বিনামূল্যে আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করুন!

আমরা'স্প্যাম এর বিরুদ্দে অঙ্গীকারবদ্দ !

Showing posts with label হেলথ্ টিপস. Show all posts
Showing posts with label হেলথ্ টিপস. Show all posts

Monday, November 10, 2014

কম্পিউটার থেকে চোখ বাঁচাবেন যেভাবে । জেনে নিন।

বার দেখা হয়েছে

কম্পিউটার এখন অধিকাংশ মানুষেরই কাজ আর অবসরের সঙ্গী। যন্ত্রটি ব্যবহারের কিছু ক্ষতিকর দিকও রয়েছে। কম্পিউটার থেকে বের হওয়া ক্ষতিকর নীল আলো চোখের জন্য মারাত্মক সমস্যা তৈরি করতে পারে। একটানা কম্পিউটার ব্যবহারে ডিজিটাল আই স্ট্রেইন বা কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোমের মতো সমস্যা তৈরি হতে পারে।  মাথাব্যথা, চোখ ব্যথা, চোখে পানি ঝরা বা শুষ্কতা, ফোকাস নষ্ট হওয়ার বিষয়গুলো ডিজিটাল আই স্ট্রেইনের সঙ্গে সম্পর্কিত। তবে আশার কথা হচ্ছে, মার্কিন চিকিত্সকেরা বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছেন যা কম্পিউটার ভিশন সিনড্রোম বা ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে সাহায্য করতে পারে

কম্পিউটারের স্ক্রিনটি পরিষ্কার রাখুন
কম্পিউটারে ধুলো, ময়লা কিংবা আঙুলের ছাপ পড়তে দেবেন না। ধুলা ময়লা পরিষ্কার করে ফেলুন। কারণ এগুলোর কারণে স্ক্রিনে কোনো কিছু পড়তে চোখের সমস্যা হয়। যদি পরিষ্কার করার অভ্যাস না রপ্ত হয় তবে এর কারণে আপনাকে খেসারত দিতে হবে। ধুলা জমা স্ক্রিন দীর্ঘদিন ব্যবহারের অভ্যাসের ফলেক্রনিক হেডেকদেখা দিতে পারে। প্রতিদিন তাই একবার করে কম্পিউটারের স্ক্রিন পরিষ্কার করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
সঠিক আলোর ব্যবহার
অভ্যন্তরীণ কোনো উজ্জ্বল আলো বা সরাসরি সূর্যের আলো কম্পিউটারে পড়লে তা চোখ ব্যথার কারণ হতে পারে। কম্পিউটারকে এমনভাবে রাখতে হবে যাতে ঘরের জানালা বরাবর কম্পিউটারের অবস্থান না হয়। মাথার ওপর সরাসরি ফ্লুরোসেন্ট বাতি এড়িয়ে চলা ভালো
সহজে পাঠযোগ্য ফন্টের ব্যবহার
কম্পিউটার স্ক্রিনে পড়ার জন্য খুব ছোট ফন্ট ব্যবহার করবেন না। চোখের কষ্ট হয় এমন ফন্ট বাদ দিয়ে চোখের জন্য আরামদায়ক ফন্ট নির্বাচন করুন
নিয়মিত চোখের পলক ফেলা
কম্পিউটার স্ক্রিনের কারণে আমরা চোখের পলক ফেলতে ভুলে যাই। কম্পিউটারে কাজের সময় নিয়মিত বিরতিতে চোখের পলক ফেললে চোখে ময়েশ্চার তৈরি হয় যা চোখের শুষ্কতা দূর করে। চোখ যদি বেশি চুলকায় বা বেশি শুষ্কতা দেখা যায় তবে ডেস্কটপের পরিবর্তে ল্যাপটপ ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ নিচের দিকে চোখ গেলে চোখে ময়েশ্চার তৈরি হয়
২০-২০-২০ নিয়ম
চোখ সুরক্ষার জন্য একটি নিয়ম হচ্ছে ২০-২০-২০। এতে প্রতি ২০ মিনিট পর পর, ২০ ফুট দূরত্বের কোনো জিনিসের দিকে ২০ সেকেন্ড তাকিয়ে থাকতে হয়। কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকা ক্লান্ত চোখ বা কোনো কাজ করার সময় দৃষ্টি সরানোর সুযোগ না পেলে এই নিয়ম মেনে চলা উচিত। গবেষকেরা বলেন, চোখের বিশ্রামের জন্য ২০-২০-২০ নিয়মটি মেনে চললে চোখে যথেষ্ট আর্দ্রতা থাকে এবং চোখের ওপর চাপ কমে
চোখ পরীক্ষা করা
যাঁরা কম্পিউটারে কাজ করেন তাঁদের প্রতিবছর অন্তত একবার চোখ পরীক্ষা করানোর পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। চোখ পরীক্ষা পুরো শরীর পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ। স্ট্রোক, ডায়াবেটিস, টিউমারের মতো সমস্যাগুলো চোখ পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ণয় করা যেতে পারে। চোখ পরীক্ষার সময় কতক্ষণ কম্পিউটার ব্যবহার করেন সেটা চিকিত্সককে জানাতে হবে
কম্পিউটার উপযোগী গ্লাস ব্যবহার করুন
খরচ বেশি হলেও চোখের জন্য কম্পিউটার গ্লাসে বিনিয়োগ করা যায়। কম্পিউটার গ্লাসের ব্যবহারে ঘাড়, পিঠ, চোখ সুরক্ষিত থাকে। অ্যান্টি গ্লেয়ার কোটিং কম্পিউটার থেকে নির্গত আলো থেকে সুরক্ষা দেয়। তবে চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া কম্পিউটার গ্লাস ব্যবহার করা উচিত নয়
সবুজ শাকসবজি খাবেন
চোখ ভালো রাখতে হলে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। টাটকা সবুজ শাকসবজি, হলুদ ফলমূল যেমন গাজর, পেঁপে, মিষ্টি কুমড়া ইত্যাদি খেতে হবে। পাকা আম চোখের জন্য উপকারী
১৫ মিনিট বিরতি
কাজের ফাঁকে ফাঁকে চোখের জন্য ১৫ মিনিটের বিরতি নেবেন। সময় চোখের দৃষ্টি ঘরের বা অন্য কোনো দিকে রাখবেন। এতে ফোকাসিং পেশি কিছুক্ষণ বিরতি পাবে
চোখের ব্যায়াম
দু হাতের তালুর মাঝে কিছুক্ষণ চোখ ঢেকে রাখুন। এরপর ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন এবং চোখের পেশি শিথিল করুন। একে চোখের যোগ ব্যায়াম বলে। কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের চোখকে প্রশান্তি দিতে এটি ভালো উপায়। এসময় ঘাড় পিঠও হাত দিয়ে হালকা মেসেজ করতে পারেন
চোখের ওষুধ
ভিটামিন , সি, , বি কমপ্লেক্স জিংক চোখের স্বাস্থ্য সুরক্ষার গ্রহণ করা যেতে পারে। চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী হোমিওপ্যাথিও সেবন করা যেতে পারে


কম্পিউটারের জন্য যখন শ্বাস বন্ধ হয় সমাধান নিন।

বার দেখা হয়েছে

কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় শ্বাস নিতেই ভুলে যান অনেকে। ইমেইল বা ইন্টারনেট ব্যবহার করে জরুরি কোনো কিছু লেখার সময়ও প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষই শ্বাস বন্ধ করে রাখেন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কম্পিউটার ব্যবহারের সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া এমন একটি সমস্যা যার জন্য এক পর্যায়ে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের কাছে যেতে হতে পারে
বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকদের বরাতে টাইমস অফ ইন্ডিয়ার ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘স্লিপ অ্যাপনিয়াবা নিদ্রাহীনতা যেমন এক ধরনের সমস্যা তেমনিইমেইল অ্যাপনিয়া’ (ইএ) আরেক সমস্যা

ইমেইল অ্যাপনিয়াকী?
ভারতের বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক মুফাজ্জল লাখদাওয়ালার মতে, ‘ইমেইল অ্যাপনিয়াশব্দটি তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ লিন্ড স্টোন প্রথম ব্যবহার করেছিলেন। তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্র থেকে সমস্যাটি উদ্ভব। 
কোনো ব্যক্তি যখন কম্পিউটারে পুরো আচ্ছন্ন হয়ে পড়েন তখন শ্বাস নিতে ভুলে যান। এটি নিদ্রাহীনতার মতোই একটি সমস্যা। সাধারণত স্থূল ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সমস্যা বেশি দেখা যায়
ভারতের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অমিত শারাফ জানিয়েছেন, কোনো ব্যক্তি যখন বিশেষ মনোযোগ দিয়ে মেইল লেখেন বা কম্পিউটারে কোনো কাজ করেন তখন শ্বাস নিতে ভুল হতে পারে
রোগ নির্ণয়
কারও মধ্যে যদিইমেইল অ্যাপনিয়াদেখা যায় তখন অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকের শরণাপন্ন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকেরা।পলিসোমনোগ্রাফিবা ঘুম সংক্রান্ত বিশেষ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক মুফাজ্জল লাখদাওয়ালার মতে, মস্তিষ্ক তরঙ্গ, পেশির রক্তপ্রবাহ, শ্বাস-প্রশ্বাস পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করা যায়
চিকিত্সা
বেশির ভাগ স্থূল ব্যক্তিদের ক্ষেত্রেইমেইল অ্যাপনিয়াদেখা যায়। সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ওজন কমানো উচিত। শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক রাখতে হার্ট-মনিটর ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি কম্পিউটার ব্যবহারের সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা একাধিকবার ঘটে তবে চিকিত্সকের কাছে যেতে হবে
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অমিত শারাফ জানিয়েছেন, মেটাবলিক সিনড্রোম থেকে সমস্যা তৈরি হয় বলে থেকে মুক্তির উপায় হচ্ছে দৈনিক ব্যায়াম করা, প্রচুর পরিমাণ পানি পান করা এবং সতেজ ফল খাওয়া
প্রতিরোধের উপায়
.কম্পিউটারে একটানা কাজ করবেন না। মাঝে মাঝে বিরতি দিন। ঘন ঘন শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করুন। কম্পিউটারে কাজ করার সময় মাঝে মাঝে কিছুক্ষণ চোখ বন্ধ করে রাখুন
. ওজন কমাতে হবে এবং তা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে
. কম চর্বি বেশি ফাইবার বা আঁঁশযুক্ত খাবার খেতে হবে। মদপানের অভ্যাস রাতে দেরি করে খাবার অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে
. দৈনিক ব্যায়াম চর্চা করতে হবে
উপসর্গ
মাথা হালকা হয়ে যাওয়া, সাময়িক স্মৃতিভ্রষ্ট, বুক ধড়ফড় করা, মুখ ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত ঘাম, উদ্বিগ্নতা, মাথাব্যথা প্রভৃতি


প্রযুক্তি ব্যবহারে ভয়ংকর কু-অভ্যাস কি কি জেনে নিন।

বার দেখা হয়েছে

জেনেশুনেও একই ভুল আমরা বারবার করি। দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত প্রযুক্তিপণ্যগুলোর ক্ষেত্রে এই কিছু অতি সাধারণ ভুলও কিন্তু আমাদের বড় ধরনের ঝামেলায় ফেলে। প্রযুক্তিপণ্য ব্যবহারের সময় গড়ে ওঠা কিছু বাজে অভ্যাসের কারণে আমাদের ব্যক্তিগত তথ্যঝুঁকির মধ্যে পড়ে যায়এমনই ১০ কু-অভ্যাস থেকে মুক্তির উপায় জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। সম্প্রতি ব্যবসা প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট বিজনেস ইনসাইডারে নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে একটি প্রতিবেদন

সবকিছুতে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার
এই একটি ভুল প্রায় অধিকাংশ মানুষই করেন। বিভিন্ন অনলাইন অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন অনেকেই। এতে একটি পাসওয়ার্ড দুর্বৃত্তদের হাতে পড়ে গেলে তারা সব অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারে। একটি পাসওয়ার্ড মনে রাখা সহজ বলে সব অ্যাকাউন্টে ওই একই পাসওয়ার্ড দিয়ে পাসওয়ার্ড মনে রাখার ঝামেলা এড়াতে চান অনেকে। অভ্যাসটিকে বিপজ্জনক অভ্যাস বলছেন প্রযুক্তি গবেষকেরা। যদি নতুন পাসওয়ার্ড মনে রাখতে সমস্যা হয়, তবে লাস্ট পাসের মতো পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনার অ্যাপ্লিকেশনের সাহায্য নিতে পারেন
কোনোদিন পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করা
একই পাসওয়ার্ড যেমনবিভিন্ন অ্যাকাউন্টে ব্যবহার করা ঠিক নয়। আবার ঠিক তেমনি একই পাসওয়ার্ড বেশিদিন ব্যবহার করাও উচিত নয়। পাসওয়ার্ড নিয়মিত পরিবর্তন করা উচিত। মাইক্রোসফটের পরামর্শ হচ্ছে, প্রতি মাসে একবার পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন। মাসে একবার না পারলে নিরাপদ থাকতে প্রতি তিন মাসে হলেও পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন
দ্বিস্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তা সক্রিয় না করা
সাইবার দুর্বৃত্তদের রাজত্বের এই সময়ে দ্বিস্তর বিশিষ্ট নিরাপত্তাব্যবস্থা ব্যবহারের সুযোগ থাকা সত্ত্বেও তা ব্যবহার না করা বোকামি।
অনলাইন অ্যাকাউন্টগুলোর অতিরিক্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেটু-স্টেপ অথেনটিকেশনসক্রিয় করা প্রয়োজন। অনলাইনে আপনি যে যে সার্ভিস ব্যবহার করেন তাতে যদি দ্বিস্তরযুক্ত শনাক্তকরণ প্রক্রিয়া ব্যবহারের সুযোগ থাকে তা কাজে লাগাবেন। ম্যাকাফির অনলাইন নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ রবার্ট সিসিলিয়ানোর পরামর্শ হচ্ছে এটা। তাঁর
মতে, দুই স্তরের এই ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ায় ব্যবহারকারীকে তাঁর অ্যাকাউন্টে নিয়মিত পাসওয়ার্ড ব্যবহারের পাশাপাশি লগ ইন করার সময় স্মার্টফোন ট্যাবে আরও একটি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয়। এতে অতিরিক্ত একটি স্তরের নিরাপত্তা পাওয়া যায়। তাই যতক্ষণ হাতে মোবাইল থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত আর কেউ অ্যাকাউন্টে ঢুকতে পারছে না, সে বিষয়টি নিশ্চিত হয়। অ্যাপল, গুগল, ফেসবুক, ড্রপবক্সের মতো অনেক সার্ভিসের ক্ষেত্রে দুই স্তরের এই ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া রয়েছে
ছবি মুছতে ভুলে যাওয়া
আপনার মোবাইল ফোনের জায়গা নষ্ট হওয়ার জন্য ছবি মুছে ফেলতে ভুলে যাওয়ার অভ্যাস দায়ী। বেশি পুরোনো ছবি মোবাইলে না রেখে তা মুছে ফেলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। আপনার পুরোনো ছবি বা গানগুলোকে অনলাইনে ক্লাউড সার্ভিসে রেখে দিতে পারেন

কাজের সময় কম্পিউটারে ঠিকভাবে না বসা
কম্পিউটারের জন্য যখন শ্বাস বন্ধ হয়
যাঁরা নয়টা-পাঁচটা অফিস করেন তারা কম্পিউটারে বসার নিয়ম কানুন অনেক সময় মেনে চলেন না। গবেষকেরা জানিয়েছেন, টানা ঘণ্টা কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে স্থূলতা, ডায়াবেটিসের মতো নানা সমস্যার ঝুঁকিতে পড়ে যাবেন
এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য একটানা কম্পিউটার ব্যবহারের পরিবর্তে মাঝে মাঝে বিরতি দিন। ছাড়া কম্পিউটার মনিটরটির অবস্থান আপনার চোখের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে স্থাপন করুন
লগ আউট করা হয়নি!
অনেকেই ফেসবুক, জিমেইলের মতো অনলাইন অ্যাকাউন্টগুলোতে যাওয়ার পর লগ আউট করতে ভুলে যান। শিক্ষার্থীরা এই ভুল বেশি করে বসেন। সাইবার ক্যাফে. লাইব্রেরি কম্পিউটার কিংবা বন্ধুর কোনো কম্পিউটারে লগ ইন করার পর অনেক সময় তা ব্যবহার করে আর লগ আউট করেন না। অ্যাকাউন্ট থেকে লগ আউট হওয়া এবং ব্রাউজিং হিস্ট্রি মুছে মুছে ফেলার বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। তবে ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাউন্টে লগ ইন করার বিষয়টি অনিরাপদ কোনো পিসি থেকে না করাই ভালো। গুগল, ফেসবুক, স্কাইপে দূর থেকে কীভাবে লগ আউট করা যায় তার ভিডিও টিউটোরিয়াল পাবেন
কম্পিউটার কখনো রিস্টার্ট না দেওয়া
টানা কম্পিউটার ব্যবহার করে যাচ্ছেন কিন্তু পিসিকে মোটেও বিশ্রাম দিচ্ছেন না। এতে পিসির মারাত্মক ক্ষতি না হলেও পিসির গতি কমে যাবে। কম্পিউটারের গতি কমিয়ে দেয় ধরনের ব্যাকগ্রাউন্ড কার্যক্রম বন্ধ করতে রিস্টার্ট একটি উত্তম উপায়। অবশ্য, ঘন ঘন রিস্টার্ট দেওয়া বা পিসি বন্ধ করার অভ্যাস করাও ঠিক নয় এতে আপনি অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারেন
বারবার মোবাইল দেখা
ঘুমানোর আগে অনেকেই বারবার মোবাইল দেখতে থাকেন যা মোটেও ঠিক নয়। গবেষকেরা বলেন, কৃত্রিম এই আলো ঘুম নষ্ট করার জন্য এই আলো দায়ী। আমেরিকান কেমিক্যাল সোসাইটির তথ্য অনুযায়ী, ঘুমানোর আগে ট্যাব বা স্মার্টফোনের ব্যবহার ঘুমের চক্রকে নষ্ট করে দেয়
আপডেট নিতে ভয় করা
সফটওয়্যার আপডেট ইনস্টল করতে অনেক সময় বিরক্তিবোধ হয়। বেশি সময় লাগে বলে গুরুত্বপূর্ণ এই কাজটা অনেকেই করতে চান না। কিন্তু সফটওয়্যার সবসময় হালনাগাদ সংস্করণ ব্যবহার করা উচিত। মোবাইল ফোনের অ্যাপ্লিকেশন বা সফটওয়্যার আপডেটে অনেক সময় সফটওয়্যার বাগ দূর করা হয় এবং অধিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকে বলে হালনাগাদ সংস্করণ ব্যবহার করা উচিত

ফাইল ব্যাকআপ না রাখা
অনেকেই গুরুত্বপূর্ণ অনেক ফাইল ব্যাকআপ রাখেন না যা তার বাজে অভ্যাসের মধ্যে পড়ে। যদিও এখনকার ফোনে বেশির ভাগ ছবি, কন্টাক্ট বার্তা ব্যাকআপ রাখার সুবিধা থাকে কিন্তু ডেস্কটপে যখন মাইক্রোসফট অফিসে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা হয় তখন তা দ্রুত ব্যাকআপ করে রাখা উচিত। এখন অনেক ক্লাউড সার্ভিস রয়েছে যার সুবিধা নিয়ে আপনি সহজেই তথ্য ব্যাকআপ রাখতে পারবেন