্পিউটারের কন্ট্রোল প্যানেলের সেটিংসে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপির জন্যঃ
মাই কম্পিউটার থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে ওপরে ডানে View by থেকে Classic view নির্বাচন করে দিন। তালিকায় থাকা Accessibility Options-এ ক্লিক করে পরের উইন্ডো থেকে মাউস ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে Use mouse keys-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Apply -এ ক্লিক করে আবার ওকে করে বের হয়ে আসুন।
উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের জন্যঃ
কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে ওপরে ডানে View by থেকে Large Icon নির্বাচন করে দিন। এবার এখানে Ease of Access Center-এ ক্লিক করে Make the mouse easier to use-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো এলে এখানে Turn on Mouse Keys-এ টিক চিহ্ন দিন। Setup Mouse Keys-এ ক্লিক করে Pointer speed-এর Top Speed থেকে Low এবং High-এর মাঝে প্রয়োজনমতো কারসর নড়ানোর সুবিধাজনক অবস্থান নির্ধারণ করে দিন। এবার কাজ শেষে Apply-এ ক্লিক করে ওকে করে বের হয়ে আসুন। মাউসের কারসর প্রয়োজনমতো সরাতে কম্পিউটারের কিবোর্ডের Num Lock চালু আছে কি না নিশ্চিত হয়ে নিন। না থাকলে তা চালু করে নিন।
কিবোর্ডের নিউমেরিক কি-এর ৪ চাপলে মাউস বাঁয়ে সরতে থাকবে। ৬ চাপলে ডানে, ৮ চাপলে ওপরে এবং ২ চাপলে কারসর নিচে যাবে। আর বাম ক্লিকের জন্য নামপ্যাডের ৫ কি, ডান ক্লিকের জন্য+ কি চাপতে হবে।
নতুন মাউস লাগানোর পর আগের নিয়মে পুনরায় গিয়ে Turn on Mouse Keys-এ টিক তুলে দিয়ে ওকে করলে কিবোর্ড আর মাউসের মতো কাজ করবে না।

Monday, September 22, 2014

আপনার পিসি তে কিভাবে উবুন্টু/Linux ইন্সটল দিবেন ? দেখে নিন স্ক্রিন শট সহ বিস্তারিত l

বার দেখা হয়েছে

ubuntu downlad
আমরা অনেকেই আছি যারা পিসিতে Windows-এর পাশাপাশি Ubuntu/Linux ইন্সটল করি। আবার অনেকে আছি যারা শুধু উবুন্টু ইন্সটল করে পিসিতে।দিন দিন Ubuntu-এর জনপ্রিয়তা বাড়ছেই। এর মূল কারন হচ্ছে এটি Freeware ISO
তাহলে চলুন দেখে নিই কিভাবে USB দিয়ে খুব সহজেই পিসিতে Ubuntu/Linux ইন্সটল করা যায়ঃ
এবার তাহলে ডাউনলোড করে নিনঃ  
                     32-Bits----Download Here
                     64-Bits----Download Here


প্রথমে আপনার পিসির Boot Option থেকে 'BOOT FROM USB' সিলেক্ট করুন। এর জন্য আপনাকে F-12 চাপতে হবে।এরপর আপনার ISO-এর Language সিলেক্ট করুন।
এবার স্কিনশটের মত করে Option-গুলতে মার্ক করুন।
এরপর আপনার ইন্টারনেট কানেকশন/WiFi সিলেক্ট করতে হবে, যদি আপনি ISO আপডেট করতে চান।
এই স্টেপে আপনি যদি Windows এর পাশাপাশি Ubuntu ইন্সটল করতে চান তাহলে ১ম Option-টি মার্ক করুন।
এবার আপনাকে Drive সিলেক্ট করতে হবে। উবুন্টু ইনস্টলের জন্য 4-GB জায়গা থাকতে হবে।
এবার আপনার Location দিন। আর যদি আপনার নেট কানেকশন অন থাকে তাহলে Auto ভাবেই চলে আসবে।
এবার আপনার Keyboard-এর Layout সিলেক্ট করুন।
কাজ প্রায় শেষের দিকে। এবার আপনার Username, Password সেট করে দিতে পারেন।
Continue-এ ক্লিক করুন।
এখন Setup শুরু হয়ে যাবে। কিছুক্ষন অপেক্ষা করুন।
Congratulations, আপনি সঠিকভাবে উবুন্টূ ইন্সটল করতে পেরেছেন। এবার আপনার পিসি Reboot করুন আর উপভোগ করুন নতুন OS Ubuntu।
ধন্যবাদ এতবড় পোস্ট টি দেখার জন্য। আপনারা সবাই ভালো থাকবেন ধন্যবাদ ।