নাৎসি বিজ্ঞানীর যমজ জগৎ
জোসেফ সেনজেল নামের নাৎসি বিজ্ঞানীর কাজ ছিল কীভাবে যমজ শিশুর জন্ম হয়, গবেষণা করে তা বের করা। আর সেই ভিত্তিতে কৃত্রিমভাবে যমজ শিশুর জন্মগ্রহণ করাতেও সক্ষম হয়েছিল বলে মনে করেন অনেকে। ব্রাজিলের ক্যানডিডো গোডই অঞ্চলের অভিবাসীদের দাবি, ১৯৬০ সালের প্রাক্কালে জোসেফ যে ছোট শহরটিতে চিকিৎসা সেবা দেয়ার নাম করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আসছেন, সেখানকার প্রতি পাঁচজনে একজন নারী যমজ শিশুর জন্ম দিয়েছেন। জন্ম নেয়া শিশুদের অধিকাংশেরই চুল উজ্জ্বল ও চোখ নীল।
জোসেফ সেনজেল নামের নাৎসি বিজ্ঞানীর কাজ ছিল কীভাবে যমজ শিশুর জন্ম হয়, গবেষণা করে তা বের করা। আর সেই ভিত্তিতে কৃত্রিমভাবে যমজ শিশুর জন্মগ্রহণ করাতেও সক্ষম হয়েছিল বলে মনে করেন অনেকে। ব্রাজিলের ক্যানডিডো গোডই অঞ্চলের অভিবাসীদের দাবি, ১৯৬০ সালের প্রাক্কালে জোসেফ যে ছোট শহরটিতে চিকিৎসা সেবা দেয়ার নাম করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে আসছেন, সেখানকার প্রতি পাঁচজনে একজন নারী যমজ শিশুর জন্ম দিয়েছেন। জন্ম নেয়া শিশুদের অধিকাংশেরই চুল উজ্জ্বল ও চোখ নীল।
মাকড়সাগল
কমিক বইয়ের সপাইডারম্যান দেখে কানাডার কুইবেক প্রদেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান নেক্সো বায়োটেকনোলজিকের একদল বিজ্ঞানীর শখ হলো সপাইডার গোট তথা মাকড়সা-ছাগল বানানোর! আর তা করতে মাকড়সার ভ্রূণে বসিয়ে দিলেন ছাগলের ডিএনএ। এরপর ওই মাকড়সা থেকে যে জাল পাওয়া গেল তা কি না সোনার চেয়েও দামি। আবার মাকড়সার ডিএনএ ছাগলের ভ্রূণে প্রবেশ করানোর ফলে যে ছাগলটির জন্ম হলো তার দুধের আমিষ প্রক্রিয়াজাত করে পাওয়া গেল মূল্যবান রেশম!
কমিক বইয়ের সপাইডারম্যান দেখে কানাডার কুইবেক প্রদেশের গবেষণা প্রতিষ্ঠান নেক্সো বায়োটেকনোলজিকের একদল বিজ্ঞানীর শখ হলো সপাইডার গোট তথা মাকড়সা-ছাগল বানানোর! আর তা করতে মাকড়সার ভ্রূণে বসিয়ে দিলেন ছাগলের ডিএনএ। এরপর ওই মাকড়সা থেকে যে জাল পাওয়া গেল তা কি না সোনার চেয়েও দামি। আবার মাকড়সার ডিএনএ ছাগলের ভ্রূণে প্রবেশ করানোর ফলে যে ছাগলটির জন্ম হলো তার দুধের আমিষ প্রক্রিয়াজাত করে পাওয়া গেল মূল্যবান রেশম!
অক্ষিগোলক
যে জিনগত বৈশিষ্ট্যের কারণে ব্যাঙাচি তিনটি চোখ পায়, সেই বৈশিষ্ট্যকে কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞানীরা এবার চেষ্টা করছেন মানুষের জন্যও ভবিষ্যতের অক্ষিগোলক তৈরি করার। আর এটি সম্ভব হলে রেটিনার ত্রুটির কারণে অন্ধত্ববরণ করা মানুষ হয়তোবা দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেতে সক্ষম হবে।
যে জিনগত বৈশিষ্ট্যের কারণে ব্যাঙাচি তিনটি চোখ পায়, সেই বৈশিষ্ট্যকে কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞানীরা এবার চেষ্টা করছেন মানুষের জন্যও ভবিষ্যতের অক্ষিগোলক তৈরি করার। আর এটি সম্ভব হলে রেটিনার ত্রুটির কারণে অন্ধত্ববরণ করা মানুষ হয়তোবা দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেতে সক্ষম হবে।
ম্যালেরিয়া প্রতিরোধী মশা
বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মশা তৈরি করেছেন, যেটি ম্যালেরিয়া প্রতিরোধের সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মশার তুলনায় দীর্ঘজীবীও হবে। এ ট্রান্সজেনিক মশার শরীরে এমন একটি জিন প্রবেশ করানো হয় যার কারণে এটি ম্যালেরিয়া বহনকারী পরজীবীর আক্রমণ পুরোপুরি প্রতিরোধে সক্ষম হবে। সেই সঙ্গে এদের শরীরে আরেকটি জিনের উপস্থিতির কারণে তাদের চোখ অন্ধকারেও জ্বলতে থাকবে। এটি দেখে সাধারণ মশা থেকে তাদের আলাদা করাও সম্ভব হবে। অবশ্য বিজ্ঞানীরা জানান, তারা এখনো গবেষণার প্রাথমিক অবস্থায় আছেন। আর এ ট্রান্সজেনিক মশা পরিবেশে ছাড়তে আরো ১০ বছর লেগে যাবে।
বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরনের মশা তৈরি করেছেন, যেটি ম্যালেরিয়া প্রতিরোধের সঙ্গে সঙ্গে সাধারণ মশার তুলনায় দীর্ঘজীবীও হবে। এ ট্রান্সজেনিক মশার শরীরে এমন একটি জিন প্রবেশ করানো হয় যার কারণে এটি ম্যালেরিয়া বহনকারী পরজীবীর আক্রমণ পুরোপুরি প্রতিরোধে সক্ষম হবে। সেই সঙ্গে এদের শরীরে আরেকটি জিনের উপস্থিতির কারণে তাদের চোখ অন্ধকারেও জ্বলতে থাকবে। এটি দেখে সাধারণ মশা থেকে তাদের আলাদা করাও সম্ভব হবে। অবশ্য বিজ্ঞানীরা জানান, তারা এখনো গবেষণার প্রাথমিক অবস্থায় আছেন। আর এ ট্রান্সজেনিক মশা পরিবেশে ছাড়তে আরো ১০ বছর লেগে যাবে।
নারীর গোলাপিপ্রীতি
অধিকাংশ নারীর গোলাপি আর ছেলেদের নীল রঙ পছন্দ করতে দেখা গেলেও এর পেছনের কারণ এত দিন অজানা ছিল। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব নিউক্যাসলের বিজ্ঞানীদের গবেষণায় জানা গেল, কারণ ঐতিহ্যগত নয়, এর পেছনে রয়েছে জিনের হাত। ড. হালবার্ট এবং ইয়াজহু লিং চীনা ও একদল ব্রিটিশ শিক্ষার্থীর ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখেন, ছেলেদের পছন্দ নীল রঙ আর মেয়েদের হালকা গোলাপি। আবার চীনা শিক্ষার্থীদের লাল রঙটাই বেশি টানে। কেননা চীনে সৌভাগ্য ও আনন্দের প্রতীক হলো লাল।
অধিকাংশ নারীর গোলাপি আর ছেলেদের নীল রঙ পছন্দ করতে দেখা গেলেও এর পেছনের কারণ এত দিন অজানা ছিল। যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব নিউক্যাসলের বিজ্ঞানীদের গবেষণায় জানা গেল, কারণ ঐতিহ্যগত নয়, এর পেছনে রয়েছে জিনের হাত। ড. হালবার্ট এবং ইয়াজহু লিং চীনা ও একদল ব্রিটিশ শিক্ষার্থীর ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখেন, ছেলেদের পছন্দ নীল রঙ আর মেয়েদের হালকা গোলাপি। আবার চীনা শিক্ষার্থীদের লাল রঙটাই বেশি টানে। কেননা চীনে সৌভাগ্য ও আনন্দের প্রতীক হলো লাল।
দ্রুত বাড়বে গাছ
ক্লিন্ট চ্যাপল এবং রিক মেইলান নামের দুই মার্কিন বিজ্ঞানী জিনগত পরিবর্তন ঘটিয়ে এমন গাছ উৎপাদনের গবেষণা চালাচ্ছেন, যেটা কি না জ্বালানির জন্য অত্যাবশ্যকীয় ইথানলের জোগান দিতে সক্ষম হবে। এটি সম্ভব হলে সীমিত জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর চাপও অনেক কমে আসবে। গবেষকরা নাকি সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছেন।
ক্লিন্ট চ্যাপল এবং রিক মেইলান নামের দুই মার্কিন বিজ্ঞানী জিনগত পরিবর্তন ঘটিয়ে এমন গাছ উৎপাদনের গবেষণা চালাচ্ছেন, যেটা কি না জ্বালানির জন্য অত্যাবশ্যকীয় ইথানলের জোগান দিতে সক্ষম হবে। এটি সম্ভব হলে সীমিত জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর চাপও অনেক কমে আসবে। গবেষকরা নাকি সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছেন।
রোগ প্রতিরোধক গরুর দুধ
ফার্মিং নামের জৈবপ্রযুক্তির একটি প্রতিষ্ঠান মানুষের একটি জিন গরুর মধ্যে প্রবেশ করিয়েছিল। মানুষের অশ্রু ও লালায় থাকা ল্যাকটোফেরিন নামের এই প্রোটিন চোখ ও ফুসফুসে সংক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে সক্ষম। আর ট্রান্সজেনিক এ গরুটি থেকে যে দুধ উৎপন্ন হবে, তা উচ্চ ল্যাকটোফেরিনযুক্ত প্রোটিনপূর্ণ থাকে।
ফার্মিং নামের জৈবপ্রযুক্তির একটি প্রতিষ্ঠান মানুষের একটি জিন গরুর মধ্যে প্রবেশ করিয়েছিল। মানুষের অশ্রু ও লালায় থাকা ল্যাকটোফেরিন নামের এই প্রোটিন চোখ ও ফুসফুসে সংক্রমণকারী ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধে সক্ষম। আর ট্রান্সজেনিক এ গরুটি থেকে যে দুধ উৎপন্ন হবে, তা উচ্চ ল্যাকটোফেরিনযুক্ত প্রোটিনপূর্ণ থাকে।
মৃত ইঁদুরের ক্লোন
জাপানের বিজ্ঞানীরা এমন একটি ইঁদুরের ক্লোন করেছেন যেটা কিনা ১৬ বছর আগে মরে জমাট বেঁধেছিল। জমাট বাঁধা কোনো মৃত জীবন থেকে ক্লোন করার ঘটনা ওটাই প্রথম। জাপানি গবেষকরা জানান, তাদের এমন গবেষণায় মানবজাতি অনেক উপকৃত হবে। সেই সঙ্গে অনেক বিলুপ্ত প্রাণীকেও নতুন করে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। অবশ্য সমালোচকরা বলেন, নতুন এ পদ্ধতির কারণে মানুষ নিজেদের মৃত আত্মীয়দের মতো দেখতে সন্তান ফিরে পেতে চাইবে। সেই সঙ্গে নিজেরাও মৃত্যুর পর ডিএনএ বাঁচিয়ে রাখতে চাইবে। ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা ক্লোন করা ভেড়া ডলি আবিষকারের ১১ বছর পর নতুন এ ক্লোনিং পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
জাপানের বিজ্ঞানীরা এমন একটি ইঁদুরের ক্লোন করেছেন যেটা কিনা ১৬ বছর আগে মরে জমাট বেঁধেছিল। জমাট বাঁধা কোনো মৃত জীবন থেকে ক্লোন করার ঘটনা ওটাই প্রথম। জাপানি গবেষকরা জানান, তাদের এমন গবেষণায় মানবজাতি অনেক উপকৃত হবে। সেই সঙ্গে অনেক বিলুপ্ত প্রাণীকেও নতুন করে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। অবশ্য সমালোচকরা বলেন, নতুন এ পদ্ধতির কারণে মানুষ নিজেদের মৃত আত্মীয়দের মতো দেখতে সন্তান ফিরে পেতে চাইবে। সেই সঙ্গে নিজেরাও মৃত্যুর পর ডিএনএ বাঁচিয়ে রাখতে চাইবে। ব্রিটিশ বিজ্ঞানীরা ক্লোন করা ভেড়া ডলি আবিষকারের ১১ বছর পর নতুন এ ক্লোনিং পরীক্ষা শুরু হয়েছে।
(ইচ্ছে ছিল ছিত্র দেয়ার কিন্তু কিভাবে দিতে হবে নিয়মটি এখনো খুজে পাচ্ছিনা, দুঃখিত।)