বিনামূল্যে আপডেটের জন্য সাবস্ক্রাইব করুন!

আমরা'স্প্যাম এর বিরুদ্দে অঙ্গীকারবদ্দ !

Showing posts with label কমপিউটার টুলস. Show all posts
Showing posts with label কমপিউটার টুলস. Show all posts

Sunday, March 22, 2015

ডাউনলোড করেন নিন AVG Antivirus 2015 With Serial Key

বার দেখা হয়েছে

আমরা যারা ফ্রি এন্টিভাইরাস ব্যবহার করি তারা AVG antivirus এর কথা সবাই জানি ।  আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অনেক দিন যাবত এই ফ্রি এন্টিভাইরাস টি ব্যবহার করে আসছি । যদিও এটি ফ্রি ভার্সন ,কিন্তু সিরিয়াল কি থাকলে অনেক দিন যাবত নিশ্চিন্তে ব্যবহার করতে পারি । যাইহোক, প্রথমেই AVG এ official site থেকে latest antivirus টি ডাউনলোড করেন নিন ঝটপট । এর পর নিচের  ডাউনলোড লিঙ্ক থেকে Serial key ডাউনলোড করে করে  registration করে নিন ।


ডাউনলোড লিংক :  AVG Antivirus 2015

ডাউনলোড লিংক :   AVG Serial Key

instructions:

1) Stop the application if started.
2) Install application using provided installer and do not Reboot.
3) Open Serial. Text and use one of serial provided.

ধন্যবাদ সবাইকে। কোন সমস্যা হলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না।

Monday, March 16, 2015

আপনার কম্পিউটারের কি-বোর্ড এর বাটন নষ্ট ? তাহলে সমাধান দেখে নিন।

বার দেখা হয়েছে

আসসালামু আলাইকুম,
আশাকরি সবাই ভাল আছেন।
এ পর্বে আপনাদের জন্য রয়েছে , কি-বোর্ড এর কয়েকটি বাটন নষ্ট হয়ে গেলে আপনি নষ্ট কি- গুলি কিভাবে use করবেন।

তো চলুন শুরু করা যাক।
অনেক সময় কি-বোর্ড এর এক বা একাধিক বাটন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
তখন অনেক সমস্যায় পড়তে হয়।
যেমন, কারও ই-মেইল ঠিকানায় বা password এ যদি a থাকে, আর কি-বোর্ড এর a বাটন যদি নষ্ট হয় তাহলে a লেখা যায়না।
তখন অনেক সমস্যা হয়।
এর একটা সমাধান হলো, কোথাও a লেখা থাকলে সেখান থেকে a কপি করে এখানে পেস্ট করতে পারেন বা অন স্ক্রিন কি-বোর্ড খুলে কাজ করতে পারবেন।
কিন্তু এতে অনেক সময় ব্যায় হয়। অনেকেই এতে বিরক্ত হন।
কিন্তু ছোট একটি সফটওয়্যার ব্যাবহার করে আপনি এই সমস্যা থেকে মক্তি পেতে পারেন।
এই সফটওয়্যার টি ইন্সটল করে কি-বোর্ড এর বাটন গুলি change করে ফেলতে পারবেন।
যেমন, আপনার কি-বোর্ড এর a নষ্ট। আপনি ইচ্ছে করলে কি-বোর্ড এর অন্য একটি বাটনকে(যেটি সবসময় কাজে লাগেনা বা যে বাটন কি-বোর্ড এ একাধিক আছে) a বাটনে রুপান্তর করতে পারেন।
সফটওয়্যারটির সাইজ মাত্র ২৩ kb. সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে from key তে কোনো কি চেপে (যে কি- টি ভালো আছে) এবং To key তে নষ্ট কি টি (নষ্ট কি যদি a হয় তাহলে a) চেপে ok করুন।
তাহলে অন্য কি টি a কি তে রুপান্তরিত হবে।
ওই কি টি চাপ দিলে a লিখা যাবে।
সফটওয়্যারটি Download লিংক  এখানে

ইচ্ছে হলে আমার ব্লগ সাইট ঘুরে আসতে পারেন।



Friday, December 12, 2014

আপনার ডেক্সটপে উড়বে পাখি। মাত্র ১৩৫কেবি।

বার দেখা হয়েছে

সবাইকে সালাম। কেমন আছেন সবাই? আজকে আপনাদের সাথে একটা সফটওয়্যার শেয়ার করতে যাচ্ছি। সফটওয়্যারটি অনেক সুন্দর। সাইজ অনেক ছোট কিন্তু আমি সিউর আপনার কাছে ভালো লাগবেই।
সফটওয়্যারটি ওপেন করলে এরকম একটি মাছরাঙা আপনার ডেক্সটপে উড়বে। মজার বিষয় হচ্ছে যেকোনো উইন্ডো আপনি করবেন সেখানেই বসবে পাখিটা। কখনো মাছ ধরবে, সাউন্ডও আছে।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

Wednesday, December 3, 2014

জেনে নিন কিভাবে কম্পিউটার ক্রাশ হয় ও এর প্রতিকার কি জেনে নিন l

বার দেখা হয়েছে

কিছুদিন আগেও পিসির আকৃতি ছোট করার আর এটা যাতে সবাই কিনতে পারে সেই দিকেই বেশি গুরুত্ব দেয়া হত। তারা হার্ডওয়্যার তৈরির সময় সবচেয়ে কম দামের পার্টস ব্যবহার করত আর সফটওয়্যার লেখার সময় বিপদজনক শটকাট ব্যবহার করত। তাছাড়া ধীর গতির পিসিতে ভাল পারফরমেন্স
computer-crash-Anytech
পাবার আশায় অপারেটিং সিস্টেম, সকল এপ্লিকেশন প্রোগ্রাম ও ডিভাইস ড্রাইভার চালানোর জন্য মেইন মেমরির একটি নির্দিষ্ট স্পেস ব্যবহার করত। আর এগুলোর মধ্যে যদি কোন একটিতে ক্ষতিকর বাগ থাকত তাহলে তা পুরা সিস্টেম কে অচল করে দিত। সব সফটওয়্যার নির্দিষ্ট ও অরক্ষিত স্পেস ব্যবহার করত। জার ফলে যেকোনো সফটওয়্যারে একটি সমস্যা থাকলে তা অন্য সফটওয়্যার এ ছড়িয়ে পড়ত। যার ফলে সিস্টেম ক্রাশ হয়ে যেত।
কিন্তু আগেরকালের পিসিগুল যথেষ্ট বিশ্বত ছিল তাদের সহজ ও সরল আর্কিটেকচারের জন্য। আর এখনকার পিসিগুলোতে আগের কালের পিসিগুলোর তুলনায় বেশি ক্রাশ হয়। কারন বর্তমানে পিসির জটিল আকার ধারন করা। আরও কারন আছে ক্রাশ হওয়ার । পিসির বর্তমান অপারেটিং সিস্টেম এর কোড সাইজের স্বাভাবিক বাড়ার কথাই ধরুন। ১৯৯২ সালের উইন্ডোজ এনটি এর অরিজিনাল ভার্সনে সোর্স কোডের সংখ্যা ছিল ৪ মিলয়ন লাইন। আর ১৯৯৬ সালে রিলিজ হওয়া এনটি ৪.০ এ সোর্স কোডের পরিমান দাঁড়িয়েছে ১৬.৫ মিলিয়ন। এর পরে যে উইন্ডোজ এনটি’র ৫.০ ভার্সন বের হলে তাতে সোর্স কোডের পরিমাণ আসল ৩০ মিলিয়ন লাইন । এবার বুঝেন ঠ্যালা শতকরা বাড়ার হার ৬ বছরে ৭০০%।
যদি এখানে কোন ক্ষতিকর বাগ থাকে তাহলে সিস্টেম ক্রাশ হতে কতক্ষণ লাগবে আপনারাই বের করেন? অনেক সময় সফটওয়্যার এর সমস্যার কারনেও এটি হতে পারে । যখন কোন সিস্টেম ক্রাশ করে তখন সফটওয়্যার গুলো ফেইল করে। যদি এটি কোন এপ্লিকেশন হয় তাহলে আপনাকে আনসেভড কাজ গুলা হারাতে হবে। তবে উন্নতমানের অপারেটিং সিস্টেম অবশ্যই অন্যান্য প্রোগ্রামের মেমোরি পার্টিশন রক্ষা করবে। অনেক সময় ক্রাশ করা প্রোগ্রামটি আর অনেক প্রোগ্রাম এ সমস্যা সৃষ্টি করে ফলে পুরা সিস্টেম অচল য়ে যায়। তখন পিসি রিবুট করা ছাড়া উপাই নাই। আবার অপ্রত্যাশিত রিবুট হার্ডডিস্কে নানান জঞ্জাল বানাতে পারে। তার ফলে আপনার হার্ডডিস্ক ক্রাশ করতে পারে। তার পর আপনাকে নতুন হার্ডডিস্ক লাগাতে হবে।
আবার ভাইরাস এর কারনেও সিস্টেম ক্রাশ হতে পারে। আবার নতুন এক ঝামেলা হইল কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যার চুরি। বিশেষ করে র‌্যাম চুরি । র‌্যাম চুরির ফলে সিস্টেম অন হওয়ার সময় প্রয়োজনীয় হার্ডওয়্যার এর অভাবে আপনার সিস্টেম ক্রাশ করবে।
ক্রাশ প্রতিরোধ এর কিছু উপায় জেনে নিন এক নজরে……..
১) ভাল মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করেন। যেমন, নরটন এন্টিভাইরাস। এন্টিভাইরাস আপনার মেমরির কিছু অংশ হয়ত দখল করবে। কিন্তু এটি আপনার কম্পিউটার কে ভাইরাস থেকে মুক্ত রাখবে। আর প্রতি ৩ মাস পর পর আপনার এন্টিভাইরাস টি আপডেট দিন। আর মাসে অন্তত আপনার এন্টিভাইরাস দিয়ে সম্পূর্ণ পিসি স্ক্যান করুন। কোন কিছু ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড দেয়ার পর স্ক্যান করে নিন।
২) আপনার কোন গুরুত্বপূর্ণ ফাইল এর ব্যাকআপ করে নিন। যদিও এটি একটি বিরক্তকর জিনিস। কিন্তু সিস্টেম ক্রাশ হলে আপনার অই গুরুত্বপূর্ণ ফাইল টি যদি না খুজে পাওয়া যায় তাহলে ঐটা মনে হয় নষ্ঠ হবে।
৩) সপ্তাহে অন্তত আপনার ড্রাইভ গুলো স্ক্যান ডিস্ক দিয়ে স্ক্যান করিয়ে নিন। এর জন্য আপনার ড্রাইভ এর উপর রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজে এ ক্লিক করুন। তার পর টুলস ট্যাব এ প্রবেশ করে স্ক্যান ডিস্কে ঢুকে আপনার ড্রাইভ টি স্ক্যান করুন। এটি আপনার হার্ডডিস্ক টি চেক করে এরর গুলো রিপেয়ার করে দিবে।
৪) প্রতি মাসে অন্তত একবার আপনার ড্রাইভ গুলো ডিফ্রাগমেন্ট করে নিন। এতে আপনার পিসির পারফরমেন্স বাড়বে।
৫) স্টার্ট আপ থেকে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করে ফেলুন।
৬) অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন না। করা থাকলেও আনইন্সটল করে ফেলুন।
৭) বেশি প্রোগ্রাম একসাথে রান করবেন না। ফলে আপনার মাল্টিটাস্কিং সুবিধা নিতে গিয়ে সিস্টেম রিসোর্চ ঘাটতি ঘটে আপনার সিস্টেম ক্রাশ করবে।
৮) ক্রাশ প্রটেক্টর সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।

কিছু দরকারি উইন্ডোজ শর্টকাট জেনে রাখা ভাল আপনি ও জেনে নিন l

বার দেখা হয়েছে

অনেক সময় আমদের যেকোনো জরুরি ভিত্তিতে বা খুব দ্রুত কাজ সম্পন্ন  করার প্রয়োজন পরে । এর জন্য কিছু shortcut জানা থাকলে কাজ দ্রুত করা যায় । নিচে আমি বেশ কিছু উইন্ডোজ শর্টকাট Post করলাম যা অনেক কাজে আসতে পারে ।
taip
1. CTRL+C (Copy)
2. CTRL+X (Cut)
3. CTRL+V (Paste)
4. CTRL+Z (Undo)
5. DELETE (Delete)
6. SHIFT+DELETE  (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin)
7. CTRL while dragging an item  (Copy the selected item)
8. CTRL+SHIFT while dragging an item  (Create a shortcut to the selected item)
9. F2 key  (Rename the selected item)
10. CTRL+RIGHT ARROW  (Move the insertion point to the beginning of the next word)
11. CTRL+LEFT ARROW  (Move the insertion point to the beginning of the previous word)
12. CTRL+DOWN ARROW  (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph)
13. CTRL+UP ARROW  (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph)
14. CTRL+SHIFT with any of the arrow keys  (Highlight a block of text)
15. SHIFT with any of the arrow keys  (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in a document)
16. CTRL+A (Select all)
17. F3 key (Search for a file or a folder)
18. ALT+ENTER (View the properties for the selected item)
19. ALT+F4 (Close the active item, or quit the active program)
20. ALT+ENTER (Display the properties of the selected object)
21. ALT+SPACEBAR (Open the shortcut menu for the active window)
22. CTRL+F4 (Close the active document in programs that enable you to have multiple documents open simultaneously)
23. ALT+TAB (Switch between the open items)
24. ALT+ESC (Cycle through items in the order that they had been opened)
25. F6 key (Cycle through the screen elements in a window or on the desktop)
26. F4 key (Display the Address bar list in My Computer or Windows Explorer)
27. SHIFT+F10 (Display the shortcut menu for the selected item)
28. ALT+SPACEBAR (Display the System menu for the active window)
29. CTRL+ESC (Display the Start menu)
30. ALT + Underlined letter in a menu name (Display the corresponding menu)
31. F10 key (Activate the menu bar in the active program)
32. RIGHT ARROW (Open the next menu to the right, or open a submenu)
33. LEFT ARROW (Open the next menu to the left, or close a submenu)
34. F5 key (Update the active window)
35. BACKSPACE (View the folder one level up in My Computer or Windows Explorer)
36. ESC (Cancel the current task)
37. SHIFT when you insert a Disk into the CD-ROM drive (Prevent the CD-ROM from automatically playing)

Dialog Box Keyboard Shortcuts

38. CTRL+TAB (Move forward through the tabs)
39. CTRL+SHIFT+TAB (Move backward through the tabs)
40. TAB (Move forward through the options)
41. SHIFT+TAB (Move backward through the options)
42. ALT + Underlined letter (Perform the corresponding command or select the corresponding option)
43. ENTER (Perform the command for the active option or button)
44. SPACEBAR (Select or clear the check box if the active option is a check box)
45. Arrow keys (Select a button if the active option is a group of option buttons)
46. F1 key (Display Help)
47. F4 key (Display the items in the active list)
48. BACKSPACE (Open a folder one level up if a folder is selected in the Save As or Open dialog box)

Microsoft Natural Keyboard Shortcuts

49. Windows Logo (Display or hide the Start menu)
50. Windows Logo+BREAK (Display the System Properties dialog box)
51. Windows Logo+D (Display the desktop)
52. Windows Logo+M (Minimize all of the windows)
53. Windows Logo+SHIFT+M (Restore the minimized windows)
54. Windows Logo+E (Open My Computer)
55. Windows Logo+F (Search for a file or a folder)
56. CTRL+Windows Logo+F (Search for computers)
57. Windows Logo+F1 (Display Windows Help)
58. Windows Logo+ L (Lock the keyboard)
59. Windows Logo+R (Open the Run dialog box)
60. Windows Logo+U (Open Utility Manager)

Accessibility Keyboard Shortcuts

61. Right SHIFT for eight seconds (Switch Filter Keys either on or off)
62. Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (Switch High Contrast either on or off)
63. Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK (Switch the Mouse Keys either on or off)
64. SHIFT five times (Switch the Sticky Keys either on or off)
65.NUM LOCK for five seconds (Switch the Toggle Keys either on or off)
66. Windows Logo +U (Open Utility Manager)
আমার যতটুকু সাধ্য ছিল ততটুকু চেষ্টা করলাম ভাল কিছু পোস্ট করার জন্য । কোন ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন । আর ভুলগুলো আমাকে ধরিয়ে দিবেন।

Monday, November 3, 2014

কিবোর্ড এর কোন কি কাজ করছে না? সমাধান নিন !!!

বার দেখা হয়েছে

কম্পিউটার কিবোর্ডে কি গুলো সারিবদ্ধ ভাবে সাজানো থাকে। কিন্তু অনেক সময় কোন একটি কি বেশি ব্যবহার এর কারনে কি-টি ঠিক মত কাজ করে না। সে ক্ষেত্রে আমরা বেশ অসুবিধার সম্মুখীন হয়। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আমরা Sharp key নামের একটি বিশেষ সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারি। যার মাধ্যমে আমরা কিবোর্ডের কি গুলো remapping করে কম ব্যবহৃত হয় এমন একটি কি সিলেক্ট করে আমরা সাময়িক এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।
শার্ফকি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি প্রয়োজনে কিবোর্ডের যে কোন কি ডিজেবল করে রাখতে পারবেন, যেমন Caps Lock ইত্যাদি । আর যে কোন কি Add করতে বামদিকের বক্স (From key) থেকে Type Key তে ক্লিক করে নতুন কি add করতে হবে।
এক্ষেত্রে একই ভাবে ডানদিকের বক্স থেকে Type Key তে ক্লিক করে পরিবর্তিত যে কি টি দিতে চান তা প্রেস করতে হবে। এরপর OK দিয়ে বেরিয়ে আসুন এবং Write to Registry বাটনে ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন।
এরপর একটা বার্তা দেখাবে যে, you’ll need to restart or log of your system to take affect. এর অর্থ হচ্ছে আপনার পিসিকে রিস্টার্ট বা লগঅফ করলেই এটি কাজ করবে।
এখানে ক্লিক করে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি পোর্টেবল তাই ইন্সটল করার প্রয়োজন হবে না।

Monday, October 20, 2014

পাওয়ারবাটন ছাড়াই কীবোর্ড দিয়ে কম্পিউটার চালু করুন |

বার দেখা হয়েছে

power_buttonএখন কাজের কথায় আসি। আমরা সবাই জানি CPU চালু করতে হলে পাওয়ার বাটন প্রেস করতে হয়। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়।সেক্ষেত্রে আমরা পাওয়ার বাটন পরিবর্তন করি। কিন্তু আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। আসুন তাহলে জেনে নিই কীভাবে কাজটা করা যায়
  • # প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন ( কোন কোন কম্পিউটারে F2 বাটন ) চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন।
  • # Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন।
  • # এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন।
  • # Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ আপনি যে সুইচ চেপে কম্পিউটার চালু করতে চান সেইটি Set করে নিন। তারপর থেকে আপনি ঐ সুইচটি প্রেস করলেই আপনার কম্পিউটার চালু হবে।
*** কোন কোন মাদারোর্ড এটি সাপোর্ট নাও করতে পারে। তবে বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই এটি কার্যকরী ***।***

Monday, September 29, 2014

আপনার মাউস নষ্ট lচিন্তা কিসের কিবোর্ড দিয়ে করুন মাউসের সমস্ত কাজ l

বার দেখা হয়েছে

মাউস নষ্ট চিন্তা নেই!!!! কিবোর্ড দিয়ে করুন মাউসের কাজ
কখনো কম্পিউটারে দরকারি কাজ করতে গিয়ে দেখলেন মাউস অচল হয়ে গেছে।মাউস কাজ না করলে কিবোর্ডের বিশেষ কয়েকটি বোতাম ব্যবহার করে সহজেই মাউসের কাজ করা যাবে।এ জন্য প্রথমে সচল যেকোনো মাউস দিয়ে কম্পিউটারের কন্ট্রোল প্যানেলের সেটিংসে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে।
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ এক্সপির জন্যঃ
মাই কম্পিউটার থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে ওপরে ডানে View by থেকে Classic view নির্বাচন করে দিন। তালিকায় থাকা Accessibility Options-এ ক্লিক করে পরের উইন্ডো থেকে মাউস ট্যাবে ক্লিক করুন। এখানে Use mouse keys-এ টিক চিহ্ন দিয়ে Apply -এ ক্লিক করে আবার ওকে করে বের হয়ে আসুন।
উইন্ডোজ ৭ অপারেটিং সিস্টেমের জন্যঃ
কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে ওপরে ডানে View by থেকে Large Icon নির্বাচন করে দিন। এবার এখানে Ease of Access Center-এ ক্লিক করে Make the mouse easier to use-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো এলে এখানে Turn on Mouse Keys-এ টিক চিহ্ন দিন। Setup Mouse Keys-এ ক্লিক করে Pointer speed-এর Top Speed থেকে Low এবং High-এর মাঝে প্রয়োজনমতো কারসর নড়ানোর সুবিধাজনক অবস্থান নির্ধারণ করে দিন। এবার কাজ শেষে Apply-এ ক্লিক করে ওকে করে বের হয়ে আসুন। মাউসের কারসর প্রয়োজনমতো সরাতে কম্পিউটারের কিবোর্ডের Num Lock চালু আছে কি না নিশ্চিত হয়ে নিন। না থাকলে তা চালু করে নিন।
কিবোর্ডের নিউমেরিক কি-এর ৪ চাপলে মাউস বাঁয়ে সরতে থাকবে। ৬ চাপলে ডানে, ৮ চাপলে ওপরে এবং ২ চাপলে কারসর নিচে যাবে। আর বাম ক্লিকের জন্য নামপ্যাডের ৫ কি, ডান ক্লিকের জন্য+ কি চাপতে হবে।
নতুন মাউস লাগানোর পর আগের নিয়মে পুনরায় গিয়ে Turn on Mouse Keys-এ টিক তুলে দিয়ে ওকে করলে কিবোর্ড আর মাউসের মতো কাজ করবে না।

Wednesday, September 17, 2014

ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিন USB Safely Remove Full Version।

বার দেখা হয়েছে

usb safely remover
শিরনাম দেখে হয়তো বুঝে গেছেন যে আমি আমি আপনাদেরকে আজ কি উপহার দিব।
আজ আমি আপনাদের যে সফটওয়্যার টি দিব, তার গুরুত্ব কতটুকু তা ১জন পিসি ব্যবহার কারিই জানেন।
সফটওয়্যার টির নাম হচ্ছে USB Safely Remove ।
যারা পিসি ব্যবহার করে তাদের অনেক কাজে Pendrive,Memory এবং Remobable Disk এর মাধ্যমে কাজ করতে হয়। কাজ করার পর  Pendrive,Memory বা Remobable Disk পিসি থেকে যাতে সেইফলি রিমুভ করা যায়।এইজন্য USB Safely Remover ব্যাবহার করা হয়।
অন্যথায় অনেকসময় USB Device-এর ক্ষতি হয়।
আসুন USB Safely Remove এর কিছু বৈশিষ্ট দেখে নেয়া যাকঃ
  1. এর মাধ্যমে আপনি আপনার USB Device-এর নাম পাল্টাতে পারবেন।
  2. USB Device-এর ইমেজ চেঞ্জ করতে পারবেন।
  3. USB Device-এর আইকন চেঞ্জ করতে পারবেন।
  4. Menu থেকে USB Device-এর আইকন হাইড করতে পারবেন।
  5. সকল ধরনের Device এবং Remobable Stroge একসাথে Off করতে পারবেন।
  6. Windows 8.1/7/Vista/2003/XP সাপোট করে।
এবার কিছু স্কিনশট দেখে নিনঃ
usb safely remover
usb safely remover downlaod
usb safely remover downlaod

ও আচ্ছা এই USB Safely Remove প্রথমে আপনাকে ৩০ দিনের জন্য ট্রায়াল হিসেবে দেওয়া হয়,এরপর আপনাকে সফটওয়্যার টি কিনে ব্যবহার করতে হবে।
কিন্তু আমি আপনাকে USB Safely Remover-টি দিব ফুল ফ্রি এবং আনলিমিটেড মেয়াদ।
USB Safely Remover-টি ডাউনলোড করে নিন  এখান থেকে
Zip ফাইলের ভিতর সিরিয়াল কি দেওয়া আছে। ওইটা দিয়া এক্টিভ করে ফেলুন আর ব্যবহার করতে থাকুন Full Verson USB Safely Remove 
কোন সমস্যা হলে কমেন্টে জানাবেন। সাহায্যর হাত বাড়িয়ে দিব।