বিনামূল্যে আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করুন!

আমরা'স্প্যাম এর বিরুদ্দে অঙ্গীকারবদ্দ !

Showing posts with label অ্যাডসেন্স. Show all posts
Showing posts with label অ্যাডসেন্স. Show all posts

Wednesday, February 4, 2015

কিভাবে বাড়াবেনOrganic( Search Engine থেকে ভিজিটর বাড়াবে)ভিজিটর এবং এডসেন্স এর আয়।

বার দেখা হয়েছে

এডসেন্স থেকে আয় এবং এর সম্ভাবনার ব্যাপারে অবগত । আনেক Blogger মাসিক হাজার হাজার ডলার আয় করছেন Giant GOOGLE এর পণ্য ADSENSE থেকে ।
Google সবসময় কোয়ালিটি আরটিকেলের গুরুত্ব দিয়ে আসছে। এবং আপনি SEO এর ব্যপারে সুতরাং সফলতা পাবেন । যেকোন আরটিকেল দিয়ে সফল কি হতে পারেন SEO তে ।কিন্তু এডসেন্স ? কিন্তু টারগেটলেস ব্লগ বা পোস্ট এর ক্ষেত্রে উত্তরটি না হতে পারে । আপনি যদি পারক্লিক বাড়াতে চান অবশ্যই আপনাকে
- proper keyword targeted article এবং
- quality article
এর গুরুত্ব দিতে হবে। কিছু ব্যপার যা মানসম্মত পোষ্টের ব্যপারে খেয়াল রাখবেন ।
  • Main keyword Selection
  • Additional Keyword Selection (একাধিক হতে পারে )
  • Additional Keyword and Main Keyword সম্পর্কিত হতে হবে।
  • Main Keyword এর কিছু phrase এবং Additional keyword মিলে যেতে হবে।
  • Article Size নির্দিস্ট হয় নি কিন্তু কিওয়ার্ড কম্পিটীটর অনুযায়ী কম বেশী হতে পারে ।
[N.B: S E O এর অনপেজ অপটিমাইজেশনের বেসিক নিয়ম অবশ্যই ফলো করবেন। যেমনঃ h1 tag, alt tag, underline etc. ]
মনে রাখবেন আপনার আর্টিকেলটি গড়ে উঠবে মেইন কিওয়ার্ডকে ঘিরে এবং Additional keyword শুধু সাহায্য করবে
আমি মানুষ আমার ভুল হওয়া স্বাভাবিক তাই ভুলগুলি ধরিয়ে দিয়ে সাহায্য করুন।
কিন্তু এবার এক ঢিলে দুই পাখি কিভাবে মারবেন সেই ব্যাপারে লিখব । কিভাবে একটি পোস্ট লিখবেন  যা আপনার Organic ( Search Engine থেকে ভিজিটর বাড়াবে) এবং এডসেন্স আয় বাড়াতে সাহায্য করবে । Proper On Page Optimized ই এদসেন্স আয় এর জন্য যথেস্ট । Good CPC Keyword আটিকেল কিভাবে লিখবেন যাতে SEO and ADSENSE হেল্প করবে –
  • Article Size – More then 300 words, 500-700 words is Ideal.
  • A Hosting with Good Speed,
  • A good descriptive content with good Title,
  • Additional Keyword – which help you to get ranking,
  • Ad in the Post – At least One Ad should shown in Middle or any corner of post,
  • Combination of Text ads and Image Ads,
  • Link ads on top,
  • Responsive ad unit with responsive site,
  • Keep Experimenting
তা ছাড়া সাধারন On page Optimization Rules গুলু আবশ্যই ফলো করবেন । Example -
  • H1/H2/H3 Tag
  • Internal Linking,
  • Image Tag,
  • URL structure,
  • Robots.text
  • Bold, Underlined keyword etc
  • Google কে নয় আপনার ভিজিটর কে Target করুন। সাফল্য পাবেন ইনশাআল্লাহ ।

Saturday, November 22, 2014

এবার আয় করুন ইউটিউব ও অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে (ভিডিও টিউন) সাথে গোপন টিপস ফ্রী।

বার দেখা হয়েছে

image 4
আসসালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভালো আছেন । অনেকেই শুনেছেন ইন্টারনেট থেকে আয় করা যাই । অনেকেই পারেন আবার অনেকেই পারেন না। যারা পারেন না আমি তাদেরকে বলতে চাই আপনি আগে নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনি কি কাজ পারেন। আশা করি উত্তর টা আপনার জানা আছে (আমারে কেউ জিজ্ঞাসা কইরেন না আবার :P )। আপনি যেটা পারেন সেই বিষয়ের উপর গুগল সার্চ করুন এবং নিজেকে আরও দক্ষ করে তুলুন। ভাবছেন কাজের কথা না বলে আমি খালি বক বক কেন করতেছি হুম কারন তহ অবশ্যই আছে। অনেক কথা হল চলুন এবার কাজের কথাই যাই।
ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন ভাবে আয় করা যাই। আমি আজকে আপনাদের বলবো কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যাই । ইউটিউব থেকে আয় করতে আপনার যা যা লাগবে তাহলঃ
১। আপনার একটা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন :)
২। একাটা ব্র্যান্ড নিউ gmail অ্যাকাউন্ট পুরান হলেই চলবে :P
৩। একাটা ইউটিউব অ্যাকাউন্ট
৪। Google adsense ( সোনার হরিণ ) অ্যাকাউন্ট
এখন আপনাকে যা করতে হবে সেইটা হল সুন্দর সুন্দর ভিডিও বানাতে হবে ইউটিউব এন।আপলোড করার জন্য। ভিডিও হবে পারে যেকোনো বিষয়ের উপর তবে adult হলে হবে না। নিচের ভিডিও টি দেখে নিন কিভাবে কি করতে হবে তার জন্য।

Friday, September 26, 2014

আপনার Hosted গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট Upgrade করবেন যে ভাবে দেখে নিন l

বার দেখা হয়েছে

logo-adsense
আসসালামুয়াল্যকুম । কেমন আছেন সবায়? আমি ভাল আছি । আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব হোশটেড  অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট কি ভাবে Upgrade করবেন। তো আসুন জেনে নেয়া যাক  পর্যায় ক্রমে ঃ
প্রথম এ আমরা জানব হোশটেড  অ্যাডসেন্স  কিঃ  হোশটেড  অ্যাডসেন্স হল আমারা ব্লগার বা এইজাতীয় বিভিন্ন ওয়েবসাইট হতে যেই অ্যাডসেন্স গুলো active  করে থাকি। অর্থাৎ যেই সব ওয়েবসাইট এ ব্লগিং এর পাশাপাশি আয় করা যায় । এয় সব ওয়েবসাইট গুগল এ Host করা থাকে আর এই ওয়েবসাইট গুলো হতে যেই অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পাওা যায় তাকে হোশটেড গুগল  অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট বলে।
কথায় পাবেন হোশটেড  অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট :    হোশটেড  অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট আপনি ব্লগার, হাবপেজ । উবলি আরও অনেক ওয়েবসাইট এর মারধমে পেতে পারেন এবং গুগল এ Host করা যে কোন ওয়েবসাইট এ অ্যাড প্রদসসন করাতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি আপনার নিজের ডোমেইন ও Host ব্যবহার করে সাইট করে অ্যাড দিতে চান তাহলে  আপনি আপনার Hosted Ad sense অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন না । তবে আপনি এই অ্যাকাউন্ট কে upgrade করে ব্যবহার করতে পারেন।
যে ভাবে Hosted গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট  Upgrade করবেন :  নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুনঃ
১.প্রথমে আপনার গুগল অ্যাডসেন্স  অ্যাকাউন্ট এ প্রবেশ করুন
২. মাই অ্যাড বাটন এ ক্লিক করুন
৩. Other Product এ ক্লিক করুন
৪. এইবার আপনি যেই ওয়েবসাইট এ অ্যাড দিতে চান সেই সাইট এর URL লিখে Submit করুন
৫. অ্যাড ইউনিট বা অ্যাড কোড নিয়া আপনার ওয়েবসাইট এ বসিয়া দিন
৬. আপনার কাজ শেষ লগ আউট করে বের হয়া আসুন

এইবার কয়েক দিন ওয়েট করুন যদি আপনার সাইট টি অ্যাড প্রদসন করার উপযুক্ত হয় তাহলে অ্যাড দেখানো শুরু  করবে গুগল।

Wednesday, September 10, 2014

কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে ভাল উপার্জন করতে পারবেন

বার দেখা হয়েছে

আমার জানামতে (অনুমান) আজকের অনলাইন জগতে শতকরা ১৫ ভাগ ইয়াং জেনারেশন অনলাইনে কম-বেশী উপার্জন করে থাকেন তার যোগ্যতা অনুযায়ী, ২৫ ভাগ সরকারী চাকরিতে নিয়োজিত আছেন স্থায়ীভাবে, ৩৫ ভাগ বেসরকারি ফার্মে চাকরি করে দৈনন্দিন চাহিদা পূরণ করতেছে, ৫.৫ ভাগ ব্যবসার কাজে নিয়োজিত এবং ১৯.৫ ভাগ ইয়াং জেনারেশন বেঁকার অবস্থায় পড়ে আছেন। আমার আজকের আলোচনা হচ্ছে ১৫ ভাগ অনলাইন কর্মী এবং ১৯.৫ ভাগ বেঁকার যুবকদেরকে নিয়ে – কিভাবে ঘরে বসে অনলাইনে বাড়তি ইনকাম করা যায়। যারা বেঁকার আছেন তাঁদেরকে বলবো অনলাইন মার্কেটপ্লেসে এখনো অনেক কাজ আছে যা যে কেউ করতে পারে তার দক্ষতা এবং যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে। আপনি যদি শুধু একজন ফেসবুক ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যয় আপনার মূল্যবান সময়টাকে নষ্ট করে যাচ্ছেন আপনার অজ্ঞাতে। তাহলে আজকেই আপনার পছন্দের একটা মার্কেটপ্লেসে যোগ দিন এবং কাজের জন্য বিড করুন, আশারাখি আপনি হতাশ হবেননা সহজে। এছাড়া ও আপনি কাজের পাশাপাশি আপনার দক্ষতাকে তুলে ধরতে পারেন ব্লগিং-এর মাধ্যমে। আমার প্রথমদিকে অনলাইনে ব্লগিং এবং ফ্রিল্যান্সিং আমার পেশা ছিল, কিন্তু এই পেশা এখন নেশাতে পরিণত হয়েছে এবং তা চূড়ান্ত আকারে দীর্ঘ ৮ বছর ধরে অনলাইনে ব্লগিং। আমি এখানে গুগল এডসেন্স থেকে কিভাবে ভাল উপার্জন করা যায় তা নিয়ে আলোচনা করবো আমার স্বল্প অভিজ্ঞতা থেকে, আপনি কি জানেন গুগল এডসেন্স হচ্ছেসর্বোচ্চ অর্থপ্রদানকারী CPC Ad নেটওয়ার্ক (highest paying cpc ad networks)?। আপনি কি চান গুগল এডসেন্স থেকে ভাল উপার্জন করতে? আপনার ব্লগে গুগল এডসেন্স আছে কিন্তু আপনি তেমন উপার্জন করতে পারতেছেননা, তাহলে সময় নষ্ট না করে একটু পরিশ্রম করুন, আমি ১০০ ভাগ আশা রাখি আপনি ও পারবেন। কিভাবে আপনার সময়টা ব্লগে ব্যয় করবেন, নিচে পড়ুন – আমি এখানে ধাপে ধাপে আলোচনা করেছিঃ

থিম এবং ডিজাইন

আপনি নিশ্চয় চান আপনার ব্লগের থিম সুন্দর এবং রেস্পন্সিব হোক? হ্যা, আপনার ব্লগের ডিজাইন যদি রেস্পন্সিব হয়ে থাকে আপনার গুগল এডস গুলো আর ও সুন্দরভাবে প্রদর্শিত হবে আপনার ব্লগে। আপনার ব্লগের থিম রেস্পন্সিব হলে ইউজাররা আপনার ব্লগে অনেক সময় ধরে ভিসিট করবে, এতে আপনার ব্লগের ইম্প্রেশন এবং ভিসিট ডিউরেশন বেড়ে যাব, তাতে আপনার ব্লগ সহজে গুগলে র‍্যাঙ্ক পাবে। আপনি নিশ্চয় জানেন - যে আর্টিকেলের ইউজার ভিসিট ডিউরেশন বেশী সেই আর্টিকেল গুগল প্রাধান্য দেয় বেশী, কারন গুগল ইউজার বা ভিসিটরের পছন্দকে বেশী প্রাধান্য দেয়। আপনার ব্লগের ডিজাইন এবং আর্টিকেল ভাল হলে ইউজাররা আপনার ব্লগ শেয়ার করবে তাদের বন্ধুর কাছে বা সোশ্যাল মিডিয়া সাইটের মাধ্যমে। এতে সহজে আপনি গুগলে র‍্যাঙ্ক পাবেন । এক্ষেত্রে আপনি আপনার ব্লগের জন্য রেস্পন্সিব থিমের মধ্যে জেনেসিস থিম, থিমফরেস্ট বা মাইথিমশপ থেকে থিম কিনে ব্যবহার করতে পারেন।

আর্টিকেল কোয়ালিটি এবং ভেলু

আপনি নিশ্চয় জানেন কনটেন্ট ইজ কিং! হ্যা, শুধু তাই নয় – আপনার আর্টিকেল কোয়ালিটি ভাল এবং তথ্যপূর্ণ হলে গুগল সহজে আপনার আর্টিকেল প্রথম পেইজে তুলে ধরবে, এক্ষেত্রে আপনার ব্লগের ভিসিটর ও বাড়বে এবং আপনার ব্লগের উপার্জন ও বাড়বে। শুধু তাই নয় - আপনার আর্টিকেল কোয়ালিটিফুল হলে ভাল এডস সো করবে আপনার ব্লগে। আপনার সুক্ষ জ্ঞান থেকে সর্বোচ্চ গুগল এডসেন্স CPC কিওয়ারড বাছাই করে কিছু তথ্যপূর্ণ আর্টিকেল লিখুন এবং শেয়ার করুন আপনার  অন্তরভুক্ত সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলোতে। আজকের অনলাইন বিশ্বে অনেক ব্লগার ভাল আর্টিকেল লিখে থাকেন, এক্ষেত্রে আপনাকে চিন্তা করতে হবে আপনার আর্টিকেল যেন এস.ই.ও ইফেক্টিভ হয়। আপনার আর্টিকেল কিরকম হবে তা নিচে দেখুনঃ
১) প্রথমত আপনি যদি কোন প্রোডাক্টস বা কোন বিষয়কে নিয়ে লিখেন তাহলে কখনোই প্রচারমূলক (promotional) আর্টিকেল লিখতে পারবেননা।
২) দ্বিতীয়ত আপনার আর্টিকেল সর্বনিম্ন ৫০০ ওয়ার্ড হতে হবে, এবং ৫০০ ওয়ার্ড-এর বেশী লিখার চেষ্টা করুন। এবং মনে রাখতে হবে আপনি যে বিষয় বা প্রোডাক্ট সম্পর্কে লিখবেন তার ডেনসিটি (keyword density) যেন বেশী হয়ে না যায়, আপনার আর্টিকেলে কিওয়ারড ডেনসিটির পরিমাণ কতটুকু হবে তা আপনি ভালভাবে এখান থেকে জেনে নিতে পারবেন, এছাড়া ও আপনিউইকিপিডিয়া থেকে জেনে নিতে পারবেন।
৩) তৃতীয়ত আপনার প্রত্যাশিত কিওয়ারডটি আপনার আর্টিকেল বডিতে H2তে ব্যবহার করুন, এবং কিওয়ারডটির সাথে অন্য কিছু শব্দ জড়ুন, তবে যেন প্রচারমূলক নাহয়।
৪) চতুর্থ - আপনার আর্টিকেল যেমন কোয়ালিটিফুল হবে তেমনি আপনার আর্টিকেলের ইমেজ/ছবি (প্রয়োজন স্বাপেক্ষে যতগুলো ব্যবহার করা যায়) ও যেন তথ্যপূর্ণ হয়, এবং ALT Tag ব্যবহার করুন (আপনার কিওয়ারড) আপনার ইমেজে।
৫) পঞ্চম– আপনার আর্টিকেলের সেন্টেন্স যেন সংক্ষিপ্ত হয়, অর্থাৎ আপনার আর্টিকেলের  রিডাররা যেন  আপনার আর্টিকেলটি পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে এবং পড়তে যেন কঠিন হয়ে না যায় (প্রয়োজনে আপনি বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার করুন আর্টিকেল বডিতে)। এক্ষেত্রে আপনি উকিপিডিয়া থেকে Flesch Reading Ease সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন।
৬) ষষ্ট – আর্টিকেলের শুরুতে সর্বনিম্ন ৪০ ওয়ার্ডস (প্যারাগ্যারাপ) লিখুন এবং আপনার প্রত্যাশিত কিওয়ারডটি ব্যবহার করুন প্রথমদিকে।
৭) সপ্তম – ১৫৬ ওয়ার্ডস ইউনিক মেটা ডিসক্রিপশন লিখুন আপনার মেটা ডিসক্রিপশন বক্সে এবং মেটা ট্যাগ কিওয়ারডস লিখুন। এক্ষেত্রে আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস ইউজার হয়ে থাকেন তাহলে Yoast অথবা All in one SEO প্লাগিন ব্যবহার করতে পারেন।

ভৌগলিক ফোকাস

গুগল এডসেন্স থেকে ভাল অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে আপনার ব্লগের ভৌগলিক অবস্থান এবং কিওয়ারড, আপনার হয়তো জানা আছে USA, UK, AU দেশের এডস ক্লিকের রেট বেশী অন্যান্য দেশের চাইতে। এছাড়া ও আপনার ব্লগে যদি USA, UK, AU-এর ভাল ভিসিটর থাকে তাহলে আপনি শুধু পেইজ ইম্প্রেশন থেকে ভাল উপার্জন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে ভাল ভিসিটর পেতে হলে ইন্টারন্যাশনাল Geo টারগেটিং পরিবর্তন করে নিতে হবে গুগল ওয়েবমাস্টার টুলস থেকে। এজন্য আপনাকে প্রথমে গুগল ওয়েবমাস্টার টুলস এ লগিন করতে হবে –> আপনার ওয়েবসাইটের নামের উপর ক্লিক করেন -> তারপর বাম কর্নার থেকে সার্চ ট্রাফিক ক্লিক করেন -> পুনরায় ইন্টারন্যাশনাল টারগেটিং ক্লিক করেন -> সর্বশেষ কান্ট্রি ক্লিক করে আপনার পছন্দের কান্ট্রি সিলেক্ট করুন এবং সেভ করুন।

ব্যাকলিঙ্কস বিল্ডিং

গুগল এডসেন্স থেকে ভাল অর্থ উপার্জনের আর ও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে ব্যাকলিঙ্কস বিল্ডিং, তবে ব্যাকলিঙ্কস বিল্ডিং করার আগে আপনাকে মনে রাখতে হবে  – আপনার ব্যাকলিঙ্কস যেন Geo টারগেটেদ হয়। আপনি যদি লোকেশন বেস ব্যাকলিঙ্কস করেন তাহলে সেই লোকেশনে (country/ip) অনুযায়ী আপনার ওয়েবসাইটটি গুগল সার্চ ইঙ্গিনে সো (show) করবে। এবং এই ধরনের ব্যাকলিঙ্কস বিল্ডিং করার ফলে আপনি সহজে কান্ট্রি স্পেসিফিক ওয়েবসাইট ট্রাফিক পাবেন। সিপিসি রেট বেশী থাকার ফলে আপনি সহজে ভাল উপার্জন করতে পারবেন আপনার ব্লগ থেকে।

ইমেজ এডস ব্যবহার করুন

আপনি হয়তো জানেননা টেক্সট এডস এর চেয়ে ইমেজ এডস-এ পে বেশী করে। এছাড়া ও ইমেজ এডস-এ ক্লিক এর সংখ্যা বেশী, এর কারণ হচ্ছে ইমেজ এডস দেখতে সুন্দর এবং আকর্ষণীয় হয়, এতে ভিসিটররা সহজে ইমপ্রেস হয় যদি কোন প্রোডাক্টস সো করে সেই ইমেজ এডস-এ।
আপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন আপনার মাসিক আয় হবে দশ হাজার ডলারের ও বেশী? চেষ্টা করতেতো কোন সমস্যা নেই? আপনার ব্লগে ট্রাফিক আনার জন্য আপনাকে কোন বিনিয়োগ করতে হচ্ছেনা, আপনার মেধা আছে কিন্তু আপনি সঠিক পথ খুজে পাচ্ছেননা, তাহলে আপনার কি করা উচিত?

আপনি কি আর ও কিছু জানতে চান? গোপন কোন কিছু? আপনি কি জানেন নিজে থেকে কখনো উপরে উঠা যায়না! আপনাকে অবশ্যই কারো মাধ্যম হয়ে উঠতে হবে – সেটা হয়তো হবে নতুন শিক্ষা, সম্ভাবনাময় উপরে উঠার সিঁড়ি। আমি নতুন এবং পুরাতন ব্লগারদের জন্য (যারা ব্লগিং এর মাধ্যমে ভাল উপার্জন করতে চান) একসপ্তাহ ব্যপিক কাজ করে একটি ইনফোগ্রাফিক্স তৈরি করেছি,  ইনফোগ্রাফিক্স-এর বিষয়বস্তু হচ্ছে কিভাবে গুগল এডসেন্স থেকে ভাল উপার্জন করা যায় তার একটা সহজ পদ্দতি।

Saturday, September 6, 2014

লুফে নিন অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট সাথে আয়ও করুন (একদম ফ্রী)

বার দেখা হয়েছে


আসসালামুয়ালিকুম। কেমন আছেন আপনারা? আশা করি ভালো আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি। যাই হোক এটা আমার প্রথম টিউন টিউন টি কেমন হল তা কিন্তু কমেন্ট-এর মাধ্যমে জানাবেন।
এখানে অনেক বড় বড় টিউনার আছেন যারা অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করেন। কিন্তু আমরা যারা নতুন তারা একটা অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট করতে অনেক কষ্ট করতে হয়। তার উপর কিছু লোক আছেন যারা আমাদের এ দুর্বলতাকে পুঁজি করে ব্যবসা করেন মানে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট বিক্রী করেন।
তাই আমি নেট-এ অনেক খোঁজাখুজি করে কিছু সাইট এ কাজ করেছি। আর হ্যাঁ আর একটা ভারত, বাংলাদেশ, চীন এবং পাকিস্তান থেকে অ্যাডসেন্স এর আবেদন করে বর্তমানে ৬ মাস অপেক্ষা করতে হয়। যদি আপনার সাইট উচ্চ রাঙ্ক এরও হয়। তার উপর ৬০% আবেদন বাতিল করা হয়।
যাই হোক আমি একটা সাইট পেয়েছি যেখানে মাত্র তিন সপ্তাহে একটা অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পাবেন বাংলাদেশের ঠিকানা দিয়াই। আমি পরীক্ষামুলকভাবে তিনটা অ্যাকাউন্ট তোইরি করেছি। না আমি সেগুলো বিক্রী করব না। কারন বন্ধুদের জন্য করেছি।

সাইট টির কাজ কি?

সাইট টির কাজ হল প্রশ্ন করবেন, উত্তর দিবেন এবং আয় করবেন।

সাইন আপ প্রক্রিয়া

যাই হোক সাইট টি এখানে। প্রথমে এখানে ক্লিক করে সাইট টি তে যান তারপর নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করুন।
১। এই লিঙ্ক এ যান। নিচের মত একটি পেজ পাবেন
webanswers
২। তথ্যগুলো সঠিক ভাবে পূরণ করুন।
৩। আপনি যে ইমেইল অ্যাকাউন্ট দিয়ে অ্যাকাউন্ট করেছেন সেখানে গিয়ে ভেরিফাই করুন
৩। এইবার হল মুল কাজ আপনি প্রশ্ন করুন এবং প্রস্নের উত্তর দিন।
৪। আমি আপনাকে বলব যে প্রতিদিন ১০ টি করে প্রস্নের উত্তর দিন এবং ৫ টি করে প্রশ্ন করুন। উত্তরগুলো সংক্ষেপে না দিয়ে ৮-১০ লাইন- এ দিন। তাতে আপনার কোয়ালিটি স্কোর বাড়বে। ১০ টির বেশি উত্তর দিবেন না। অ্যাডসেন্স না পাওয়া পর্যন্ত। এভাবে ১০-১২ দিন করুন এবং চেষ্টা করুন ১০ টি এ্যাওয়ার্ড আন্সার পেতে।
৫। তারপর এখানে গিয়ে আপনার প্রোফাইল আপডেট করুন। সঠিক তথ্য দিন যা কোনো অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট এ ব্যবহার হয়নি।
৬। তারপর আপনার মাই অ্যাকাউন্ট পেজ এ থাকা Create Account এ ক্লিক করুন অথবা এখানে ক্লিক করুন এবং no বাটন এ ক্লিক করুন এবং আপনার এমন গুগল ইমেইল দিন যা আগে কখনও অ্যাডসেন্স এর জন্য ব্যবহার হয় নি।
৭। তারপর আপনার সেই জিমেইল অ্যাকাউন্ট এ যান যা দিয়া আবেদন করেসিলেন।
৮। দেখবেন অলরেডি একটি মেইল গেছে তারপর সেখানের লিঙ্ক এ ক্লিক করুন। আপনার আসল নাম এবং আগে ব্যবহার হয়নি এমন ঠিকানা দিয়া আবেদন করুন। আর কন সমস্যা হলে আমি ত আছি।
৯। আশা করি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে একটা অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পাবেন।
বি. দ্র. আমি প্রায় ২ ঘণ্টা সময় দিয়া এই লেখাটা লিখেছি। যদি কারও উপকারে লাগে তাহলে আমার লেখাটা সার্থক হবে।

কিভাবে মাত্র একদিনে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পাবেন?

বার দেখা হয়েছে


এটি একটি সর্বজন স্বীকৃত সত্য যে গুগল অ্যাডসেন্স হচ্ছে অনলাইনে আয়ের সবচেয়ে সেরা উপায় গুলোর একটি। সব মানুষই একটি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পেতে চায়। কিন্তু অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পাওয়া চাট্টি খানি কথা নয়। অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পেতে হলে কিছু নুন্নতম শর্ত পূরণ করতে হয়। আপনারা অনেকেই অ্যাডসেন্স এর নুন্নতম শর্ত গুলো জানেন। তাই নতুন করে লিখলাম না । কিন্তু যারা জানেন না তারা এই আর্টিকেল টা দেখুন
'যদি এমন হয় আপনার সাইট অ্যাডসেন্স এর কোন একটি শর্ত পূরণ করতে ব্যর্থ , কিন্তু আপনি অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পেতে চাইছেন '।
এই সমস্যা সমাধান করার জন্য আমার এই পোস্ট কিভাবে মাত্র একদিনে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পাবেন । আমি নিজে মাত্র একদিনে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পেয়েছিলাম ।
অনেক বকবক করে পেললাম , এবার আসল কথায় আসা যাক । যে সাইট থেকে অ্যাডসেন্স পাবেন তার নাম হচ্ছে Flixya.com। এটি একটি অ্যাডসেন্স রেভেনিউ শেয়ারিং সাইট। প্রতিষ্ঠার সময় এটা প্রধানত ভিডিও শেয়ারিং সাইট হিসেবে পরিচিত ছিল । কিন্তু এখন এটি ফটো শেয়ারিং ব্লগিং প্লাটফর্ম এবং সামাজিক যোগাযোগ সাইট হিসেবে সু পরিচিত।  Flixya থেকে অ্যাডসেন্স এ আবেদন করতে হলে আপনাকে নুন্নতম ১০ টি পোস্ট লাগবে। এই পোস্ট গুলো ফটো , ভিডিও , ব্লগ বা এই তিনটির সমষ্টি হতে পারে। আমার মতে ৫ টি ইউনিক ব্লগ পোস্ট, ৩ টি ফটো , এবং ২ টি ভিডিও দিন। আপানার সব কনটেন্ট অবশ্যই অ্যাডসেন্স এর প্রোগ্রাম পলিসি অনুযায়ী হতে হবে। ১০ টি পোস্ট দেওয়ার পরে আপনি অ্যাডসেন্স এ আবেদন করতে পারবেন। Account> monetize> create an adsense account এ ক্লিক করুন। আপানার ই মেইল এড্রেস চাইবে, একটি নতুন ই মেইল এড্রেস দিন।  এবার , আপনার মেইল বক্স চেক করুন, দেখবেন একটা অ্যাডসেন্স instruction মেইল আসছে। মেইল এর সকল নির্দেশনা অনুসরন করুন। এর পরের পদক্ষেপ গুলো স্বাভাবিক নিয়মের মতই।শেষ হয়ে গেল আপনার আবেদন প্রক্রিয়া। অ্যাডসেন্স এর ফিরতি মেইল এর জন্য অপেক্ষা করুন  ।  আশা করি একদিনেই Approve ই মেইল পাবেন ।
কিছু কথাঃ
  • অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পাওয়ার পর আপনি আপনার নিজস্ব সাইটে ব্যাবহার করতে পারবেন, এ ক্ষেত্রে কোন রিভিউ করবে না গুগল ।
  • আপনি flixya  তে monetzation disable করতে পারেন, এতে আপনার অ্যাডসেন্স এর কোন ক্ষতি হবে না।
  • নতুন এবং কম ভিসিটর সম্পন্ন সাইটে অ্যাডসেন্স ব্যাবহার না করাই ভাল।
  • Flixya এবং অ্যাডসেন্স এর নাম ঠিকানা এক রকম রাখার চেষ্টা করবেন ।
  • এই পোস্ট সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানান।
  • নিচের ফটো গুলো দেখুনঃ

Hosted গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট Upgrade করবেন যে ভাবে

বার দেখা হয়েছে

আসসালামুয়াল্যকুম । কেমন আছেন সবায়? আমি ভাল আছি । আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব হোশটেড  অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট কি ভাবে Upgrade করবেন। তো আসুন জেনে নেয়া যাক  পর্যায় ক্রমে ঃ
প্রথম এ আমরা জানব হোশটেড  অ্যাডসেন্স  কিঃ  হোশটেড  অ্যাডসেন্স হল আমারা ব্লগার বা এইজাতীয় বিভিন্ন ওয়েবসাইট হতে যেই অ্যাডসেন্স গুলো active  করে থাকি। অর্থাৎ যেই সব ওয়েবসাইট এ ব্লগিং এর পাশাপাশি আয় করা যায় । এয় সব ওয়েবসাইট গুগল এ Host করা থাকে আর এই ওয়েবসাইট গুলো হতে যেই অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট পাওা যায় তাকে হোশটেড গুগল  অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট বলে।
কথায় পাবেন হোশটেড  অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টঃ    হোশটেড  অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট আপনি ব্লগার, হাবপেজ । উবলি আরও অনেক ওয়েবসাইট এর মারধমে পেতে পারেন এবং গুগল এ Host করা যে কোন ওয়েবসাইট এ অ্যাড প্রদসসন করাতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি আপনার নিজের ডোমেইন ও Host ব্যবহার করে সাইট করে অ্যাড দিতে চান তাহলে  আপনি আপনার Hosted Ad sense অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারবেন না । তবে আপনি এই অ্যাকাউন্ট কে upgrade করে ব্যবহার করতে পারেন।
যে ভাবে Hosted গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্ট  Upgrade করবেন ঃ ্নিচের ধাপ গুলো অনুসরন করুনঃ
১.প্রথমে আপনার গুগল অ্যাডসেন্স  অ্যাকাউন্ট এ প্রবেশ করুন
২. মাই অ্যাড বাটন এ ক্লিক করুন
৩. Other Product এ ক্লিক করুন
৪. এইবার আপনি যেই ওয়েবসাইট এ অ্যাড দিতে চান সেই সাইট এর URL লিখে Submit করুন
৫. অ্যাড ইউনিট বা অ্যাড কোড নিয়া আপনার ওয়েবসাইট এ বসিয়া দিন
৬. আপনার কাজ শেষ লগ আউট করে বের হয়া আসুন

এইবার কয়েক দিন ওয়েট করুন যদি আপনার সাইট টি অ্যাড প্রদসন করার উপযুক্ত হয় তাহলে অ্যাড দেখানো সুরু করবে গুগল।

Thursday, September 4, 2014

চিতিকা (chitika): গুগল এডসেনন্সের বিকল্প ।

বার দেখা হয়েছে

আমরা যারা ব্লগিং করি তারা জানি  যে, গুগল এডসেন্স এর এপ্রুভ পাওয়া কত  টা কঠিন। তারপর আপনি বহু কাঠ খড় পূড়ীয়ে যখন এডসেন্স পেলেন ২/৪ ডলার আয় করার পর একদিন দেখলেন মহামান্য গুগল  আপনার একাঊন্ট টি ব্যান করে দিয়েছে।
কেমন লাগবে আপনার ?
এত  গেল ২/৪ ডলার । আমার এক বন্দু তার একটা সাইট এ এডসেন্স বসিয়ে খুব খূশি ।অনেক দিন পর $889 ডলার ইনকাম ও করে ফেলছে ।আর মাত্র ২ দিন বাকি ছিলো  টাকা তোলার।মহামান্যা গুগল মামা জানালো ২ দিন আগে ভূয়া ক্লীকের জন্যে  তার একাউণ্ট ব্যাণ করা হয়েছে । ভাল ত , ভাল না।
দুঃখের মাজে ও আমরা একটু হেসে নিলাম। কারন ২ দিন আগের ক্লিকের  জন্যে ব্যান করল কিন্তু ওর সাইট গত ৪ দিন ধরে  আপডেট করার জন্য আফ লাইনে। গুগল কে মেইল করলে সে দয়া করে জানাল , ‘ যা করছি , করছি। আর  কোন কিছু করার নাই । ‘ আবার রো, ভাল , ভাল না !
গুগল মামার কিছু করার নাই। আমরা ভাগিনাদের তো অনেক কিছুই করার আছে।
গুগল এডসেন্সের বিকল্প হিসেবে অনেক সাইট রয়েছে। চিতিকা (Chitika) তাদের আন্যতম ।
চলুন দেখি কেন চিতিকা হতে পারে গুগল  এডসেন্স এর বিকল্পঃ
১। পে পার ক্লিকঃ
এর মানে আপনি আপনার এডে প্রতি ক্লিকে আয় করবেন ।আপনি যদি আমাজন বা ছি যে তে আফিটিয়েট মাকেটিং করে থাকেন তাহলে আপনি সেখানে ক্লিক থেকে কিছুই আয় করবেন না ।
২।চিতিকা এর এড গুগল এডসেন্সেরর সাথে ব্যাবহারঃ
আপনি আপনার আগে থেকে গুগল এডসেন্স বশিয়ে থাকলে , সেই এড এর পাশাপাশি চিতি কাড়  এড ব্যাবহার করতে পারবেন। এ ব্যাপারে আপনি এখান (Chitika knowledge base) থেকে অফিশিয়াল  কনফার্মেশন পেতে পারেন ।আমি নিজে এ বিষয়ে গুগল এডসেন্স এড় সাথে যোগাযোগ করেছিলাম। তাদের উত্তর ছিল এরকমঃ
““Hi Anower,
Thanks for checking in with us about your current AdSense and Chitika ad implementation. I’ve reviewed your site and the ad placement appears to comply with our program policies.””
৩। পেপাল বা চেক এর মাধ্যামে টাকা উঠানোঃ
পেপাল এর মাধ্যামে টাকা উথালে আপনি আপনার কিছু আনলাইন বিজনেস ব্যয় যেমনঃ ডাইরেক্টরি সাবমিশন, কনটেন্ট রাইটিং, এস ই ও ইত্যাদি খুব সহজেই মেটাতে পারবেন।
বাংলাদেশে যেহেতু পেপাল নাই , সেক্ষেত্রে আপনি চেকে আপনার টাকা উঠাতে পারবেন।
৪। চিতিকাতে আপনি ব্যান হবেন নাঃ
এডসেন্স ভূয়া ক্লিকের ব্যাপারে খুবই কড়া । আপনি নিজে দায়ী না হলেও আপনি আজীবণ ব্যান খাবেন। যা কোন ভাবেই একটি আদর্শ ব্যবসায় মডেল হতে পারে না । চিতিকা তে এমন টা নাই। তারা ভূয়া ক্লীকের ব্যাপারে অডিট করে এবং দায়ী হলে ব্যবস্থা নেয় না হলে নয়।
৫। রেফারেল প্রোগ্রামঃ
এর মানে কেঊ যদি আপনার এফিলিয়েট লিঙ্ক থেকে সাইন আপ করে তবে আপনি সে পাবলিশারের প্রথম ১৫ মাসের আয়ের ১০% পাবেন। এই শেয়ার অবশ্যিই ছিতিকা তার আয় থেকে দিবে পাবলিশারের আয় থেকে নয়।
৬। চিতিকা  বহুবিধঃ
চিতিকা  এখন শুধুমাত্র ই-মিনিমাল থেকে বেশি কিছু অফার করেঃ
a) ShopCloud – একটি ক্লাউড রিলেটেড ট্যাগ
b) Owna – আপনার পণ্য প্রদর্শনের অন্য একটি উপায়।
c) ShopLinc –এটি আপনার অনলাইন শপিং পোর্টাল অনেকটা আমাজন এস্টোর এর মত।
d) eMiniMalls of Facebook – এটি আপনার এড কে আপনার ফেসবুক পেইজের সাথে ইন্ট্রিগ্রেট করে।
e) Related Products links – যা আপনার আর্টিকেল বা ব্লগ টিউনে খুবিই ভালভাবে ব্যবহার করা হয়।
৭। কোন ধরনের স্মার্ট প্রাইসিং নাইঃ
স্মার্ট প্রাইসিং কি?
আপনার যদি একাধিক সাইট থাকে যাদের কোন একটি খারাপ পারফর্মেন্স করলে সেটা আপনার পুরো আয় কে ধসিয়ে দিবে। একাধিক সাইটের বেলায় নবীনতম সাইট টি শুরুতে খুব ভাল করবে না এটাই স্বাভাবিক। তাই এটি একটি বাজে নিয়ম যা চিতিকা তে নাই।
৮। ১১ টি ভিন্ন ফরমেটঃ
চিতিকার এড ১১ টি ভিন্ন ভিন্ন ফরমেটে বসানো যেতে পারে, তার মাযে ৬ টি তে একাধিক পণ্য প্রদর্শনের সুবিধা রয়েছে।
৯। ইমেজ সহ এডঃ
চিতিকার এডে ইমেজ রয়েছে। যা কন্টেন্ট থেকে এডকে আলাদা করে এবং সহজেই ভিজিটরের চোখে পরতে সাহায্য করে।
১০। টপ কোয়ালিটি বিজ্ঞাপনদাতাঃ
Amazon.com, Shopping.com, Overstock.com ইত্যাদি হল চিতিকাতে বিজ্ঞাপন দেয়া কিছু কোম্পানির উদাহরন।
সাইন আপ করতে   chitika
লেখা টি ভাল লেগে থাকলে লাইক দিন, শেয়ার করুন বা গঠনমূলক সমালোচনা করুন।